গর্ভকালীন বায়ুদূষণে শিশুর হাঁপানির ঝুঁকি বাড়ে
কর্মক্ষেত্রে গর্ভকালীন যেসব নারী বায়ুদূষণের শিকার হন, ভবিষ্যতে তাঁদের সন্তানের অ্যাজমা বা হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ডেনমার্কের একটি গবেষকদল এ কথা জানিয়েছে।
গবেষকদলটি ৪৫ হাজার ৬৫৮ জন শিশু ও তাদের মায়েদের ওপর গবেষণা চালিয়ে এ ফলাফল পেয়েছে। এ-সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিবেদন নেদারল্যান্ডের রাজধানী আমস্টারডামে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ইউরোপিয়ান রেসপিরেটরি সোসাইটির বার্ষিক সম্মেলনে উপস্থাপন করা হয়।
গবেষণার ফল অনুযায়ী, যাঁরা বেশি ভরবিশিষ্ট অণুর বায়ুদূষণের শিকার, তাঁদের সন্তানের হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ১৮ দশমিক ৬ শতাংশ। যাঁরা সাধারণ বায়ুদূষণের শিকার, তাঁদের সন্তানের ক্ষেত্রে এই আশঙ্কা ১৬ দশমিক ১ শতাংশ।
গবেষকদলের প্রধান ডেনমার্কের স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষক ব্রেইট ক্রিস্টেনসেন বলেন, ‘এটিই প্রথম বড় পরিসরের গবেষণা। গবেষণায় দেখা গেছে, মাতৃত্বকালীন নারীদের বায়ুদূষণের শিকার হওয়া ও তাঁদের সন্তানদের হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার মধ্যে একটি যোগসূত্র রয়েছে।’
গবেষক ক্রিস্টেনসেন ও তাঁর সহযোগীরা কর্মক্ষেত্রে ওই সব মা কী পরিমাণে দূষণের শিকার হয়েছেন, তা অনুমান করতে কাজের ধরন অনুযায়ী তাঁদের কয়েকটি ভাগে ভাগ করেছেন।
গবেষকেরা বলেন, তাঁদের এই গবেষণা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। এ নিয়ে অনেক বেশি গবেষণা দরকার। প্রাথমিকভাবে সন্তানদের হাঁপানির সঙ্গে তাদের মায়েদের বায়ুদূষণের শিকার হওয়ার যোগসূত্র পাওয়া গেছে। ঠিক কোন ধরনের রাসায়নিক উপাদান বেশি ক্ষতিকর, এখন তা খুঁজে বের করতে হবে।
গবেষকদলটি ৪৫ হাজার ৬৫৮ জন শিশু ও তাদের মায়েদের ওপর গবেষণা চালিয়ে এ ফলাফল পেয়েছে। এ-সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিবেদন নেদারল্যান্ডের রাজধানী আমস্টারডামে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ইউরোপিয়ান রেসপিরেটরি সোসাইটির বার্ষিক সম্মেলনে উপস্থাপন করা হয়।
গবেষণার ফল অনুযায়ী, যাঁরা বেশি ভরবিশিষ্ট অণুর বায়ুদূষণের শিকার, তাঁদের সন্তানের হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ১৮ দশমিক ৬ শতাংশ। যাঁরা সাধারণ বায়ুদূষণের শিকার, তাঁদের সন্তানের ক্ষেত্রে এই আশঙ্কা ১৬ দশমিক ১ শতাংশ।
গবেষকদলের প্রধান ডেনমার্কের স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষক ব্রেইট ক্রিস্টেনসেন বলেন, ‘এটিই প্রথম বড় পরিসরের গবেষণা। গবেষণায় দেখা গেছে, মাতৃত্বকালীন নারীদের বায়ুদূষণের শিকার হওয়া ও তাঁদের সন্তানদের হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার মধ্যে একটি যোগসূত্র রয়েছে।’
গবেষক ক্রিস্টেনসেন ও তাঁর সহযোগীরা কর্মক্ষেত্রে ওই সব মা কী পরিমাণে দূষণের শিকার হয়েছেন, তা অনুমান করতে কাজের ধরন অনুযায়ী তাঁদের কয়েকটি ভাগে ভাগ করেছেন।
গবেষকেরা বলেন, তাঁদের এই গবেষণা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। এ নিয়ে অনেক বেশি গবেষণা দরকার। প্রাথমিকভাবে সন্তানদের হাঁপানির সঙ্গে তাদের মায়েদের বায়ুদূষণের শিকার হওয়ার যোগসূত্র পাওয়া গেছে। ঠিক কোন ধরনের রাসায়নিক উপাদান বেশি ক্ষতিকর, এখন তা খুঁজে বের করতে হবে।
No comments