যুক্তরাষ্ট্রকে ভয়-দূতাবাসেই থাকতে চান অ্যাসাঞ্জ
বিকল্পধারার সংবাদ মাধ্যম উইকিলিকসের
প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বলেছেন, সুইডেন অভিযোগ তুলে নিলেও তিনি
ইকুয়েডর দূতাবাস ছাড়বেন না। তিনি আশঙ্কা করছেন, তাঁকে গ্রেপ্তার করে
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করা হতে পারে।
এক
সাক্ষাৎকারে গত শুক্রবার এ কথা বলেন তিনি। গতকাল বুধবার লন্ডনে ইকুয়েডর
দূতাবাসে আশ্রয় নেওয়ার এক বছর পূর্ণ হয়েছে তাঁর। এই দিনটিকে সামনে রেখে
বার্তা সংস্থা রয়টার্স সাক্ষাৎকারটি নেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের হাজার হাজার গোপন সামরিক নথি ফাঁসের কারণে অ্যাসাঞ্জের ওপর ক্ষুব্ধ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত বছর সুইডেনে তাঁর বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ আনা হয়। এ সময় তিনি যুক্তরাজ্যে অবস্থান করছিলেন। যুক্তরাজ্য তাঁকে সুইডেনের হাতে তুলে দিলে সুইডেন আবার তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করতে পারে এমন আশঙ্কায় গত বছর ১৯ জুন তিনি লন্ডনে ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেন এবং রাজনৈতিক আশ্রয় চান। সেই থেকে তিনি ওই দূতাবাসে রয়েছেন।
অ্যাসাঞ্জ বলেন, 'দূতাবাস ছাড়ব না- এ কথা আমি বলছি না। তবে আমার আইনজীবীরা দূতাবাস না ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন। কারণ এতে গ্রেপ্তার এবং যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তরের ঝুঁকি রয়ে যাচ্ছে।' সূত্র : রয়টার্স।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের হাজার হাজার গোপন সামরিক নথি ফাঁসের কারণে অ্যাসাঞ্জের ওপর ক্ষুব্ধ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত বছর সুইডেনে তাঁর বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ আনা হয়। এ সময় তিনি যুক্তরাজ্যে অবস্থান করছিলেন। যুক্তরাজ্য তাঁকে সুইডেনের হাতে তুলে দিলে সুইডেন আবার তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করতে পারে এমন আশঙ্কায় গত বছর ১৯ জুন তিনি লন্ডনে ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেন এবং রাজনৈতিক আশ্রয় চান। সেই থেকে তিনি ওই দূতাবাসে রয়েছেন।
অ্যাসাঞ্জ বলেন, 'দূতাবাস ছাড়ব না- এ কথা আমি বলছি না। তবে আমার আইনজীবীরা দূতাবাস না ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন। কারণ এতে গ্রেপ্তার এবং যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তরের ঝুঁকি রয়ে যাচ্ছে।' সূত্র : রয়টার্স।
No comments