রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপ-তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা পুনর্বহাল চায় এলডিপি-সিপিবি
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল ও নির্বাচন কমিশন গঠনে বিধিমালা তৈরির ব্যবস্থা নিতে রাষ্ট্রপতির কাছে আহ্বান জানিয়েছে এলডিপি ও সিপিবি। নির্বাচন কমিশন গঠনে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির সংলাপের অংশ হিসেবে গতকাল মঙ্গলবার লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সঙ্গে বৈঠক হয়। বেলা ১১টায় এলডিপি ও ১২টায় সিপিবির সঙ্গে সংলাপ হয়। সলাপ শেষে এলডিপির
সভাপতি অলি আহমদ বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল, গুপ্তহত্যা ও অপহরণ বন্ধ, বিরোধী দলের প্রতি দমন-পীড়ন বন্ধ এবং রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারে একদলীয় নীতি পরিহারের বিষয়ে তাঁরা রাষ্ট্রপতিকে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন।
এলডিপির সভাপতি বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি আমাদের বক্তব্য শুনে বলেছেন, “যেগুলো আমার এখতিয়ারের মধ্যে আছে, সেগুলো আমি সমাধান করব। বাকিগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দেওয়া হবে।” রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশনের জন্য নাম প্রস্তাবের আহ্বান জানিয়েছেন। আমরা বলেছি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল না করলে কোনো সমস্যারই সমাধান হবে না।’ এলডিপি সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন তৈরির কথা বলেছে।
১০ সদস্যের প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন এলডিপির মহাসচিব জাহানারা বেগম, রেদোয়ান আহমেদ, সৈয়দ দিদার বখ্ত, মামদুদুর রহমান, শাহাদাত হোসেন, জয়নুল আবেদীন জায়েদী, জমিরুল আকতার ও কামাল উদ্দীন মোস্তফা।
দুই মেয়াদে তত্ত্বাবধায়ক চাইল সিপিবি: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে আরও দুই মেয়াদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে সিপিবি। দলটির সভাপতি মনজুরুল আহসান খানের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল দুপুর ১২টা থেকে একটা পর্যন্ত রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপ করে।
পরে সিপিবির সভাপতি সাংবাদিকদের বলেন, তাঁরা রাষ্ট্রপতির কাছে সংবিধানের আলোকে নির্বাচন কমিশন নিয়োগ বিধিমালা প্রণয়নের কথা বলেছেন। এতে একটি অনুসন্ধান কমিটি রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। সিপিবি আরও দুই মেয়াদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা চালু রাখার প্রস্তাব দিয়েছে।
রাষ্ট্রপতি তাঁদের বলেছেন, বিভিন্ন দলের সঙ্গে মতৈক্যের ভিত্তিতেই নির্বাচন কমিশন নিয়োগ করা হবে। এন জন্য প্রয়োজনে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক আরও আলোচনা হবে।
সিপিবির প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন দলের সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হায়দার আকবর খান, শহীদুল্লাহ চৌধুরী, শাহ আলম, শামসুজ্জামান, লক্ষ্মী চক্রবর্তী, জাফর আহমেদ, আলতাফ হোসাইন, শাহাদাত হোসেন, সাজ্জাদ জহির প্রমুখ।
এলডিপির সভাপতি বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি আমাদের বক্তব্য শুনে বলেছেন, “যেগুলো আমার এখতিয়ারের মধ্যে আছে, সেগুলো আমি সমাধান করব। বাকিগুলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দেওয়া হবে।” রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশনের জন্য নাম প্রস্তাবের আহ্বান জানিয়েছেন। আমরা বলেছি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল না করলে কোনো সমস্যারই সমাধান হবে না।’ এলডিপি সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন তৈরির কথা বলেছে।
১০ সদস্যের প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন এলডিপির মহাসচিব জাহানারা বেগম, রেদোয়ান আহমেদ, সৈয়দ দিদার বখ্ত, মামদুদুর রহমান, শাহাদাত হোসেন, জয়নুল আবেদীন জায়েদী, জমিরুল আকতার ও কামাল উদ্দীন মোস্তফা।
দুই মেয়াদে তত্ত্বাবধায়ক চাইল সিপিবি: রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে আরও দুই মেয়াদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে সিপিবি। দলটির সভাপতি মনজুরুল আহসান খানের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল দুপুর ১২টা থেকে একটা পর্যন্ত রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপ করে।
পরে সিপিবির সভাপতি সাংবাদিকদের বলেন, তাঁরা রাষ্ট্রপতির কাছে সংবিধানের আলোকে নির্বাচন কমিশন নিয়োগ বিধিমালা প্রণয়নের কথা বলেছেন। এতে একটি অনুসন্ধান কমিটি রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। সিপিবি আরও দুই মেয়াদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা চালু রাখার প্রস্তাব দিয়েছে।
রাষ্ট্রপতি তাঁদের বলেছেন, বিভিন্ন দলের সঙ্গে মতৈক্যের ভিত্তিতেই নির্বাচন কমিশন নিয়োগ করা হবে। এন জন্য প্রয়োজনে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক আরও আলোচনা হবে।
সিপিবির প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন দলের সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হায়দার আকবর খান, শহীদুল্লাহ চৌধুরী, শাহ আলম, শামসুজ্জামান, লক্ষ্মী চক্রবর্তী, জাফর আহমেদ, আলতাফ হোসাইন, শাহাদাত হোসেন, সাজ্জাদ জহির প্রমুখ।
No comments