দুদক চেয়ারম্যান বললেন- তদন্ত পর্যবেক্ষণে বিশেষজ্ঞ প্যানেল ডিসেম্বরে আসছে
পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করতে বিশ্বব্যাংকের আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ প্যানেল আগামী ডিসেম্বরে আবারও বাংলাদেশে আসছে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান গোলাম রহমান।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় অফিস শেষে বের হওয়ার সময় তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
গোলাম রহমান বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা আমাদের মতো করে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছি। তবে এখনো কানাডার পুলিশের কাছ থেকে রমেশ-ইসমাইলের তথ্য পাওয়া যায়নি।’ ইতিমধ্যে যাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে, তাঁদের আবারও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার (আজ) পদ্মা সেতু প্রকল্পের অনুসন্ধান কমিটির সঙ্গে বসব। তারপর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর অর্থবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনসহ ২৯ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত পর্যবেক্ষণে বিশ্বব্যাংক বিশেষজ্ঞ প্যানেলের প্রধান লুইস মোরেনো ওকাম্পোর নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিশেষজ্ঞ প্যানেল গত ১৪ অক্টোবর তিন দিনের জন্য বাংলাদেশে এসেছিল।
দুদকের সূত্র জানায়, বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সফরের ফলাফল নিয়ে বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে এখনো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। প্যানেলের সদস্যরাও ঢাকা ছাড়ার আগে কোনো বক্তব্য দেননি।
দুদকের মহাপরিচালক খোন্দকার আমিনুর রহমানকে বদলির আদেশের বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে দুদকের চেয়ারম্যান বলেন, ‘একটি আদেশ এসেছে। এটি নিয়ে সংশ্লিষ্ট পর্যায়ে আলোচনা করছি।’
সংস্থাপন মন্ত্রণালয় ওই বদলির আদেশ জারির সময় দুদকের চেয়ারম্যান ব্রাজিল সফরে ছিলেন। এর আগে গত ২৩ এপ্রিল দুদকের চেয়ারম্যানের বিদেশ সফরের সময়ও ওই মহাপরিচালককে বদলির আদেশ জারি হয়েছিল। এর পেছনে সরকারের কোনো ভূমিকা রয়েছে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে গোলাম রহমান বলেন, ‘দুদক যা কাজ করছে, সেটা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেই করা হচ্ছে। কোনো ব্যক্তি এককভাবে এ কাজ করছেন না। আর মহাপরিচালকের বদলিতে সরকারি প্রভাব রয়েছে বলে মনে হয় না।’
হল-মার্কের তানভীর-জেসমিন-তুষারের জবানবন্দিতে প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্যবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে দুদক কী ব্যবস্থা নেবে—এ প্রশ্নের জবাবে দুদকের চেয়ারম্যান বলেন, জবানবন্দিতে তাঁর সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাঁকে আইনের আওতায় অবশ্যই আনা হবে।
গোলাম রহমান বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা আমাদের মতো করে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছি। তবে এখনো কানাডার পুলিশের কাছ থেকে রমেশ-ইসমাইলের তথ্য পাওয়া যায়নি।’ ইতিমধ্যে যাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে, তাঁদের আবারও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বৃহস্পতিবার (আজ) পদ্মা সেতু প্রকল্পের অনুসন্ধান কমিটির সঙ্গে বসব। তারপর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর অর্থবিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান, সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনসহ ২৯ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগের তদন্ত পর্যবেক্ষণে বিশ্বব্যাংক বিশেষজ্ঞ প্যানেলের প্রধান লুইস মোরেনো ওকাম্পোর নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিশেষজ্ঞ প্যানেল গত ১৪ অক্টোবর তিন দিনের জন্য বাংলাদেশে এসেছিল।
দুদকের সূত্র জানায়, বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সফরের ফলাফল নিয়ে বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকে এখনো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। প্যানেলের সদস্যরাও ঢাকা ছাড়ার আগে কোনো বক্তব্য দেননি।
দুদকের মহাপরিচালক খোন্দকার আমিনুর রহমানকে বদলির আদেশের বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে দুদকের চেয়ারম্যান বলেন, ‘একটি আদেশ এসেছে। এটি নিয়ে সংশ্লিষ্ট পর্যায়ে আলোচনা করছি।’
সংস্থাপন মন্ত্রণালয় ওই বদলির আদেশ জারির সময় দুদকের চেয়ারম্যান ব্রাজিল সফরে ছিলেন। এর আগে গত ২৩ এপ্রিল দুদকের চেয়ারম্যানের বিদেশ সফরের সময়ও ওই মহাপরিচালককে বদলির আদেশ জারি হয়েছিল। এর পেছনে সরকারের কোনো ভূমিকা রয়েছে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে গোলাম রহমান বলেন, ‘দুদক যা কাজ করছে, সেটা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেই করা হচ্ছে। কোনো ব্যক্তি এককভাবে এ কাজ করছেন না। আর মহাপরিচালকের বদলিতে সরকারি প্রভাব রয়েছে বলে মনে হয় না।’
হল-মার্কের তানভীর-জেসমিন-তুষারের জবানবন্দিতে প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্যবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীর সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে দুদক কী ব্যবস্থা নেবে—এ প্রশ্নের জবাবে দুদকের চেয়ারম্যান বলেন, জবানবন্দিতে তাঁর সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে তাঁকে আইনের আওতায় অবশ্যই আনা হবে।
No comments