এএফপির বিশ্লেষণ- কূটনীতির পরীক্ষায় সফল হবেন শিনজো আবে?
জাপানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে গতকাল বুধবার দ্বিতীয় দফায় আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নিয়েছেন শিনজো আবে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এবার দায়িত্ব নিয়ে তাঁকে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নসহ বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে।
বিশ্লেষকদের মতে, এবার এমন একসময় আবে দায়িত্ব নিলেন, যখন দক্ষিণ চীন সাগরে দ্বীপের মালিকানা নিয়ে চীনের সঙ্গে জাপানের উত্তেজনা চরমে। দ্বীপের মালিকানা নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গেও চলছে দ্বন্দ্ব। একই সঙ্গে চলছে কথার লড়াই। কথার লড়াইয়ে এবার জাপান বেশ আগ্রাসী। তাই এমন কথাও উঠছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান যে শান্তিবাদী সংবিধান গ্রহণ করেছে, আবে ক্ষমতায় গিয়ে সেই সংবিধান সংশোধনের বিষয়টি বিবেচনা করতে পারেন।
হোক্কাইডো বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতির অধ্যাপক জিরো ইয়ামাগুচি বলেন, নিজের ক্ষমতার ভিত শক্ত হওয়ার আগে শিনজো আবে দ্বীপের মালিকানা নিয়ে কঠোর কথার লড়াইয়ে নামবেন না। আগামী বছর জাপানের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষের নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনে তাঁর দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) জয়ী হলে পার্লামেন্টের দুই কক্ষেই এলডিপির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হবে। এর পরই শক্ত যেকোনো উদ্যোগ নেওয়ার দিকে ঝুঁকবেন আবে।
তবে শুধু কথার লড়াই নয়, চীন ও দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে দ্বন্দ্ব মোকাবিলা করা হবে আবের বড় এক চ্যালেঞ্জ। এর পাশাপাশি জাপানের ঝিমিয়ে পড়া অর্থনীতির গতি সঞ্চারের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে তাঁকে।
ইউরোপে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা, চীনের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে জাপানের অর্থনীতি ঝিমিয়ে পড়ে। বিশেষ করে, গত বছরের মার্চে সুনামি আঘাত হানলে দেশটিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। তা কাটিয়ে উঠতে সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারেনি জাপান। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে সরকারের বিশাল অঙ্কের ঋণ। সব মিলিয়ে এই অর্থনীতিতে গতি ফেরানো আবের জন্য হবে এক বড় চ্যালেঞ্জ।
এর আগে ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন আবে। এএফপি।
হোক্কাইডো বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতির অধ্যাপক জিরো ইয়ামাগুচি বলেন, নিজের ক্ষমতার ভিত শক্ত হওয়ার আগে শিনজো আবে দ্বীপের মালিকানা নিয়ে কঠোর কথার লড়াইয়ে নামবেন না। আগামী বছর জাপানের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষের নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনে তাঁর দল লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) জয়ী হলে পার্লামেন্টের দুই কক্ষেই এলডিপির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হবে। এর পরই শক্ত যেকোনো উদ্যোগ নেওয়ার দিকে ঝুঁকবেন আবে।
তবে শুধু কথার লড়াই নয়, চীন ও দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে দ্বন্দ্ব মোকাবিলা করা হবে আবের বড় এক চ্যালেঞ্জ। এর পাশাপাশি জাপানের ঝিমিয়ে পড়া অর্থনীতির গতি সঞ্চারের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে তাঁকে।
ইউরোপে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা, চীনের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে জাপানের অর্থনীতি ঝিমিয়ে পড়ে। বিশেষ করে, গত বছরের মার্চে সুনামি আঘাত হানলে দেশটিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। তা কাটিয়ে উঠতে সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারেনি জাপান। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে সরকারের বিশাল অঙ্কের ঋণ। সব মিলিয়ে এই অর্থনীতিতে গতি ফেরানো আবের জন্য হবে এক বড় চ্যালেঞ্জ।
এর আগে ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন আবে। এএফপি।
No comments