মুরসির সঙ্গে বিচার বিভাগের দ্বন্দ্ব-সাংবিধানিক পরিষদ বাতিলের আশঙ্কা
প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির সঙ্গে মিসরের বিচার বিভাগের দ্বন্দ্ব প্রকট হয়ে উঠেছে। সংবিধানের খসড়া প্রণয়ন নিয়ে মুরসি বিচার বিভাগের খৰের নিচে পড়তে পারেন বলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। খসড়ায় বিতর্কিত কয়েকটি ধারার
কারণে সাংবিধানিক পরিষদই বাতিল হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এ বিষয়ে গতকাল মঙ্গলবার এক রায় দেওয়ার কথা ছিল প্রশাসনিক আদালতের।
এ মাসের শুরুতে মিসরের নতুন সংবিধানের খসড়া তৈরির কাজ আংশিক শেষ হয়। খসড়ায় ইসলামপন্থী মূল্যবোধের প্রাধান্য থাকায় ব্যাপক সমালোচনা তৈরি হয় দেশটিতে। ১০০ সদস্যের সংবিধান রচনা কমিটির বেশির ভাগ সদস্য ইসলামপন্থী হওয়ায় এই প্রভাব পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে নারীর অধিকার ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে। বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও ধর্মীয় সংগঠন খসড়াটি প্রত্যাখ্যানের হুমকি দেয়। বিচার বিভাগের ক্ষমতা সীমিত হওয়ারও ইঙ্গিত পাওয়া যায় খসড়ায়। সংবিধান পাস হওয়ার পরবর্তী ১০ বছরের মধ্যে এর কোনো সংশোধনী আনার ব্যাপারেও নিষেধাজ্ঞা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে খসড়ায়।
বিরোধীদের অভিযোগ, মুবারকবিরোধী আন্দোলনের চেতনা সংবিধানের খসড়ায় প্রতিফলিত হয়নি। এতে এমন কতগুলো ধারা আছে, যা মুবারকের শাসনামলে ১৯৭১ সালে প্রণীত সংবিধানেও ছিল। মুবারকের পতনের পর সর্বোচ্চ সামরিক পরিষদ ধারাগুলো স্থগিত করেছিল। বিতর্কিত ধারাগুলোর কারণে সাংবিধানিক পরিষদকে চ্যালেঞ্জ করে মিসরের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক আদালতে কয়েকটি মামলা হয়। সাংবিধানিক পরিষদের টেকা না টেকা নিয়ে গতকাল প্রশাসনিক আদালতের রায় আসার কথা ছিলো। তবে এর সাংবিধানিক পরিষদ খসড়া সংবিধানের বিতর্কিত কয়েকটি ধারা পর্যালোচনার ঘোষণা দিয়েছে।
সাংবিধানিক পরিষদ নিয়ে বিচার বিভাগীয় টানাপড়েনকে প্রেসিডেন্ট মুরসির জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ বিবেচনা করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক নির্বাচনে ইসলামপন্থিরা জয়ী হয় এবং জাতীয় পরিষদের নেতৃত্ব পায়। মুরসি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। আদালত ইসলামপন্থীদের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক পরিষদ বাতিল করলে মুরসির ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি এবং ইসলামপন্থী মুসলিম ব্রাদারহুডের ঘনিষ্ঠ দলগুলো বিচার বিভাগের সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়বে। সূত্র : গার্ডিয়ান।
এ মাসের শুরুতে মিসরের নতুন সংবিধানের খসড়া তৈরির কাজ আংশিক শেষ হয়। খসড়ায় ইসলামপন্থী মূল্যবোধের প্রাধান্য থাকায় ব্যাপক সমালোচনা তৈরি হয় দেশটিতে। ১০০ সদস্যের সংবিধান রচনা কমিটির বেশির ভাগ সদস্য ইসলামপন্থী হওয়ায় এই প্রভাব পড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে নারীর অধিকার ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠে। বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও ধর্মীয় সংগঠন খসড়াটি প্রত্যাখ্যানের হুমকি দেয়। বিচার বিভাগের ক্ষমতা সীমিত হওয়ারও ইঙ্গিত পাওয়া যায় খসড়ায়। সংবিধান পাস হওয়ার পরবর্তী ১০ বছরের মধ্যে এর কোনো সংশোধনী আনার ব্যাপারেও নিষেধাজ্ঞা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে খসড়ায়।
বিরোধীদের অভিযোগ, মুবারকবিরোধী আন্দোলনের চেতনা সংবিধানের খসড়ায় প্রতিফলিত হয়নি। এতে এমন কতগুলো ধারা আছে, যা মুবারকের শাসনামলে ১৯৭১ সালে প্রণীত সংবিধানেও ছিল। মুবারকের পতনের পর সর্বোচ্চ সামরিক পরিষদ ধারাগুলো স্থগিত করেছিল। বিতর্কিত ধারাগুলোর কারণে সাংবিধানিক পরিষদকে চ্যালেঞ্জ করে মিসরের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক আদালতে কয়েকটি মামলা হয়। সাংবিধানিক পরিষদের টেকা না টেকা নিয়ে গতকাল প্রশাসনিক আদালতের রায় আসার কথা ছিলো। তবে এর সাংবিধানিক পরিষদ খসড়া সংবিধানের বিতর্কিত কয়েকটি ধারা পর্যালোচনার ঘোষণা দিয়েছে।
সাংবিধানিক পরিষদ নিয়ে বিচার বিভাগীয় টানাপড়েনকে প্রেসিডেন্ট মুরসির জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ বিবেচনা করা হচ্ছে। সাম্প্রতিক নির্বাচনে ইসলামপন্থিরা জয়ী হয় এবং জাতীয় পরিষদের নেতৃত্ব পায়। মুরসি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। আদালত ইসলামপন্থীদের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক পরিষদ বাতিল করলে মুরসির ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি এবং ইসলামপন্থী মুসলিম ব্রাদারহুডের ঘনিষ্ঠ দলগুলো বিচার বিভাগের সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়বে। সূত্র : গার্ডিয়ান।
No comments