শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ-কালোটাকার উৎস কেবল এনবিআর জানতে চাইবে না
অপ্রদর্শিত আয় বা কালোটাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করলে কোনো প্রশ্ন করবে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। তবে আয়কর অধ্যাদেশ ছাড়া অন্য কোনো সংস্থার আইনে এই অর্থ সম্পর্কে জানতে চাইলে এর দায় নেবে না রাজস্ব আহরণকারী এই সংস্থা। গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি স্পষ্ট করে এনবিআর জানিয়েছে, আগামী জুন মাস পর্যন্ত ১০ শতাংশ হারে কর দিয়ে কালোটাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে বৈধ করা
যাবে। সংবাদ সম্মেলনে এনবিআরের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘অন্য আইনে কী আছে বা প্রশ্ন করা হবে কি না, তা দেখার বিষয় এনবিআরের নয়। সরকারের অন্য সংস্থাগুলো সুনির্দিষ্ট আইন দিয়ে পরিচালিত হয়। এনবিআর তার অধিক্ষেত্রের কার্যক্রমের জন্য আয়কর অধ্যাদেশ, মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও কাস্টমস আইন দিয়ে পরিচালিত হয়। শেয়ারবাজারে অপ্রদর্শিত আয় বিনিয়োগের সুযোগ প্রদানের বিষয়টি আয়কর অধ্যাদেশের মধ্যে পড়ে।’
চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার সময় বিনা প্রশ্নে ১০ শতাংশ হারে কর দিয়ে অপ্রদর্শিত আয় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেয় এনবিআর। কিন্তু এই সুযোগ নিয়ে যাঁরা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের আয়ের উৎস সম্পর্কে সরকারের অন্য সংস্থাগুলো বিশেষ করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রশ্ন করবে কি না, তা নিয়ে গত কয়েক মাসে বিভ্রান্তি তৈরি হয়।
এরপর গত ২১ নভেম্বর শেয়ারবাজারে আস্থা ফেরাতে এই বিভ্রান্তি নিরসনে এনবিআর স্পষ্টীকরণ ব্যাখ্যা দেয়। তাতে অপ্রদর্শিত আয়ের উৎস সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন করা হবে না বলে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
এদিকে, গত নভেম্বর মাসে মুদ্রা পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপ অন মানি লন্ডারিংয়ের এক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করে। সফরকালে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা সরকারের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ সময় তাঁরা প্রশ্ন তোলেন, পাচার করা অর্থ কিংবা সন্ত্রাসী কার্যক্রমে ব্যবহূত অর্থ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ হলে তা কীভাবে চিহ্নিত করা হবে। এই সফরের পরই এনবিআর নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে।
চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার সময় বিনা প্রশ্নে ১০ শতাংশ হারে কর দিয়ে অপ্রদর্শিত আয় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেয় এনবিআর। কিন্তু এই সুযোগ নিয়ে যাঁরা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করবেন, তাঁদের আয়ের উৎস সম্পর্কে সরকারের অন্য সংস্থাগুলো বিশেষ করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রশ্ন করবে কি না, তা নিয়ে গত কয়েক মাসে বিভ্রান্তি তৈরি হয়।
এরপর গত ২১ নভেম্বর শেয়ারবাজারে আস্থা ফেরাতে এই বিভ্রান্তি নিরসনে এনবিআর স্পষ্টীকরণ ব্যাখ্যা দেয়। তাতে অপ্রদর্শিত আয়ের উৎস সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন করা হবে না বলে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
এদিকে, গত নভেম্বর মাসে মুদ্রা পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপ অন মানি লন্ডারিংয়ের এক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করে। সফরকালে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা সরকারের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ সময় তাঁরা প্রশ্ন তোলেন, পাচার করা অর্থ কিংবা সন্ত্রাসী কার্যক্রমে ব্যবহূত অর্থ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ হলে তা কীভাবে চিহ্নিত করা হবে। এই সফরের পরই এনবিআর নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করে।
No comments