রাখাইনে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘন অব্যাহত রয়েছে: ইইউ
রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করছেন মোগেরিনি (মাঝে সবুজ জামা) -ফাইল ফটো |
ইউরোপীয়
ইউনিয়নের পররাষ্ট্র নীতি বিষয়ক প্রধান ফেডেরিকা মুগেরিনি বলেছেন,
মিয়ানমারের রাখাইনে এখনও রোহিঙ্গা মুসলমানদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘন
করা হচ্ছে। রোহিঙ্গারা সেখানে অমানবিক পরিস্থিতির সম্মুখীন। রাখাইনে
রোহিঙ্গাদের সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনার আহ্বান জানান তিনি।
ফেডেরিকা মোগেরিনি মিয়ানমারে দুইজন সাংবাদিকের বিচার প্রক্রিয়া নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। দণ্ডপ্রাপ্ত দুই সাংবাদিকের বিচার ন্যায়সঙ্গত হয় নি বলে তিনি জানান।
সম্প্রতি দুই সাংবাদিককে সাত বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছে মিয়ানমারের আদালত। রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে করা মামলায় তাদেরকে এ কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রয়টার্সের দুই সাংবাদিক ওয়া লন ও কিয় সোয়ে ও-কে গত ১২ই ডিসেম্বর ইয়াঙ্গুনের কাছের একটি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। দু'জনই রাখাইনে মুসলমানদের উপর মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর অভিযান সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করছিলেন।
তারা বলেছেন, কেবল পেশাগত দায়িত্ব পালন করছিলেন তারা৷ রাখাইনের একটি গ্রামে গত বছরের সেপ্টেম্বরে ১০ জন রোহিঙ্গা মুসলমানকে হত্যার ঘটনা অনুসন্ধান করছিলেন তারা। সেখানে গিয়েছিলেন পুলিশের আমন্ত্রণে এবং নৈশভোজের সময় তাদের হাতে কিছু নথিপত্র তুলে দিয়েছিল পুলিশ৷ সেই রেস্তোরাঁ ত্যাগ করার পরপরই ওই নথিসহ তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে নতুনকরে রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর হত্যা-নির্যাতন শুরু করেছে মিয়ানমার সরকার ও তাদের মদদপুষ্ট কিছু গোষ্ঠী। এর ফলে এ পর্যন্ত হাজার হাজার রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে। এছাড়া লাখ লাখ রোহিঙ্গা ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
ফেডেরিকা মোগেরিনি মিয়ানমারে দুইজন সাংবাদিকের বিচার প্রক্রিয়া নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। দণ্ডপ্রাপ্ত দুই সাংবাদিকের বিচার ন্যায়সঙ্গত হয় নি বলে তিনি জানান।
সম্প্রতি দুই সাংবাদিককে সাত বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছে মিয়ানমারের আদালত। রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে করা মামলায় তাদেরকে এ কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রয়টার্সের দুই সাংবাদিক ওয়া লন ও কিয় সোয়ে ও-কে গত ১২ই ডিসেম্বর ইয়াঙ্গুনের কাছের একটি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। দু'জনই রাখাইনে মুসলমানদের উপর মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর অভিযান সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করছিলেন।
তারা বলেছেন, কেবল পেশাগত দায়িত্ব পালন করছিলেন তারা৷ রাখাইনের একটি গ্রামে গত বছরের সেপ্টেম্বরে ১০ জন রোহিঙ্গা মুসলমানকে হত্যার ঘটনা অনুসন্ধান করছিলেন তারা। সেখানে গিয়েছিলেন পুলিশের আমন্ত্রণে এবং নৈশভোজের সময় তাদের হাতে কিছু নথিপত্র তুলে দিয়েছিল পুলিশ৷ সেই রেস্তোরাঁ ত্যাগ করার পরপরই ওই নথিসহ তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে নতুনকরে রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর হত্যা-নির্যাতন শুরু করেছে মিয়ানমার সরকার ও তাদের মদদপুষ্ট কিছু গোষ্ঠী। এর ফলে এ পর্যন্ত হাজার হাজার রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে। এছাড়া লাখ লাখ রোহিঙ্গা ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
No comments