মাদারীপুর- মুক্তিযোদ্ধা সঞ্চৃতিফলকের কাজ ঝুলে আছে ১০ বছর
মাদারীপুরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সঞ্চৃতিফলকের নির্মাণকাজ ১০ বছরেও শেষ করা যায়নি। মুক্তিযোদ্ধাদের নামের পূর্ণাঙ্গ তালিকা তৈরি নিয়ে জটিলতা দেখা দেওয়ায় এ কাজ দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে আছে।
মাদারীপুর গণপূর্ত অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের নভেম্বর মাসে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সঞ্চৃতি নামফলক নির্মাণের জন্য ১১ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ আসে। কিন্তু জায়গা নির্ধারণ, প্রাপ্ত নকশা অনুমোদন ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সঞ্চৃতি নামফলকের সামনের অংশ কোন দিকে থাকবে, সেই সিদ্ধান্ত মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদিত না হওয়ায় দীর্ঘদিন কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি।
এরপর ২০০৫ সালের এপ্রিল মাসের শেষের দিকে মাদারীপুর শহরের লেকের উত্তর প্রান্তে স্বাধীনতা অঙ্গনে ১৫ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট এই সঞ্চৃতি নামফলকের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০০৭ সালের শেষের দিকে মূল কাজ শেষ হলেও সঞ্চৃতি নামফলকে শহীদ মুক্তিযোদ্ধার নামের তালিকা টাঙানো হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে স্মৃতি নামফলকে দেওয়ার জন্য মাদারীপুর সদরের ৬৪ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার নামের তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। কিন্তু মন্ত্রণালয় ১৬ জনের নাম বাদ দিয়ে চারজনের নাম নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করে। এ কারণে জটিলতার সৃষ্টি হয়। এই সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে ২০০৯ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। এখনো মন্ত্রণালয় ওই তালিকা অনুমোদন করেনি। এ কারণে নামফলক নির্মাণের কাজ শেষ হয়নি।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার শাহজাহান হাওলাদার বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে নামফলকের নির্মাণকাজ শেষ করার চেষ্টা করছি। মন্ত্রণালয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় পূর্ণাঙ্গ তালিকা অনুমোদন করে পাঠালে কাজ শেষ করা যাবে।’
এরপর ২০০৫ সালের এপ্রিল মাসের শেষের দিকে মাদারীপুর শহরের লেকের উত্তর প্রান্তে স্বাধীনতা অঙ্গনে ১৫ ফুট উচ্চতাবিশিষ্ট এই সঞ্চৃতি নামফলকের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ২০০৭ সালের শেষের দিকে মূল কাজ শেষ হলেও সঞ্চৃতি নামফলকে শহীদ মুক্তিযোদ্ধার নামের তালিকা টাঙানো হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে স্মৃতি নামফলকে দেওয়ার জন্য মাদারীপুর সদরের ৬৪ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার নামের তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। কিন্তু মন্ত্রণালয় ১৬ জনের নাম বাদ দিয়ে চারজনের নাম নতুন করে অন্তর্ভুক্ত করে। এ কারণে জটিলতার সৃষ্টি হয়। এই সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে ২০০৯ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। এখনো মন্ত্রণালয় ওই তালিকা অনুমোদন করেনি। এ কারণে নামফলক নির্মাণের কাজ শেষ হয়নি।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার শাহজাহান হাওলাদার বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে নামফলকের নির্মাণকাজ শেষ করার চেষ্টা করছি। মন্ত্রণালয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় পূর্ণাঙ্গ তালিকা অনুমোদন করে পাঠালে কাজ শেষ করা যাবে।’
No comments