ভারতে বন্যা-ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫০
ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল
প্রদেশে বন্যা এবং ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫০ জনে দাঁড়িয়েছে।
উত্তরাখণ্ডেই মারা গেছেন ১১০ জন। নিখোঁজ রয়েছে হাজার হাজার মানুষ।
ভারি বৃষ্টিপাত থেকে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসের কারণে এসব এলাকায় আটকা পড়েছেন
হাজার হাজার পর্যটক ও তীর্থযাত্রী। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে
যোগাযোগব্যবস্থাও ভেঙে পড়েছে। দুর্গত এলাকায় গতকাল বুধবার থেকে সামরিক
বাহিনী হেলিকপ্টার দিয়ে ত্রাণবিতরণ শুরু করেছে।
সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উত্তরাখণ্ড। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার সিন্দে জানিয়েছেন, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে উত্তরাখণ্ডের বিভিন্ন মন্দিরে ৬২ হাজার পুণ্যার্থী আটকা পড়েছেন। এর মধ্যে চামোলি জেলার বদ্রিনাথ মন্দিরেই আটকা পড়েছেন ১২ হাজার পুণ্যার্থী। তবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, উত্তরাখণ্ডের চারটি বিখ্যাত মন্দির কেদারনাথ, বদ্রিনাথ, গাগোত্রী ও যমুনাত্রীতে ৭১ হাজারের বেশি পুণ্যার্থী আটকা পড়েছেন। এ ছাড়া আটকা পড়েছেন ২৭ হাজার পর্যটক।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে হিমালয় পাদদেশের এ চার তীর্থস্থানে গত রবিবার থেকেই তীর্থযাত্রা বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। বন্যা ও ভূমিধসে বহু ঘরবাড়ি ভেসে গেছে। ভূমিধসে অন্তত ২০টি সেতু বিধ্বস্ত হয়েছে। এরই মধ্যে গতকাল থেকে উদ্ধারকাজে নেমে পড়েছেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এদিকে উত্তরাখণ্ডের বন্যায় হাজারখানেক মানুষ মারা গেছে বলে দাবি করেছেন বিজেপি নেত্রী সুষমা স্বরাজ। কেন্দ্রীয় পানি কমিশন জানিয়েছে, হরিদুয়ারে গঙ্গা এবং হরিয়ানায় যমুনার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদীতীরবর্তী এলাকা থেকে দুই হাজারের বেশি পরিবারকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ও কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী গতকাল হেলিকপ্টারে করে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেন। সূত্র : পিটিআই।
সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উত্তরাখণ্ড। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার সিন্দে জানিয়েছেন, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে উত্তরাখণ্ডের বিভিন্ন মন্দিরে ৬২ হাজার পুণ্যার্থী আটকা পড়েছেন। এর মধ্যে চামোলি জেলার বদ্রিনাথ মন্দিরেই আটকা পড়েছেন ১২ হাজার পুণ্যার্থী। তবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের হিসাব অনুযায়ী, উত্তরাখণ্ডের চারটি বিখ্যাত মন্দির কেদারনাথ, বদ্রিনাথ, গাগোত্রী ও যমুনাত্রীতে ৭১ হাজারের বেশি পুণ্যার্থী আটকা পড়েছেন। এ ছাড়া আটকা পড়েছেন ২৭ হাজার পর্যটক।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে হিমালয় পাদদেশের এ চার তীর্থস্থানে গত রবিবার থেকেই তীর্থযাত্রা বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। বন্যা ও ভূমিধসে বহু ঘরবাড়ি ভেসে গেছে। ভূমিধসে অন্তত ২০টি সেতু বিধ্বস্ত হয়েছে। এরই মধ্যে গতকাল থেকে উদ্ধারকাজে নেমে পড়েছেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এদিকে উত্তরাখণ্ডের বন্যায় হাজারখানেক মানুষ মারা গেছে বলে দাবি করেছেন বিজেপি নেত্রী সুষমা স্বরাজ। কেন্দ্রীয় পানি কমিশন জানিয়েছে, হরিদুয়ারে গঙ্গা এবং হরিয়ানায় যমুনার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদীতীরবর্তী এলাকা থেকে দুই হাজারের বেশি পরিবারকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ও কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী গতকাল হেলিকপ্টারে করে বন্যাদুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেন। সূত্র : পিটিআই।
No comments