ডিজিএফআই সদস্য নির্যাতন-আশিয়ান সিটির চেয়ারম্যান পলাতক!
আশিয়ান সিটির চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম,
ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুল ইসলাম ও ভাড়াটে সন্ত্রাসী মোশারফ মেম্বার ওরফে
মোশার নেতৃত্বে প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) দুই সদস্যের
ওপর হামলার তিন দিন পরও পুলিশ কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
ঘটনা তদন্ত ও আসামি গ্রেপ্তারে পুলিশের কোনো তৎপরতা নেই বলে অভিযোগ করছে
বাদীপক্ষ। তবে পুলিশ বলছে, আশিয়ানের চেয়ারম্যানসহ আসামিরা পালিয়েছে। তাদের
গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
জানা গেছে, গত সোমবার রাতে ডিজিএফআই সদস্য করপোরাল আবু তাহের ও সাইফুল আলমকে আশিয়ান সিটির কার্যালয়ে আটকে ব্যাপক মারধর করা হয়। তাঁরা গুলশানে দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। ওই ঘটনায় মঙ্গলবার গুলশান থানায় হত্যাচেষ্টা, মারধর, মুঠোফোন ও পরিচয়পত্র কেড়ে নেওয়ার অভিযোগে মামলা করেন করপোরাল তাহের।
ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন আবু তাহের মুঠোফোনে জানান, আসামি গ্রেপ্তার এবং ঘটনা তদন্তে পুলিশের কোনো তৎপরতা তিনি দেখছেন না। সোমবার রাতে হামলার পর আশিয়ানের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, তাঁর ভাই সাইফুল ইসলাম, মোশারফ মেম্বারসহ সব আসামিই প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়িয়েছে। মঙ্গলবার তাদের অনেকে আশিয়ানের অফিসে যায়।
গতকাল বুধবার গুলশান থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে; কিন্তু তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার উপপরির্দশক আবদুল বারিক বলেন, 'মামলা দায়েরের পর আমরা তাদের অফিসে গিয়েছি। সেখানে নিরাপত্তাকর্মী ছাড়া আর কাউকে পাওয়া যায়নি। আশিয়ান সিটির চেয়ারম্যান, এমডিসহ ১২ আসামির অবস্থান নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি আমরা।'
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার মহানগর হাকিম আদালত গুলশান থানার ওসিকে আশিয়ানের চেয়ারম্যান, এমডিসহ ১২ আসামির বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা তদন্ত করে ২৯ জুলাইয়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
জানা গেছে, গত সোমবার রাতে ডিজিএফআই সদস্য করপোরাল আবু তাহের ও সাইফুল আলমকে আশিয়ান সিটির কার্যালয়ে আটকে ব্যাপক মারধর করা হয়। তাঁরা গুলশানে দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। ওই ঘটনায় মঙ্গলবার গুলশান থানায় হত্যাচেষ্টা, মারধর, মুঠোফোন ও পরিচয়পত্র কেড়ে নেওয়ার অভিযোগে মামলা করেন করপোরাল তাহের।
ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন আবু তাহের মুঠোফোনে জানান, আসামি গ্রেপ্তার এবং ঘটনা তদন্তে পুলিশের কোনো তৎপরতা তিনি দেখছেন না। সোমবার রাতে হামলার পর আশিয়ানের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, তাঁর ভাই সাইফুল ইসলাম, মোশারফ মেম্বারসহ সব আসামিই প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়িয়েছে। মঙ্গলবার তাদের অনেকে আশিয়ানের অফিসে যায়।
গতকাল বুধবার গুলশান থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে; কিন্তু তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার উপপরির্দশক আবদুল বারিক বলেন, 'মামলা দায়েরের পর আমরা তাদের অফিসে গিয়েছি। সেখানে নিরাপত্তাকর্মী ছাড়া আর কাউকে পাওয়া যায়নি। আশিয়ান সিটির চেয়ারম্যান, এমডিসহ ১২ আসামির অবস্থান নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি আমরা।'
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার মহানগর হাকিম আদালত গুলশান থানার ওসিকে আশিয়ানের চেয়ারম্যান, এমডিসহ ১২ আসামির বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা তদন্ত করে ২৯ জুলাইয়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
No comments