২৬ বছর বয়সে ৪১ সন্তানের জননী by নিলয় বিশ্বাস নীল
ভিক্টোরিয়া
এন্ড্রুস, ২৬ বছর বয়সী একজন বৃটিশ নারী। ক’দিন আগেও জানতেন তিনি বন্ধ্যা,
মা হতে পারবেন না। ডাক্তার বলে দিয়েছেন পলিসিস্টিক ওভারিসিন্ড্রোম নামক
রোগের কারণে তিনি মা হতে পারবেন না। মাতৃত্বের স্বাদ কে না পেতে চায়। তাই
সন্তানের স্বাদ মেটাতেই কিনতে শুরু করলেন পুতুল। পুতুলের আদর-যত্ন করেই
সন্তানের আক্ষেপ মিটিয়ে যাচ্ছিলেন। এ যেন দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর
প্রচেষ্টা।
রিবন নামে এক প্রকার পুতুল আছে, যা দেখতে প্রায় আসল বাচ্চার মতো। এন্ড্রুস এই রিবন পুতুলে সাজিয়ে ফেলেন তার পুরো ঘর। সংগ্রহ করতে করতে এর সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় প্রায় শতকের কাছাকাছি। আর এই পুতুল কিনতে তার খরচ হয়েছে প্রায় ৬০ লাখ টাকা।
নকল বাচ্চা পালতে পালতে কখন যে আসল বাচ্চার মা হতে চলেছেন সেটা খেয়াল-ই করেননি। গত মে মাসে এই ভদ্রমহিলা ‘টোবাইস’ নামে এক পুত্র সন্তানের জননী হয়েছেন।
হঠাৎ করে পেটে ব্যথা অনুভব করেন। ভেবেছিলেন পেটে আলসার হয়েছে। সপ্তাহ খানেক বাদে ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার রক্ত পরীক্ষা করতে বলেন। রিপোর্ট দেখে ডাক্তার অভিনন্দন জানিয়ে বলেন ‘আপনি সাত সপ্তাহের গর্ভবতী’। একদম বিশ্বাস করতে পারছিলেন না তিনি। এর পরে আবারো আল্ট্রাসনোগ্রাম করান নিশ্চিত হওয়ার জন্য। সেখানকার রিপোর্ট থেকেও একই তথ্য আসে।
টোবাইস’র জন্মের পর এখন পুতুলের সংখ্যা কমে গিয়েছে। বাচ্চার খরচ মেটাতে ৪০টির মতো পুতুল প্রায় ১০ লাখ টাকায় বিক্রি করেন। এখন টোবাইস’র আরো ৪০টি ভাইবোন বাড়িতে আছে। এদের মধ্যে একজনকে টোবাইস নিজের খেলার সঙ্গী বানিয়ে নিয়েছেন। বাকিদের স্থান হয়েছে সেলফে।
এন্ড্রুস বলেন, ‘আমার জীবনে সন্তানের মা হওয়ার ইচ্ছা আছে, হয়তো আরো চার সন্তানের মা হবো। যদিও এখন আমি ৪১ সন্তানের মা’।
রিবন নামে এক প্রকার পুতুল আছে, যা দেখতে প্রায় আসল বাচ্চার মতো। এন্ড্রুস এই রিবন পুতুলে সাজিয়ে ফেলেন তার পুরো ঘর। সংগ্রহ করতে করতে এর সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় প্রায় শতকের কাছাকাছি। আর এই পুতুল কিনতে তার খরচ হয়েছে প্রায় ৬০ লাখ টাকা।
নকল বাচ্চা পালতে পালতে কখন যে আসল বাচ্চার মা হতে চলেছেন সেটা খেয়াল-ই করেননি। গত মে মাসে এই ভদ্রমহিলা ‘টোবাইস’ নামে এক পুত্র সন্তানের জননী হয়েছেন।
হঠাৎ করে পেটে ব্যথা অনুভব করেন। ভেবেছিলেন পেটে আলসার হয়েছে। সপ্তাহ খানেক বাদে ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার রক্ত পরীক্ষা করতে বলেন। রিপোর্ট দেখে ডাক্তার অভিনন্দন জানিয়ে বলেন ‘আপনি সাত সপ্তাহের গর্ভবতী’। একদম বিশ্বাস করতে পারছিলেন না তিনি। এর পরে আবারো আল্ট্রাসনোগ্রাম করান নিশ্চিত হওয়ার জন্য। সেখানকার রিপোর্ট থেকেও একই তথ্য আসে।
টোবাইস’র জন্মের পর এখন পুতুলের সংখ্যা কমে গিয়েছে। বাচ্চার খরচ মেটাতে ৪০টির মতো পুতুল প্রায় ১০ লাখ টাকায় বিক্রি করেন। এখন টোবাইস’র আরো ৪০টি ভাইবোন বাড়িতে আছে। এদের মধ্যে একজনকে টোবাইস নিজের খেলার সঙ্গী বানিয়ে নিয়েছেন। বাকিদের স্থান হয়েছে সেলফে।
এন্ড্রুস বলেন, ‘আমার জীবনে সন্তানের মা হওয়ার ইচ্ছা আছে, হয়তো আরো চার সন্তানের মা হবো। যদিও এখন আমি ৪১ সন্তানের মা’।
No comments