দীর্ঘতম পথে দ্রুতগামী ট্রেন
চীনের রাজধানী বেইজিং থেকে দক্ষিণাঞ্চলীয় বাণিজ্যিক কেন্দ্র গুয়াংঝুর দূরত্ব দুই হাজার ২৯৮ কিলোমিটার (এক হাজার ৪২৫ মাইল)। আগে ট্রেনে এই পথ পাড়ি দিতে ২২ ঘণ্টা সময় লাগত। এখন লাগবে মাত্র আট ঘণ্টা। দুঃসাধ্য এই কাজই সম্ভব করেছে প্রযুক্তিপ্রতিম চীন।
গতকাল বুধবার সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বের দীর্ঘতম রেলপথে দ্রুতগামী ট্রেন চালু করেছে চীন। বেইজিং থেকে সকাল নয়টায় একটি এবং গুয়াংঝু থেকে সকাল ১০টায় আরেকটি ট্রেন যাত্রা শুরু করে। ট্রেন দুটির গতি ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার। পথে ঝেংঝু ও উহানের মতো ৩৫টি বড় শহরে যাত্রাবিরতি করবে ট্রেন দুটি।
চীনের অবিসংবাদিত বিপ্লবী নেতা মাও সে-তুংয়ের জন্মদিন উপলক্ষে এই দিনে ট্রেন দুটি চালু করা হয়েছে বলে কর্মকর্তারা জানান। তাঁদের দাবি, বুলেট ট্রেন দুটিতে বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।
২০০৭ সালে প্রথম দ্রুতগতির রেল নেটওয়ার্ক চালু করে চীন। তবে দীর্ঘতম রেলপথে ট্রেন চালু করার ঘটনা এবারই প্রথম। চীনে বর্তমানে দ্রুতগতির নয় হাজার ৩০০ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। রাষ্ট্রীয় দৈনিক চায়না ডেইলির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালের মধ্যে দেশটিতে দ্রুতগতির রেলপথের পরিমাণ ৫০ হাজার কিলোমিটারে উন্নীত করা হবে।
ঝুঁকি আর দুর্নীতির কারণে ব্যয়বহুল এ প্রকল্প নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক রয়েছে। অতীতে কয়েকটি বড় ধরনের দুর্ঘটনা দেশের রেলের নিরাপত্তাকে ব্যাপকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। ২০১১ সালের জুলাইয়ে দ্রুতগতির ট্রেন দুর্ঘটনায় ৪০ জন মারা যায়।
রেল মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, পরীক্ষামূলকভাবে চালানোর সময় ট্রেন ও রেলপথের যাবতীয় ত্রুটি সমাধানে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয়েছে। এর পরও কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। এএফপি ও বিবিসি।
চীনের অবিসংবাদিত বিপ্লবী নেতা মাও সে-তুংয়ের জন্মদিন উপলক্ষে এই দিনে ট্রেন দুটি চালু করা হয়েছে বলে কর্মকর্তারা জানান। তাঁদের দাবি, বুলেট ট্রেন দুটিতে বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।
২০০৭ সালে প্রথম দ্রুতগতির রেল নেটওয়ার্ক চালু করে চীন। তবে দীর্ঘতম রেলপথে ট্রেন চালু করার ঘটনা এবারই প্রথম। চীনে বর্তমানে দ্রুতগতির নয় হাজার ৩০০ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে। রাষ্ট্রীয় দৈনিক চায়না ডেইলির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০ সালের মধ্যে দেশটিতে দ্রুতগতির রেলপথের পরিমাণ ৫০ হাজার কিলোমিটারে উন্নীত করা হবে।
ঝুঁকি আর দুর্নীতির কারণে ব্যয়বহুল এ প্রকল্প নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক রয়েছে। অতীতে কয়েকটি বড় ধরনের দুর্ঘটনা দেশের রেলের নিরাপত্তাকে ব্যাপকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। ২০১১ সালের জুলাইয়ে দ্রুতগতির ট্রেন দুর্ঘটনায় ৪০ জন মারা যায়।
রেল মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, পরীক্ষামূলকভাবে চালানোর সময় ট্রেন ও রেলপথের যাবতীয় ত্রুটি সমাধানে সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয়েছে। এর পরও কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। এএফপি ও বিবিসি।
No comments