ব্রাজিলের বীর ওই নেইমারই
আরেকবার ব্রাজিলের ‘হিরো’ হলেন নেইমার।
নিজে একটি গোল করলেন, সতীর্থকে দিয়ে আরও একটি করা লেন। নেইমারের নাম জড়িয়ে
থাকা দুই গোলে মেক্সিকোকে ২-০ গোলে হারিয়ে কনফেডারেশনস কাপের সেমিফাইনাল এক
প্রকার নিশ্চিতই করে ফেলেছে ব্রাজিল।
অন্যদিকে কালকের
পরাজয় কনকাকাফ চ্যাম্পিয়ন মেক্সিকোর বিদায় ঘন্টা বাজিয়ে দিয়েছে। প্রথম
ম্যাচে ইতালির কাছে হারা দলটির এবারের কনফেডারেশনস কাপে প্রাপ্তির খাতা
এখনো শূন্যই হয়ে রয়েছে।
ব্রাজিলের মাটিতে ব্রাজিলের খেলা। মাঠের পরিবেশ কেমন ছিল, সেটা নতুন করে বলার কোনো দরকার নেই। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থার ভাষায় ‘ইলেকট্রিক অ্যাটমোসফিয়ারে’ ম্যাচের শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের ওপর আধিপত্য নিয়ে ঝাপায় সেলেকাওরা। খেলার নয় মিনিটের সময় নেইমারের এক দারুণ ভলি গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল। এগিয়ে যাওয়ার পর আক্রমণের মাত্রা বেড়ে গেলেও ব্রাজিলকে জয়সূচক গোলের দেখা পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ম্যাচের শেষ মিনিট পর্যন্ত।
প্রথম গোলটিতে নেইমারের সহায়ক ছিলেন দানি আলভেস। ডান প্রান্ত থেকে বল নিয়ে বক্সে ফেলা তাঁর বলটি ঠিকমতো ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হন মেক্সিকো অধিনায়ক ফ্রান্সিকো হাভিয়ের রদ্রিগুয়েজ। মেক্সিকো অধিনায়কের মাথা থেকে বেরিয়ে আসা বলটি বাঁ পায়ের দারুণ এক ভলি শটে জালে জড়ান নেইমার।
দ্বিতীয় গোলটিও তৈরি নেইমারের পায়েই। বাম প্রান্ত দিয়ে বল নিয়ে দারুণ পায়ের কাজে মেক্সিকোর দুই ডিফেন্ডারকে বোকা বানিয়ে তিনি জো’র পায়ে বল তুলে দেন। বলটি পায়ে পেয়ে তা গোলে পাঠানো ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না জো’র।
কালকের ম্যাচ পুরোটাই ছিল নেইমারের বীরত্বগাথায় পরিপূর্ণ। ২১ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ডকে কেন বার্সেলোনা এত টাকা দিয়ে কিনেছে, তাঁর একটা প্রামাণ্য উপস্থাপন হয়ে গেল কাল ফোরতালেজায়। ব্রাজিলের হয়ে সর্বশেষ ১৫টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে নেইমারের পা থেকে এসেছে ১৩ গোল। কাল মেক্সিকোর বিপক্ষে নেইমারের খেলায় ছিল পরিপক্কতার ছাপ। দল তো জিতেছেই, ম্যাচ শেষে তাঁর হাতেও তুলে দেওয়া হয় ‘প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচে’র পুরস্কার। তবে নেইমারবিহীন ব্রাজিলের সার্বিক পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্নটা কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। তবে দল হিসেবে ব্রাজিল প্রতিদিনই উন্নতি করছে বলে অভিমত খোদ নেইমারেরই।
ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিদিনই উন্নতি করছি। প্রতিদিনই আমাদের মনোযোগ বাড়ছে। প্রতিদিনই আমরা আমাদের খেলায় অনেক ভালো জিনিস বেরিয়ে আসছে, যেগুলো পরের খেলায় আমরা কাজে লাগাচ্ছি।’
ব্রাজিলকে সবসময়ই যেকোনো প্রতিযোগিতার ফেবারিট হিসেবে ধরে নিতে বলেছেন নেইমার। তাঁর কথা, আমরা এমনই। কোনো প্রতিযোগিতায় আমাদের গোনার বাইরে রাখার কোনো সুযোগ নেই। তবে, এটা ঠিক যে পা আমাদের মাটিতেই রাখতে হবে।’
প্রথম দুই ম্যাচ জিতে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করলেও আপাতত ব্রাজিলকে পা মাটিতেই রাখতে হচ্ছে। পরের ম্যাচে ইতালির বিপক্ষে ব্রাজিলকে যে কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, সেটা বোধ হয় না বললেও চলে। রয়টার্স।
ব্রাজিলের মাটিতে ব্রাজিলের খেলা। মাঠের পরিবেশ কেমন ছিল, সেটা নতুন করে বলার কোনো দরকার নেই। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থার ভাষায় ‘ইলেকট্রিক অ্যাটমোসফিয়ারে’ ম্যাচের শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের ওপর আধিপত্য নিয়ে ঝাপায় সেলেকাওরা। খেলার নয় মিনিটের সময় নেইমারের এক দারুণ ভলি গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল। এগিয়ে যাওয়ার পর আক্রমণের মাত্রা বেড়ে গেলেও ব্রাজিলকে জয়সূচক গোলের দেখা পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছে ম্যাচের শেষ মিনিট পর্যন্ত।
প্রথম গোলটিতে নেইমারের সহায়ক ছিলেন দানি আলভেস। ডান প্রান্ত থেকে বল নিয়ে বক্সে ফেলা তাঁর বলটি ঠিকমতো ক্লিয়ার করতে ব্যর্থ হন মেক্সিকো অধিনায়ক ফ্রান্সিকো হাভিয়ের রদ্রিগুয়েজ। মেক্সিকো অধিনায়কের মাথা থেকে বেরিয়ে আসা বলটি বাঁ পায়ের দারুণ এক ভলি শটে জালে জড়ান নেইমার।
দ্বিতীয় গোলটিও তৈরি নেইমারের পায়েই। বাম প্রান্ত দিয়ে বল নিয়ে দারুণ পায়ের কাজে মেক্সিকোর দুই ডিফেন্ডারকে বোকা বানিয়ে তিনি জো’র পায়ে বল তুলে দেন। বলটি পায়ে পেয়ে তা গোলে পাঠানো ছাড়া আর কিছুই করার ছিল না জো’র।
কালকের ম্যাচ পুরোটাই ছিল নেইমারের বীরত্বগাথায় পরিপূর্ণ। ২১ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ডকে কেন বার্সেলোনা এত টাকা দিয়ে কিনেছে, তাঁর একটা প্রামাণ্য উপস্থাপন হয়ে গেল কাল ফোরতালেজায়। ব্রাজিলের হয়ে সর্বশেষ ১৫টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে নেইমারের পা থেকে এসেছে ১৩ গোল। কাল মেক্সিকোর বিপক্ষে নেইমারের খেলায় ছিল পরিপক্কতার ছাপ। দল তো জিতেছেই, ম্যাচ শেষে তাঁর হাতেও তুলে দেওয়া হয় ‘প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচে’র পুরস্কার। তবে নেইমারবিহীন ব্রাজিলের সার্বিক পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্নটা কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। তবে দল হিসেবে ব্রাজিল প্রতিদিনই উন্নতি করছে বলে অভিমত খোদ নেইমারেরই।
ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘আমরা প্রতিদিনই উন্নতি করছি। প্রতিদিনই আমাদের মনোযোগ বাড়ছে। প্রতিদিনই আমরা আমাদের খেলায় অনেক ভালো জিনিস বেরিয়ে আসছে, যেগুলো পরের খেলায় আমরা কাজে লাগাচ্ছি।’
ব্রাজিলকে সবসময়ই যেকোনো প্রতিযোগিতার ফেবারিট হিসেবে ধরে নিতে বলেছেন নেইমার। তাঁর কথা, আমরা এমনই। কোনো প্রতিযোগিতায় আমাদের গোনার বাইরে রাখার কোনো সুযোগ নেই। তবে, এটা ঠিক যে পা আমাদের মাটিতেই রাখতে হবে।’
প্রথম দুই ম্যাচ জিতে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করলেও আপাতত ব্রাজিলকে পা মাটিতেই রাখতে হচ্ছে। পরের ম্যাচে ইতালির বিপক্ষে ব্রাজিলকে যে কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, সেটা বোধ হয় না বললেও চলে। রয়টার্স।
No comments