ছুরিকাঘাতে গাড়িচালক খুন
রাজধানীর উত্তরার ১৮ নম্বর সেক্টরের ষোলহাটি এলাকা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে পুলিশ মেহেদী হাসান (৩৩) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে। তিনি রেন্ট এ কারের চালক ছিলেন। দুর্বৃত্তরা মেহেদীকে ছুরিকাঘাতে খুন করে তাঁর কাছ থেকে গাড়িটি ছিনিয়ে নিয়েছে বলে পুলিশ ও নিহতের পরিবারের ধারণা। পুলিশ সূত্র জানায়, গতকাল দুপুরে তুরাগ থানার পুলিশ উত্তরার ১৮ নম্বর সেক্টরের ষোলহাটি রাস্তার পাশ থেকে মেহেদী হাসানের
ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করে। খবর পেয়ে স্বজনেরা তুরাগ থানায় গিয়ে মেহেদী হাসানের লাশ শনাক্ত করেন। মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়। মর্গ সূত্র জানায়, মেহেদীর সারা শরীরে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। গতকাল সন্ধ্যায় স্বজনেরা লাশ নিতে মর্গে ভিড় করেন।
পারিবারিক সূত্র জানায়, মেহেদী হাসান সপরিবারে তুরাগ থানার রানাভোলা এলাকায় মনোয়ার হোসেনের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। তিনি তাঁর বড় ভাই মিজানুর রহমানের রেন্ট এ কারের প্রতিষ্ঠানের গাড়িচালক ছিলেন। প্রতিদিনের মতো মেহেদী প্রাইভেট কার নিয়ে বাসা থেকে বের হন। এরপর আর তিনি বাসায় ফেরেননি।
নিহত মেহেদীর ফুপাতো ভাই মনির হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, রাস্তার পাশে মেহেদীর লাশ পাওয়া গেলেও গাড়িটি পাওয়া যায়নি।
ঘটনা তদন্তকারী তুরাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তারিকুজ্জামানও জানান, মেহেদীর লাশ পাওয়া গেলেও গাড়িটি পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে তুরাগ থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। এজাহারে অজ্ঞাতনামা লোকজনকে আসামি করা হয়েছে।
পারিবারিক সূত্র জানায়, মেহেদী হাসান সপরিবারে তুরাগ থানার রানাভোলা এলাকায় মনোয়ার হোসেনের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। তিনি তাঁর বড় ভাই মিজানুর রহমানের রেন্ট এ কারের প্রতিষ্ঠানের গাড়িচালক ছিলেন। প্রতিদিনের মতো মেহেদী প্রাইভেট কার নিয়ে বাসা থেকে বের হন। এরপর আর তিনি বাসায় ফেরেননি।
নিহত মেহেদীর ফুপাতো ভাই মনির হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, রাস্তার পাশে মেহেদীর লাশ পাওয়া গেলেও গাড়িটি পাওয়া যায়নি।
ঘটনা তদন্তকারী তুরাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তারিকুজ্জামানও জানান, মেহেদীর লাশ পাওয়া গেলেও গাড়িটি পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে তুরাগ থানায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। এজাহারে অজ্ঞাতনামা লোকজনকে আসামি করা হয়েছে।
No comments