সোনা নিয়ে পুলিশি কাণ্ডে হুলস্থুল by এস এম রানা
জোরারগঞ্জ থানা হবে শতভাগ অপরাধমুক্ত'- এ
ঘোষণা দিয়ে গত ১৯ মে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের একাংশে জোরারগঞ্জ থানা উদ্বোধন
করেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর।
এর
এক মাসের মাথায় থানাটির কয়েকজন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের
আটক করে ২০ লাখ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠল। অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্যকে
প্রত্যাহার করে গতকাল বুধবার চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ কার্যালয়ে এনে
জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে 'সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া যায়নি' এমন অজুহাতে
ঘুষ কেলেঙ্কারি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে সেই রাতের পুলিশি অভিযানের চাঞ্চল্যকর আরো তথ্য।
গতকাল সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম পুলিশ সুপার এ কে এম হাফিজ আক্তার জানান, অভিযুক্ত সহকারী উপপরিদর্শক জয়নাল আবেদীন এবং কনস্টেবল শাহ আলমকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। জড়িত থাকার প্রমাণ পেলে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। এ ঘটনায় আরো কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
১০টি সোনার বার জব্দ দেখিয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ী বিধান ধর, বিদ্যাসাগর ধর এবং গাড়িচালক প্রদীপ দের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেছে গোয়েন্দা শাখার উপপরিদর্শক হুমায়ুন কবির। গতকাল আকবর শাহ থানায় মামলাটি করা হয়। আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এই বিষয়ে আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রাজ্জাক বলেন, 'গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে মামলা করেছেন। আসামিদের কাছ থেকে ১০০ ভরি ওজনের ১০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার এবং একটি প্রাইভেট কার জব্দ দেখানো হয়েছে।'
এদিকে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ এবং গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তারা গ্রেপ্তারকৃত বিধান ধরের উদ্ধৃতি দিয়ে কালের কণ্ঠকে জানিয়েছেন, গত সোমবার রাতে ২৭টি স্বর্ণের বার নিয়ে ঢাকাগামী ব্যবসায়ীদের মধ্যে সুকুমার ধর নামেরও একজন ছিলেন। মঙ্গলবার ২০ লাখ টাকা দিয়ে স্বর্ণসহ গাড়ি ছাড়ানোর পর পর সুকুমার ধর আর ওই গাড়িতে ওঠেননি। এই গাড়িতে চড়েই বিধান ধর এবং বিদ্যাসাগর ধর চট্টগ্রাম শহরে ফেরার পথে আকবর শাহ থানা এলাকা থেকে পুনরায় গোয়েন্দা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন।
জানা গেছে, গতকাল বুধবার ভোরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উত্তর) ফরিদ উদ্দিন জোরারগঞ্জের যে বাড়িতে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের থেকে টাকা আদায় করা হয়েছে সে বাড়িতে যান এবং বাড়ির মালিক জলিলকে আটক করেন। পরে জোরারগঞ্জ থানায় গিয়ে তিনি সহকারী উপপরিদর্শক জয়নাল ও কনস্টেবল শাহ আলমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নিয়ে যান। তবে গতকাল বিকেলে ফরিদ উদ্দিন তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ব্যবসায়ী থেকে টাকা আদায়ের ঘটনায় আমরা কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। আমি যেহেতু দায়িত্বরত কর্মকর্তা সেহেতু আমি পুলিশকে যেকোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারি।' গ্রেপ্তার করা স্বর্ণ ব্যবসায়ী এবং সন্দেহভাজন পুলিশ সদস্যদের কেন মুখোমুখি করা হয়নি, জানতে চাইলে তিনি বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ না পাওয়ায় মুখোমুখি করা হয়নি। তিনি বলেন, বিধান ধর গ্রেপ্তার হলেও সুকুমার ধর বাইরে আছেন। তিনি এসেও অভিযোগ দিতে পারেন। 'অভিযোগ পাওয়া যায়নি' এমন অজুহাতে সন্দেহভাজনদের ঘুষ কেলেঙ্কারি থেকে পার পাওয়া সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সন্দেহভাজনদের ইতিমধ্যে প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। দায় প্রমাণিত হলে অবশ্যই কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল ভোরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উত্তর) ফরিদ উদ্দিন জোরারগঞ্জ থানায় এসেছেন বলে স্বীকার করলেও স্বর্ণ ব্যবসায়ী থেকে টাকা আদায়ের ঘটনায় পুলিশসহ তিনজনকে আটক করার কথা অস্বীকার করেছেন থানার ওসি (তদন্ত) মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, জয়নাল ও শাহ আলম সাক্ষী দিতে খুব ভোরে চট্টগ্রামের আদালতে গেছেন। স্বর্ণ ব্যবসায়ী থেকে টাকা আদায়ের প্রসঙ্গে ওসি বলেন, 'আমি এসবের কিছুই জানি না।'
জানা গেছে, সোমবার দিবাগত রাতে জোরারগঞ্জ থানা পুলিশের হাতে আটক হওয়ার পর সোনাপাহাড়ের জলিল নামের পুলিশের এক সোর্সের বাড়িতে বসে ২০ লাখ টাকায় বিষয়টি রফার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু গভীর রাতে বিপুল পরিমাণ টাকার জোগান ছিল কঠিন কাজ। তখন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা দ্বারস্থ হন জোরারগঞ্জ বাজারের এক বণিকের কাছে। তাৎক্ষণিক কয়েকটি বার বিক্রি করে পাওয়া ২০ লাখ টাকা পুলিশের হাতে তুলে দিলে প্রথম যাত্রায় রক্ষা পান স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা।
এদিকে জলিলের বাড়ির লোকজন জানিয়েছে, গতকাল বুধবার ভোরে জলিলকে পুলিশের একটি দল এসে নিয়ে গেছে। তবে পুলিশ কর্মকর্তারা গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, জলিল নামের কাউকে আটক করা হয়নি।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ঘটনার রাতে বারইয়ারহাট-করেরহাট সড়ক এলাকায় টহলের দায়িত্বে ছিলেন এএসআই জয়নাল। তিনি একটি সিএনজি অটোরিকশায় টহলরত ছিলেন এবং রাত ১০টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত টহলের জন্য অটোরিকশটি নেওয়া হয়েছিল। তবে মধ্য রাতে অটোরিকশাটি ছেড়ে দেওয়া হয় এবং এ বিষয়টি চালক নিশ্চিত করেছেন। সূত্র মতে, অটোরিকশা ছেড়ে দিয়ে একটি মাইক্রোবাস নিয়ে জোরারগঞ্জ থানার অদূরে মহাসড়কের সোনাপাহাড় ফিলিং স্টেশন এলাকায় ওত পেতে থাকে পুলিশের দল। রাত ৩টার দিকে চট্টগ্রামের দিক থেকে আসা স্বর্ণবাহী প্রাইভেট কারটি তারা আটকায়।
গতকাল সোনাপাহাড় ফিলিং স্টেশন এলাকায় গিয়ে কয়েকজন দোকানদার ও স্টেশনের একজন কর্মচারীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সোমবার দিবাগত রাত আনুমানিক ৩টায় চট্টগ্রাম থেকে আসা একটি প্রাইভেট কার আটকায় পুলিশ। ওই গাড়িতে থাকা লোকদের সঙ্গে পুলিশ অফিসার জয়নাল ও জলিল নামের এক ব্যক্তির কথাকাটাকাটি হয়। পরে মাস্তাননগর বাইপাস হয়ে উভয়ে উত্তর দিকে চলে যান। এ সময় জয়নাল পুলিশের পোশাক পরিহিত ছিলেন।
গতকাল সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম পুলিশ সুপার এ কে এম হাফিজ আক্তার জানান, অভিযুক্ত সহকারী উপপরিদর্শক জয়নাল আবেদীন এবং কনস্টেবল শাহ আলমকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। জড়িত থাকার প্রমাণ পেলে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। এ ঘটনায় আরো কয়েকজন পুলিশ সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
১০টি সোনার বার জব্দ দেখিয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ী বিধান ধর, বিদ্যাসাগর ধর এবং গাড়িচালক প্রদীপ দের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করেছে গোয়েন্দা শাখার উপপরিদর্শক হুমায়ুন কবির। গতকাল আকবর শাহ থানায় মামলাটি করা হয়। আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এই বিষয়ে আকবর শাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুর রাজ্জাক বলেন, 'গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে মামলা করেছেন। আসামিদের কাছ থেকে ১০০ ভরি ওজনের ১০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার এবং একটি প্রাইভেট কার জব্দ দেখানো হয়েছে।'
এদিকে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ এবং গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তারা গ্রেপ্তারকৃত বিধান ধরের উদ্ধৃতি দিয়ে কালের কণ্ঠকে জানিয়েছেন, গত সোমবার রাতে ২৭টি স্বর্ণের বার নিয়ে ঢাকাগামী ব্যবসায়ীদের মধ্যে সুকুমার ধর নামেরও একজন ছিলেন। মঙ্গলবার ২০ লাখ টাকা দিয়ে স্বর্ণসহ গাড়ি ছাড়ানোর পর পর সুকুমার ধর আর ওই গাড়িতে ওঠেননি। এই গাড়িতে চড়েই বিধান ধর এবং বিদ্যাসাগর ধর চট্টগ্রাম শহরে ফেরার পথে আকবর শাহ থানা এলাকা থেকে পুনরায় গোয়েন্দা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন।
জানা গেছে, গতকাল বুধবার ভোরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উত্তর) ফরিদ উদ্দিন জোরারগঞ্জের যে বাড়িতে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের থেকে টাকা আদায় করা হয়েছে সে বাড়িতে যান এবং বাড়ির মালিক জলিলকে আটক করেন। পরে জোরারগঞ্জ থানায় গিয়ে তিনি সহকারী উপপরিদর্শক জয়নাল ও কনস্টেবল শাহ আলমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নিয়ে যান। তবে গতকাল বিকেলে ফরিদ উদ্দিন তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ব্যবসায়ী থেকে টাকা আদায়ের ঘটনায় আমরা কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। আমি যেহেতু দায়িত্বরত কর্মকর্তা সেহেতু আমি পুলিশকে যেকোনো বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারি।' গ্রেপ্তার করা স্বর্ণ ব্যবসায়ী এবং সন্দেহভাজন পুলিশ সদস্যদের কেন মুখোমুখি করা হয়নি, জানতে চাইলে তিনি বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ না পাওয়ায় মুখোমুখি করা হয়নি। তিনি বলেন, বিধান ধর গ্রেপ্তার হলেও সুকুমার ধর বাইরে আছেন। তিনি এসেও অভিযোগ দিতে পারেন। 'অভিযোগ পাওয়া যায়নি' এমন অজুহাতে সন্দেহভাজনদের ঘুষ কেলেঙ্কারি থেকে পার পাওয়া সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, সন্দেহভাজনদের ইতিমধ্যে প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। দায় প্রমাণিত হলে অবশ্যই কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতকাল ভোরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উত্তর) ফরিদ উদ্দিন জোরারগঞ্জ থানায় এসেছেন বলে স্বীকার করলেও স্বর্ণ ব্যবসায়ী থেকে টাকা আদায়ের ঘটনায় পুলিশসহ তিনজনকে আটক করার কথা অস্বীকার করেছেন থানার ওসি (তদন্ত) মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, জয়নাল ও শাহ আলম সাক্ষী দিতে খুব ভোরে চট্টগ্রামের আদালতে গেছেন। স্বর্ণ ব্যবসায়ী থেকে টাকা আদায়ের প্রসঙ্গে ওসি বলেন, 'আমি এসবের কিছুই জানি না।'
জানা গেছে, সোমবার দিবাগত রাতে জোরারগঞ্জ থানা পুলিশের হাতে আটক হওয়ার পর সোনাপাহাড়ের জলিল নামের পুলিশের এক সোর্সের বাড়িতে বসে ২০ লাখ টাকায় বিষয়টি রফার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু গভীর রাতে বিপুল পরিমাণ টাকার জোগান ছিল কঠিন কাজ। তখন স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা দ্বারস্থ হন জোরারগঞ্জ বাজারের এক বণিকের কাছে। তাৎক্ষণিক কয়েকটি বার বিক্রি করে পাওয়া ২০ লাখ টাকা পুলিশের হাতে তুলে দিলে প্রথম যাত্রায় রক্ষা পান স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা।
এদিকে জলিলের বাড়ির লোকজন জানিয়েছে, গতকাল বুধবার ভোরে জলিলকে পুলিশের একটি দল এসে নিয়ে গেছে। তবে পুলিশ কর্মকর্তারা গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, জলিল নামের কাউকে আটক করা হয়নি।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ঘটনার রাতে বারইয়ারহাট-করেরহাট সড়ক এলাকায় টহলের দায়িত্বে ছিলেন এএসআই জয়নাল। তিনি একটি সিএনজি অটোরিকশায় টহলরত ছিলেন এবং রাত ১০টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত টহলের জন্য অটোরিকশটি নেওয়া হয়েছিল। তবে মধ্য রাতে অটোরিকশাটি ছেড়ে দেওয়া হয় এবং এ বিষয়টি চালক নিশ্চিত করেছেন। সূত্র মতে, অটোরিকশা ছেড়ে দিয়ে একটি মাইক্রোবাস নিয়ে জোরারগঞ্জ থানার অদূরে মহাসড়কের সোনাপাহাড় ফিলিং স্টেশন এলাকায় ওত পেতে থাকে পুলিশের দল। রাত ৩টার দিকে চট্টগ্রামের দিক থেকে আসা স্বর্ণবাহী প্রাইভেট কারটি তারা আটকায়।
গতকাল সোনাপাহাড় ফিলিং স্টেশন এলাকায় গিয়ে কয়েকজন দোকানদার ও স্টেশনের একজন কর্মচারীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সোমবার দিবাগত রাত আনুমানিক ৩টায় চট্টগ্রাম থেকে আসা একটি প্রাইভেট কার আটকায় পুলিশ। ওই গাড়িতে থাকা লোকদের সঙ্গে পুলিশ অফিসার জয়নাল ও জলিল নামের এক ব্যক্তির কথাকাটাকাটি হয়। পরে মাস্তাননগর বাইপাস হয়ে উভয়ে উত্তর দিকে চলে যান। এ সময় জয়নাল পুলিশের পোশাক পরিহিত ছিলেন।
No comments