মহিলা পরিষদের গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা-গণমাধ্যমে জেন্ডার-সমতা প্রয়োজন
দেশের সংবিধানে নারী-পুরুষের সম-অধিকার স্বীকৃত। তার পরও পেশাগত ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের অসমতা রয়েছে। গণমাধ্যমে নারী সাংবাদিকদের সমস্যা দূর করতে জেন্ডার-সমতা জরুরি। ‘পত্রিকা প্রকাশ ও স্যাটেলাইট চ্যানেলে সম্প্রচারের জন্য জেন্ডার পারস্পেকটিভ থেকে নীতিমালা প্রণয়ন’ শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এ কথা বলেন। গতকাল মঙ্গলবার সিরডাপ মিলনায়তনে মহিলা পরিষদ এই আলোচনার আয়োজন করে।
সংগঠনের সভাপতি আয়শা খানমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ওই গোলটেবিল আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের প্রচার ও গণমাধ্যম সম্পাদক কাজী সুফিয়া আখতার। ‘প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত নারী সাংবাদিকদের সমস্যা ও করণীয়’ শীর্ষক ওই প্রবন্ধে গণমাধ্যমের প্রতিটি শাখায় এক-তৃতীয়াংশ নারীকর্মী নিয়োগ নিশ্চিত করার কথা বলা হয়। একই সঙ্গে মাতৃত্বকালীন ছুটিসহ কর্মক্ষেত্রে নারীর সব অধিকার ও মানবাধিকার নিশ্চিত করারও সুপারিশ করা হয়।
আয়শা খানম বলেন, গত অক্টোবর থেকে মহিলা পরিষদ ধারাবাহিকভাবে নারী সাংবাদিকদের সমস্যা নিয়ে কাজ করছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, নারী সাংবাদিকেরা সমাজের কণ্ঠস্বর হলেও, তাঁদের ভেতরের সমস্যার কথা কেউ জানে না।
সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম বলেন, নারী সাংবাদিকদের এসব সমস্যা দূর করতে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা। তিনি এ ক্ষেত্রে মহিলা পরিষদের সুপারিশগুলোর প্রশংসা করেন। প্রথম আলোতে কর্মরত নারী কর্মীদের জন্য পুরুষ সহকর্মীদের মতোই বিশেষ যাতায়াত-সুবিধা দেওয়ার জন্য আলোচনা চলছে বলে তিনি জানান।
সংবাদ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোহাম্মদ মুনিরুজ্জামান নারী আন্দোলনের নেতাদের গণমাধ্যমের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময়, প্রশিক্ষণ বা গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠানের পরামর্শ দেন।
চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, প্রেস কাউন্সিল, ওয়েজ বোর্ড, চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডসহ বিভিন্ন কমিটিতে এক-তৃতীয়াংশ নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত হলেই নীতিমালা প্রণয়নে জেন্ডার ভারসাম্য আসবে।
গোলটেবিল বৈঠকে স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু। মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ মহিলা সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি রাশেদা আমীন, দৈনিক ইত্তেফাক-এর রাবেয়া বেবী প্রমুখ।
আয়শা খানম বলেন, গত অক্টোবর থেকে মহিলা পরিষদ ধারাবাহিকভাবে নারী সাংবাদিকদের সমস্যা নিয়ে কাজ করছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, নারী সাংবাদিকেরা সমাজের কণ্ঠস্বর হলেও, তাঁদের ভেতরের সমস্যার কথা কেউ জানে না।
সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম বলেন, নারী সাংবাদিকদের এসব সমস্যা দূর করতে প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা। তিনি এ ক্ষেত্রে মহিলা পরিষদের সুপারিশগুলোর প্রশংসা করেন। প্রথম আলোতে কর্মরত নারী কর্মীদের জন্য পুরুষ সহকর্মীদের মতোই বিশেষ যাতায়াত-সুবিধা দেওয়ার জন্য আলোচনা চলছে বলে তিনি জানান।
সংবাদ-এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোহাম্মদ মুনিরুজ্জামান নারী আন্দোলনের নেতাদের গণমাধ্যমের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময়, প্রশিক্ষণ বা গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠানের পরামর্শ দেন।
চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, প্রেস কাউন্সিল, ওয়েজ বোর্ড, চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডসহ বিভিন্ন কমিটিতে এক-তৃতীয়াংশ নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত হলেই নীতিমালা প্রণয়নে জেন্ডার ভারসাম্য আসবে।
গোলটেবিল বৈঠকে স্বাগত বক্তব্য দেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু। মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ মহিলা সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি রাশেদা আমীন, দৈনিক ইত্তেফাক-এর রাবেয়া বেবী প্রমুখ।
No comments