স্বপ্নের মধ্যম আয়ের দেশ-দূর করতে হবে সব অন্তরায়
ভিশন ২০২১- স্বাধীনতার ৫০ বছরে তথা সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশকে সরকার মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে চায়। এ স্বপ্ন কোনো দল বা সরকার-বিশেষের নয়, এটা গোটা দেশের স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে হলে প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে দেশকে অর্জন করতে হবে সমৃদ্ধি।
দেশের উন্নয়ন ও অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে হবে, কোনোভাবেই তা বাধাগ্রস্ত হতে দেওয়া যাবে না। উন্নয়নের এ স্বপ্ন বাস্তবায়নে নানা অন্তরায় যেমন আছে, তেমনি স্বপ্ন পূরণের শর্তও আছে। সেই শর্ত পূরণই শেষ কথা নয়। এ জন্য প্রয়োজন সব রাজনৈতিক দলের মতৈক্য, জাতীয় ঐকমত্য।
২০২১ সালে মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার যে স্বপ্ন বাংলাদেশ দেখছে, সেই স্বপ্ন পূরণের বিষয়ে কিছু কথা উঠে এসেছে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে। সেখানে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে বাংলাদেশের মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। তবে এর জন্য দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার সাড়ে ৭ থেকে ৮ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। পাশাপাশি বাড়াতে হবে প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি। জিডিপিতে বাড়াতে হবে বিনিয়োগের অংশীদারি।
বিশ্বব্যাংক তাদের প্রতিবেদনে যে শর্তের কথা বলেছে, তা নিয়ে আলোচনার অবকাশ আছে। সিপিডির পক্ষ থেকে প্রতিবেদনের সমালোচনা করা হয়েছে, যদিও অর্থমন্ত্রী বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাওয়ার কথা আগেই স্বীকার করে নিয়েছেন। মানতে হবে, ২০২১ সালের স্বপ্ন বাস্তবায়নে বর্ধিত উৎপাদন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিকল্প নেই। দেশে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে হলে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। দেশি বিনিয়োগের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করতে হবে। দেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি বিনিয়োগবান্ধব করতে না পারলে, বিনিয়োগের জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ-সহায়তা না দেওয়া গেলে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যাবে না। বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার প্রয়োজন সর্বাধিক। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নের ওপর নির্ভর করে বিদেশিরা বিনিয়োগ করে থাকে।
বিনেয়োগ না হলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। আমাদের মতো সীমিত সম্পদের দেশে বিদেশি বিনিয়োগ অপরিহার্য। সেই বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হলে দেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি উন্নয়নের বিকল্প নেই। উন্নয়নের অন্তরায় যেমন দূর করতে হবে, তেমনি গড়ে তুলতে হবে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ। দেশের মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি অবকাঠামোগত উন্নয়ন করতে হবে। এটি একটি সমন্বিত পদক্ষেপ। সরকার বাংলাদেশের মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সম্ভব সব ব্যবস্থা গ্রহণে আন্তরিক হবে বলে আশা করি।
২০২১ সালে মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার যে স্বপ্ন বাংলাদেশ দেখছে, সেই স্বপ্ন পূরণের বিষয়ে কিছু কথা উঠে এসেছে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে। সেখানে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে বাংলাদেশের মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। তবে এর জন্য দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার সাড়ে ৭ থেকে ৮ শতাংশে উন্নীত করতে হবে। পাশাপাশি বাড়াতে হবে প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি। জিডিপিতে বাড়াতে হবে বিনিয়োগের অংশীদারি।
বিশ্বব্যাংক তাদের প্রতিবেদনে যে শর্তের কথা বলেছে, তা নিয়ে আলোচনার অবকাশ আছে। সিপিডির পক্ষ থেকে প্রতিবেদনের সমালোচনা করা হয়েছে, যদিও অর্থমন্ত্রী বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাওয়ার কথা আগেই স্বীকার করে নিয়েছেন। মানতে হবে, ২০২১ সালের স্বপ্ন বাস্তবায়নে বর্ধিত উৎপাদন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের বিকল্প নেই। দেশে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে হলে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। দেশি বিনিয়োগের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করতে হবে। দেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি বিনিয়োগবান্ধব করতে না পারলে, বিনিয়োগের জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ-সহায়তা না দেওয়া গেলে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যাবে না। বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার প্রয়োজন সর্বাধিক। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নের ওপর নির্ভর করে বিদেশিরা বিনিয়োগ করে থাকে।
বিনেয়োগ না হলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। আমাদের মতো সীমিত সম্পদের দেশে বিদেশি বিনিয়োগ অপরিহার্য। সেই বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে হলে দেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি উন্নয়নের বিকল্প নেই। উন্নয়নের অন্তরায় যেমন দূর করতে হবে, তেমনি গড়ে তুলতে হবে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ। দেশের মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি অবকাঠামোগত উন্নয়ন করতে হবে। এটি একটি সমন্বিত পদক্ষেপ। সরকার বাংলাদেশের মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সম্ভব সব ব্যবস্থা গ্রহণে আন্তরিক হবে বলে আশা করি।
No comments