হাজিরা নিশ্চিত করতে গোপন ক্যামেরা!
পশ্চিমবঙ্গে সরকারি দপ্তরগুলোতে গোপন ক্যামেরা লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন সরকার। কর্মচারীরা ঠিক সময়ে অফিসে যান কি না, তা নজরদারি করতেই এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে অফিসে আসা নিশ্চিত করতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে পরীক্ষামূলকভাবে এসব ক্যামেরা চালু করা হবে।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পশ্চিমবঙ্গের জরুরি সরবরাহবিষয়ক দপ্তরে পরীক্ষামূলকভাবে গোপন ক্যামেরা (সিসিটিভি) লাগানো হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়া মল্লিক বিষয়টির তত্ত্বাবধান করবেন। পশ্চিমবঙ্গে সরকারি কর্মচারীদের দেরি করে অফিসে আসা বা আগেভাগে চলে যাওয়া অত্যন্ত বিতর্কিত একটি বিষয়। অফিস ফাঁকি দিতে তাঁরা নানা ফন্দিফিকিরের আশ্রয় নেন। অফিস থেকে বের হওয়ার আগে অনেকেই টেবিলের ওপর চশমা বা ব্যাগ ফেলে রাখেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই আবারও ফিরে আসবেন এমনটা বোঝাতেই তাঁরা এ কাজ করেন। গত বছর ২৮ ফেব্রুয়ারি কৃষি পরিদপ্তরে এক ধর্মঘটের সময় কর্মচারীরা আরেক ধরনের চাতুরীর আশ্রয় নেন। ধর্মঘটের দিন অফিসে আসার নির্দেশ দেওয়ার পরও কেউ কেউ অনুপস্থিত ছিলেন। অনুপস্থিত কর্মীদের পরিচয় জানার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলে দেখা যায় উপস্থিতির খাতায় ২৮ ফেব্রুয়ারির পাতাটিই নেই।
সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে অফিসে না পেঁৗছালে কর্মচারীদের উপস্থিতির খাতায় 'বিলম্ব চিহ্ন' দিয়ে রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত মাসে এ নির্দেশ জারি করা হয়েছে। অফিসের কর্মঘণ্টা মানা হচ্ছে কি না তা যাচাই করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ঝটিকা পরিদর্শনের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এর পরও সমস্যার সমাধান হয়নি। এ কারণেই সরকার সিসিটিভি লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আঙুলের ছাপ চিহ্নিত করতে পারার মতো যন্ত্র লাগানোর কথাও ভাবা হচ্ছে। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, 'সিসিটিভি ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডার মিলে উপস্থিতি শনাক্তের অব্যর্থ পদ্ধতি চালু করা হবে।' রাজ্য সচিবালয়ে উপস্থিতি পরীক্ষার জন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতি প্রয়োগেরও পরিকল্পনা রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পশ্চিমবঙ্গের জরুরি সরবরাহবিষয়ক দপ্তরে পরীক্ষামূলকভাবে গোপন ক্যামেরা (সিসিটিভি) লাগানো হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়া মল্লিক বিষয়টির তত্ত্বাবধান করবেন। পশ্চিমবঙ্গে সরকারি কর্মচারীদের দেরি করে অফিসে আসা বা আগেভাগে চলে যাওয়া অত্যন্ত বিতর্কিত একটি বিষয়। অফিস ফাঁকি দিতে তাঁরা নানা ফন্দিফিকিরের আশ্রয় নেন। অফিস থেকে বের হওয়ার আগে অনেকেই টেবিলের ওপর চশমা বা ব্যাগ ফেলে রাখেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই আবারও ফিরে আসবেন এমনটা বোঝাতেই তাঁরা এ কাজ করেন। গত বছর ২৮ ফেব্রুয়ারি কৃষি পরিদপ্তরে এক ধর্মঘটের সময় কর্মচারীরা আরেক ধরনের চাতুরীর আশ্রয় নেন। ধর্মঘটের দিন অফিসে আসার নির্দেশ দেওয়ার পরও কেউ কেউ অনুপস্থিত ছিলেন। অনুপস্থিত কর্মীদের পরিচয় জানার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলে দেখা যায় উপস্থিতির খাতায় ২৮ ফেব্রুয়ারির পাতাটিই নেই।
সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে অফিসে না পেঁৗছালে কর্মচারীদের উপস্থিতির খাতায় 'বিলম্ব চিহ্ন' দিয়ে রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। গত মাসে এ নির্দেশ জারি করা হয়েছে। অফিসের কর্মঘণ্টা মানা হচ্ছে কি না তা যাচাই করতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে ঝটিকা পরিদর্শনের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু এর পরও সমস্যার সমাধান হয়নি। এ কারণেই সরকার সিসিটিভি লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আঙুলের ছাপ চিহ্নিত করতে পারার মতো যন্ত্র লাগানোর কথাও ভাবা হচ্ছে। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, 'সিসিটিভি ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডার মিলে উপস্থিতি শনাক্তের অব্যর্থ পদ্ধতি চালু করা হবে।' রাজ্য সচিবালয়ে উপস্থিতি পরীক্ষার জন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতি প্রয়োগেরও পরিকল্পনা রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments