মালদ্বীপে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন শুরু-আঞ্চলিক সম্ভাবনা কাজে লাগানোর প্রত্যয় by মেহেদী হাসান,
বর্ণিল আনুষ্ঠানিকতার মধ্য দিয়ে রাজকীয় ভঙ্গিমায় মালদ্বীপের আদ্দু নগরীতে গতকাল বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থার (সার্ক) ১৭তম শীর্ষ সম্মেলন। স্বাগতিক মালদ্বীপ ছাড়াও বাংলাদেশসহ সার্কের অন্য সদস্য রাষ্ট্র ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তানের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 'সেতুবন্ধ' শীর্ষক প্রতিপাদ্য নিয়ে মালদ্বীপের প্রত্যন্ত আদ্দু নগরীর ইকুয়েটরিয়াল কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হচ্ছে দুই দিনব্যাপী এই শীর্ষ সম্মেলন। এটি সার্কের ১৭তম শীর্ষ সম্মেলন হলেও কর্কট ক্রান্তি রেখার দক্ষিণে এ আয়োজন এই প্রথম।
সার্কভুক্ত আটটি দেশের তিনজন প্রেসিডেন্ট ও পাঁচজন প্রধানমন্ত্রী গতকাল দুপুরে আদ্দুর কাছের দ্বীপ সাংগ্রিলার রিসোর্ট থেকে একে একে আসেন ইকুয়েটরিয়াল কনভেনশন সেন্টারে। সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মঞ্চে ওঠার সময় রাজকীয় ভঙ্গিমায় বেজে ওঠে বিউগল ও ঢোল। সম্মেলন উদ্বোধন করেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী জিগমে ওয়াই থিনলে। একই সঙ্গে তিনি মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নাশিদের কাছে সার্ক সভাপতির দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। এর আগে তিনি তাঁর সভাপতিত্বকালে সার্কের অগ্রগতির বিবরণ দেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সার্কের সদস্য দেশগুলোর সরকারপ্রধানদের বক্তব্যে ছিল সংস্থাকে এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয়। তাঁরা বলেছেন, সম্ভাবনাময় এ সংস্থাটির সামনে এগিয়ে যাওয়ার এখনই সময়।
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নাশিদ বলেন, এটা আজ সারা বিশ্বে স্বীকৃত যে বর্তমান শতক এশিয়ার। আজ এ অঞ্চল অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় শক্তিশালী, সম্ভাবনাময় ও গণতান্ত্রিক। এ অঞ্চলের জনগণ তরুণ ও পরিশ্রমী। সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে জ্বলে ওঠার এখনই সময়। তিনি বলেন, "গত বছর ভুটানে ১৬তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে আমি বলেছিলাম যে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণে সার্কের কাজে গতি আসছে না। গত ১৮ মাসে সার্ক নিয়ে আশাবাদী হওয়ার মতো অনেক কিছু ঘটেছে। সর্বশেষ পাকিস্তান ভারতকে 'মোস্ট ফেভারড নেশন' স্ট্যাটাস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।"
প্রেসিডেন্ট নাশিদ তাঁর বক্তব্যে দক্ষিণ এশিয়ার উন্নয়নে তিনটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এগুলো হলো ব্যাপক পরিসরে যোগাযোগ সৃষ্টি, নিরাপত্তা ও সুশাসন। তিনি আশা করেন যে আগামী বছরের জুলাই মাসে মালদ্বীপে অনুষ্ঠেয় সার্কের মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ফেরি চলাচল বিষয়ে চুক্তি হবে। তিনি সমুদ্রপথের নিরাপত্তা ও জলবায়ু পরিবর্তনকে এ অঞ্চলের অন্যতম বড় সমস্যা হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, সার্ক বিপ্লবের জন্য নয়, ইভালুয়েশনের জন্য।
প্রেসিডেন্ট নাশিদের পর বক্তব্য দেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী বাবু রাম ভট্টরায়। তিনি দক্ষিণ এশীয় মুক্ত বাণিজ্য এলাকার (সাফটা) সুবিধা কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্ব দেন। 'সেতুবন্ধ রচনা' প্রতিপাদ্যকে সমর্থন জানিয়ে তিনি বলেন, মন ও হৃদয়ের মধ্যে সেতুবন্ধ রচনাই এখানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি তাঁর বক্তব্যে বলেন, পাকিস্তান তার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। এখন পাকিস্তানের স্থানীয় পর্যায়েও গণতন্ত্র আছে। তিনি সার্কের আওতায় জ্বালানি সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন, সার্কের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে বিশাল পার্থক্য রয়েছে। এটা কমানোর উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকসে সার্কভুক্ত দেশগুলোর জনগণের দক্ষতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কা আঞ্চলিক সহযোগিতায় বিশ্বাস করে। সেতুবন্ধ রচনা প্রক্রিয়ায় যোগ দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।
আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ এ অঞ্চলের জন্য বড় হুমকি। ভারতকে সম্প্রতি পাকিস্তান ব্যবসা ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মোস্ট ফেভারড নেশন (এমএফএন) ঘোষণা করাটা দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে অত্যন্ত ইতিবাচক পদক্ষেপ। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদ আজ আফগানিস্তানের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি। পাকিস্তানেরও এ হুমকি আছে। আঞ্চলিক নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি এ অঞ্চলের জনগণ ও পুঁজির অবাধ বিচরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বক্তব্যে সার্কের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে জোরালো পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি এ অঞ্চলের মধ্যে অবাধ বিচরণের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ শিথিলের তাগিদ দেন।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী জিগমে ওয়াই বলেন, সার্কের নথিতে অনেক প্রত্যাশার কথা বলা আছে। কিন্তু সদস্য দেশগুলোর রাজনৈতিক ইচ্ছার অভাবে সেগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে না। সেতুবন্ধ রচনার ওপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে তাঁর দেশ বিশ্বে সবচেয়ে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং বলেন, 'এমন এক সময় এ সম্মেলন হচ্ছে যখন বৈশ্বিক মন্দা চলছে; এটা আমাদের উন্নয়নে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।' তিনি আরো বলেন, 'দক্ষিণ এশিয়ায় বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বিকাশের লক্ষ্যে আমাদের নতুন নতুন উপায় খুঁজতে হবে। আমরা সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলে বিনিয়োগ না আসার কারণ নেই। দক্ষিণ এশিয়ার জন্য ইতিবাচক অনেক লক্ষণ রয়েছে।'
মনমোহন সিং বলেন, 'ভারত সরকার সাফটার আওতায় নেতিবাচক পণ্যের তালিকা ৪৮০ থেকে ২৫-এ নামিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে। এটি অবিলম্বে কার্যকর হবে। স্বীকার করছি, অশুল্ক বাধা উদ্বেগের কারণ। দক্ষিণ এশিয়ায় অবাধ বাণিজ্য ও সুষম প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে ভারত সংকল্পবদ্ধ।' তিনি ভারতের বিভিন্ন শহরের সঙ্গে সার্কের সদস্য দেশগুলোর বিমান যোগাযোগ স্থাপন ছাড়াও আঞ্চলিক রেল ও সড়ক যোগাযোগের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
সার্ক মহাসচিব ফাতিমা ধিয়ানি সাইদও সার্কের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ওপর আলোকপাত করেন।
এদিকে গতকাল সকালে সার্ক দেশগুলোর সরকারপ্রধানরা নিজেদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন। আজ শুক্রবার সকালেও তাঁরা বৈঠকে বসবেন। বিকেলে আদ্দু ঘোষণার মধ্য দিয়ে শীর্ষ সম্মেলন শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সার্কের সদস্য দেশগুলোর সরকারপ্রধানদের বক্তব্যে ছিল সংস্থাকে এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয়। তাঁরা বলেছেন, সম্ভাবনাময় এ সংস্থাটির সামনে এগিয়ে যাওয়ার এখনই সময়।
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নাশিদ বলেন, এটা আজ সারা বিশ্বে স্বীকৃত যে বর্তমান শতক এশিয়ার। আজ এ অঞ্চল অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় শক্তিশালী, সম্ভাবনাময় ও গণতান্ত্রিক। এ অঞ্চলের জনগণ তরুণ ও পরিশ্রমী। সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে জ্বলে ওঠার এখনই সময়। তিনি বলেন, "গত বছর ভুটানে ১৬তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে আমি বলেছিলাম যে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণে সার্কের কাজে গতি আসছে না। গত ১৮ মাসে সার্ক নিয়ে আশাবাদী হওয়ার মতো অনেক কিছু ঘটেছে। সর্বশেষ পাকিস্তান ভারতকে 'মোস্ট ফেভারড নেশন' স্ট্যাটাস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।"
প্রেসিডেন্ট নাশিদ তাঁর বক্তব্যে দক্ষিণ এশিয়ার উন্নয়নে তিনটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এগুলো হলো ব্যাপক পরিসরে যোগাযোগ সৃষ্টি, নিরাপত্তা ও সুশাসন। তিনি আশা করেন যে আগামী বছরের জুলাই মাসে মালদ্বীপে অনুষ্ঠেয় সার্কের মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ফেরি চলাচল বিষয়ে চুক্তি হবে। তিনি সমুদ্রপথের নিরাপত্তা ও জলবায়ু পরিবর্তনকে এ অঞ্চলের অন্যতম বড় সমস্যা হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, সার্ক বিপ্লবের জন্য নয়, ইভালুয়েশনের জন্য।
প্রেসিডেন্ট নাশিদের পর বক্তব্য দেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী বাবু রাম ভট্টরায়। তিনি দক্ষিণ এশীয় মুক্ত বাণিজ্য এলাকার (সাফটা) সুবিধা কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্ব দেন। 'সেতুবন্ধ রচনা' প্রতিপাদ্যকে সমর্থন জানিয়ে তিনি বলেন, মন ও হৃদয়ের মধ্যে সেতুবন্ধ রচনাই এখানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি তাঁর বক্তব্যে বলেন, পাকিস্তান তার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। এখন পাকিস্তানের স্থানীয় পর্যায়েও গণতন্ত্র আছে। তিনি সার্কের আওতায় জ্বালানি সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন, সার্কের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে বিশাল পার্থক্য রয়েছে। এটা কমানোর উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকসে সার্কভুক্ত দেশগুলোর জনগণের দক্ষতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কা আঞ্চলিক সহযোগিতায় বিশ্বাস করে। সেতুবন্ধ রচনা প্রক্রিয়ায় যোগ দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।
আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ এ অঞ্চলের জন্য বড় হুমকি। ভারতকে সম্প্রতি পাকিস্তান ব্যবসা ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মোস্ট ফেভারড নেশন (এমএফএন) ঘোষণা করাটা দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে অত্যন্ত ইতিবাচক পদক্ষেপ। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদ আজ আফগানিস্তানের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি। পাকিস্তানেরও এ হুমকি আছে। আঞ্চলিক নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি এ অঞ্চলের জনগণ ও পুঁজির অবাধ বিচরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বক্তব্যে সার্কের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে জোরালো পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি এ অঞ্চলের মধ্যে অবাধ বিচরণের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ শিথিলের তাগিদ দেন।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী জিগমে ওয়াই বলেন, সার্কের নথিতে অনেক প্রত্যাশার কথা বলা আছে। কিন্তু সদস্য দেশগুলোর রাজনৈতিক ইচ্ছার অভাবে সেগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে না। সেতুবন্ধ রচনার ওপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে তাঁর দেশ বিশ্বে সবচেয়ে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং বলেন, 'এমন এক সময় এ সম্মেলন হচ্ছে যখন বৈশ্বিক মন্দা চলছে; এটা আমাদের উন্নয়নে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।' তিনি আরো বলেন, 'দক্ষিণ এশিয়ায় বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বিকাশের লক্ষ্যে আমাদের নতুন নতুন উপায় খুঁজতে হবে। আমরা সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলে বিনিয়োগ না আসার কারণ নেই। দক্ষিণ এশিয়ার জন্য ইতিবাচক অনেক লক্ষণ রয়েছে।'
মনমোহন সিং বলেন, 'ভারত সরকার সাফটার আওতায় নেতিবাচক পণ্যের তালিকা ৪৮০ থেকে ২৫-এ নামিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে। এটি অবিলম্বে কার্যকর হবে। স্বীকার করছি, অশুল্ক বাধা উদ্বেগের কারণ। দক্ষিণ এশিয়ায় অবাধ বাণিজ্য ও সুষম প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে ভারত সংকল্পবদ্ধ।' তিনি ভারতের বিভিন্ন শহরের সঙ্গে সার্কের সদস্য দেশগুলোর বিমান যোগাযোগ স্থাপন ছাড়াও আঞ্চলিক রেল ও সড়ক যোগাযোগের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
সার্ক মহাসচিব ফাতিমা ধিয়ানি সাইদও সার্কের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ওপর আলোকপাত করেন।
এদিকে গতকাল সকালে সার্ক দেশগুলোর সরকারপ্রধানরা নিজেদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন। আজ শুক্রবার সকালেও তাঁরা বৈঠকে বসবেন। বিকেলে আদ্দু ঘোষণার মধ্য দিয়ে শীর্ষ সম্মেলন শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
No comments