দেশের মানচিত্রের বিকৃত উপস্থাপন
দিনাজপুরের বিরামপুর ও নবাবগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন সরকারি কার্যালয়ের সাইনবোর্ড ও অনারবোর্ডে (কর্মকর্তাদের নামের তালিকাসংবলিত বোর্ড) বাংলাদেশের মানচিত্র বিকৃতভাবে আঁকা রয়েছে। এলাকার মুক্তিযোদ্ধাসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে দিনাজপুরের বিরামপুর ও নবাবগঞ্জ উপজেলার সরকারি বিভিন্ন কার্যালয়ের সাইনবোর্ড, অনারবোর্ডগুলোয় বাংলাদেশের মানচিত্র বিকৃতভাবে আঁকা। এ ব্যাপারে ক্ষোভ প্রকাশ করে বিরামপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লুৎফর রহমান শাহ বলেন, ‘যে চিন্তা-চেতনায় এই দেশকে আমরা স্বাধীন করেছিলাম, রাজনীতি ও প্রশাসনে সেই চিন্তা-চেতনার মানুষ অনেক কমে গেছে। এ কারণে স্বাধীনতার এত বছর পরও দেশের মানচিত্র, জাতীয় সংগীত, পতাকা অবমাননা করা হয়।’
বিরামপুর পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আরমান হোসেন জানান, দেশের মানচিত্রের বিকৃত উপস্থাপনের অর্থ দেশের সার্বভৌমত্ব এবং শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অবমাননা করা, এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
নবাবগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুর রহমান বিকৃতভাবে আঁকা মানচিত্রের স্থলে চলতি ডিসেম্বরের মধ্যে সঠিক মানচিত্র স্থাপনের দাবি জানান। বিরামপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ শিশির কুমার সরকার জানান, স্বাধীন দেশের মানচিত্র জাতির জন্য একটি পবিত্র আমানত। এটি ব্যবহারে অবশ্যই সঠিক নিয়ম-নীতি থাকা চাই। উপজেলাগুলোর সরকারি বিভিন্ন কার্যালয়ের কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি কেউ কখনো গুরুত্ব দেননি। কেউ বা দোষ চাপিয়েছেন পূর্ববর্তী কর্মকর্তাদের ঘাড়ে। আর অনেকে এ জন্য চিত্রশিল্পীদের অদক্ষতাকে দায়ী করেছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোখছানা বেগম কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান।
বিরামপুর পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আরমান হোসেন জানান, দেশের মানচিত্রের বিকৃত উপস্থাপনের অর্থ দেশের সার্বভৌমত্ব এবং শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অবমাননা করা, এটি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
নবাবগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুর রহমান বিকৃতভাবে আঁকা মানচিত্রের স্থলে চলতি ডিসেম্বরের মধ্যে সঠিক মানচিত্র স্থাপনের দাবি জানান। বিরামপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ শিশির কুমার সরকার জানান, স্বাধীন দেশের মানচিত্র জাতির জন্য একটি পবিত্র আমানত। এটি ব্যবহারে অবশ্যই সঠিক নিয়ম-নীতি থাকা চাই। উপজেলাগুলোর সরকারি বিভিন্ন কার্যালয়ের কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বিষয়টি কেউ কখনো গুরুত্ব দেননি। কেউ বা দোষ চাপিয়েছেন পূর্ববর্তী কর্মকর্তাদের ঘাড়ে। আর অনেকে এ জন্য চিত্রশিল্পীদের অদক্ষতাকে দায়ী করেছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রোখছানা বেগম কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান।
No comments