মৃত্যুদণ্ড পুনর্বহাল করতে চায় তুরস্ক
মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে আনার বিষয়টি বিবেচনা করছে তুরস্ক সরকার। প্রধানমন্ত্রী রিসেপ তায়িপ এরদোগান গত রবিবার এ কথা জানান। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্য হওয়ার লক্ষ্যে নেওয়া সংস্কার কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২০০২ সালে মৃত্যুদণ্ড রহিত করেছিল তুরস্ক।
সম্প্রতিক সময়ে কুর্দি বিদ্রোহীদের নাশকতা বেড়ে যাওয়ায় তুরস্ক সরকার মৃত্যুদণ্ড ফিরিয়ে আনার কথা ভাবছে।
২০০৪ সালে প্রধানমন্ত্রী এরদোগান সরকার তুরস্কের ক্ষমতায় আসে। এর দুই বছর আগেই ইইউর সদস্য পদ চাওয়ার শর্ত হিসেবে মৃত্যুদণ্ড বাতিল করে তুরস্ক। কিন্তু ফ্রান্স ও জার্মানিসহ কয়েকটি সদস্য রাষ্ট্রের বিরোধিতার কারণে তুরস্কের ইইউর সদস্য পদ পাওয়ার বিষয়টি স্থবির হয়ে আছে।
সাম্প্রতিক সময়ে কুর্দি বিদ্রোহীদের সহিংস তৎপরতা বেড়ে যাওয়ায় বেকায়দায় পড়ে গেছেন প্রধানমন্ত্রী এরদোগান। স্বায়ত্তশাসন দাবিতে গত ২৮ বছর ধরে লড়াই করছে কুর্দিরা। গত রবিবার এক বক্তৃতায় এরদোগান বলেন, 'হত্যা ও খুনের ঘটনা বেড়ে গেছে। এ কারণে মৃত্যুদণ্ড ফেরত আনার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত।' তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এরদোগানের এ কথার সমালোচনা করছেন। তাঁদের দাবি, ২০১৪ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জনসমর্থন পেতেই তিনি এই ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে চাচ্ছেন। সূত্র : গার্ডিয়ান।
২০০৪ সালে প্রধানমন্ত্রী এরদোগান সরকার তুরস্কের ক্ষমতায় আসে। এর দুই বছর আগেই ইইউর সদস্য পদ চাওয়ার শর্ত হিসেবে মৃত্যুদণ্ড বাতিল করে তুরস্ক। কিন্তু ফ্রান্স ও জার্মানিসহ কয়েকটি সদস্য রাষ্ট্রের বিরোধিতার কারণে তুরস্কের ইইউর সদস্য পদ পাওয়ার বিষয়টি স্থবির হয়ে আছে।
সাম্প্রতিক সময়ে কুর্দি বিদ্রোহীদের সহিংস তৎপরতা বেড়ে যাওয়ায় বেকায়দায় পড়ে গেছেন প্রধানমন্ত্রী এরদোগান। স্বায়ত্তশাসন দাবিতে গত ২৮ বছর ধরে লড়াই করছে কুর্দিরা। গত রবিবার এক বক্তৃতায় এরদোগান বলেন, 'হত্যা ও খুনের ঘটনা বেড়ে গেছে। এ কারণে মৃত্যুদণ্ড ফেরত আনার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত।' তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এরদোগানের এ কথার সমালোচনা করছেন। তাঁদের দাবি, ২০১৪ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জনসমর্থন পেতেই তিনি এই ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে চাচ্ছেন। সূত্র : গার্ডিয়ান।
No comments