বরিশাল-ঢাকা রুটে লঞ্চ চলাচল বাধাগ্রস্ত
বরিশাল আধুনিক নৌবন্দরের প্রায় ২০০ গজের মধ্যে নাব্যতা সংকটের কারণে শনিবার রাতে ডুবোচরে আটকে যায় ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ। একই কারণে আরো চারটি লঞ্চ যাত্রী বোঝাই হওয়ার পর ঘাটে আটকা পড়ে। টানা দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আটকা পড়া লঞ্চটি রাত সাড়ে ১০টার দিকে উদ্ধার করা হয় এবং ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। অন্য লঞ্চগুলোও নির্ধারিত সময়ের আড়াই ঘণ্টা পর ছাড়ে। লঞ্চগুলোতে ওই সময় প্রায় আট হাজার যাত্রী ছিল। এ ঘটনায় সাধারণ যাত্রীরা চরম দুর্ভোগের মধ্যে পড়ে।
জানা গেছে, শনিবার রাতে বরিশাল লঞ্চঘাট থেকে নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী রাত সাড়ে ৮টা থেকে পৌনে ৯টার মধ্যে বিশেষ সার্ভিসের একটিসহ পাঁচটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। লঞ্চগুলো হলো এমভি সুন্দরবন-৭, এমভি পারাবাত-১১, এমভি পারাবাত-২, এমভি কালাম খান ও এমভি দ্বীপরাজ।
এর মধ্যে প্রায় দুই হাজার যাত্রী নিয়ে এমভি কালাম লঞ্চটি ঘাট থেকে মাত্র ২০০ গজ যেতে না যেতেই নদীর চরবদনা নামকস্থানে ডুবোচরে আটকা পড়ে। রাতে জোয়ারের পানি বৃদ্ধির সময় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে এটি ডুবোচর থেকে মুক্ত করা হয়। রাত সাড়ে ১০টায় সেটি পুনরায় ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে।
সময়সূচি অনুযায়ী অন্য লঞ্চগুলো ঘাট ত্যাগ করতে চাইলেও নদীর নাব্যতা কম থাকায় তা সম্ভব হয়নি। পরে রাত সাড়ে ১০টায় জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেলে অপর চারটি লঞ্চ বরিশাল ঘাট ছেড়ে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে।
এমভি পারাবাত লঞ্চ কম্পানির ব্যবস্থাপক মো. খাজা ইকবাল বলেন, গত বছর কীর্তনখোলা নদীর চরবদনা এলাকায় ড্রেজিং করা হয়েছিল। কিন্তু তাতে কোনো লাভ হয়নি। ড্রেজিং করার সময় নদীর মাটি নদীতেই ফেলার কারণে নৌবন্দরের আশপাশ এলাকায় পুনরায় ডুবোচরের সৃষ্টি হয়েছে।
সুন্দরবন নেভিগেশনের চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান রিন্টু কালের কণ্ঠকে বলেন, বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলে মানুষের যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম হলো নৌপথ। লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রাখার জন্য পরিকল্পিতভাবে ড্রেজিং করা দরকার
এর মধ্যে প্রায় দুই হাজার যাত্রী নিয়ে এমভি কালাম লঞ্চটি ঘাট থেকে মাত্র ২০০ গজ যেতে না যেতেই নদীর চরবদনা নামকস্থানে ডুবোচরে আটকা পড়ে। রাতে জোয়ারের পানি বৃদ্ধির সময় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে এটি ডুবোচর থেকে মুক্ত করা হয়। রাত সাড়ে ১০টায় সেটি পুনরায় ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে।
সময়সূচি অনুযায়ী অন্য লঞ্চগুলো ঘাট ত্যাগ করতে চাইলেও নদীর নাব্যতা কম থাকায় তা সম্ভব হয়নি। পরে রাত সাড়ে ১০টায় জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেলে অপর চারটি লঞ্চ বরিশাল ঘাট ছেড়ে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে।
এমভি পারাবাত লঞ্চ কম্পানির ব্যবস্থাপক মো. খাজা ইকবাল বলেন, গত বছর কীর্তনখোলা নদীর চরবদনা এলাকায় ড্রেজিং করা হয়েছিল। কিন্তু তাতে কোনো লাভ হয়নি। ড্রেজিং করার সময় নদীর মাটি নদীতেই ফেলার কারণে নৌবন্দরের আশপাশ এলাকায় পুনরায় ডুবোচরের সৃষ্টি হয়েছে।
সুন্দরবন নেভিগেশনের চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান রিন্টু কালের কণ্ঠকে বলেন, বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলে মানুষের যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম হলো নৌপথ। লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক রাখার জন্য পরিকল্পিতভাবে ড্রেজিং করা দরকার
No comments