টেলিটকে হঠাৎ বিপর্যয়-১০ হাজার সংযোগ বিচ্ছিন্ন by কাজী হাফিজ
সরকারি মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটকের থ্রিজি (তৃতীয় প্রজন্ম) পদ্ধতি আপগ্রেডেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে গিয়ে প্রায় ১০ হাজার গ্রাহকের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। গতকাল মঙ্গলবার সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়েও সিমগুলো চালু করা
যায়নি। টেলিটক কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট গ্রাহকদের অনুরোধ জানিয়েছে তাদের গ্রাহকসেবা কেন্দ্র থেকে বিনা খরচে এসব অকার্যকর সিম বদলে নিতে। এ কাজের জন্য আজ ২৪ অক্টোবর বিশেষ ব্যবস্থায় পূজার ছুটির দিনেও টেলিটকের ঢাকাস্থ আটটি কাস্টমার কেয়ার সেন্টার খোলা থাকবে। গ্রাহকদের এই সাময়িক অসুবিধার জন্য টেলিটকের পক্ষ থেকে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে।
টেলিটকের জিএম (মার্কেটিং অ্যান্ড সেলস) মো. হাবিবুর রহমান গতকাল কালের কণ্ঠকে জানান, প্রথম দিকের গ্রাহক, যাদের সিমে 'বি-মোবাইল' পরিচিতি ছিল, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাদের সিমই অকার্যকর হয়ে গেছে। এই গ্রাহকরা কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে এলে বিনা খরচে তাদের সিম প্রতিস্থাপন করে দেওয়া হবে। নতুন যে সিম তাদের দেওয়া হবে তা আগের সিমের চেয়ে বেশি ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এবং এটি দ্রুত থ্রিজিতে মাইগ্রেশন করা যাবে।
হাবিবুর রহমান জানান, ঢাকায় টেলিটকের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারগুলো হলো বনানী কবরস্থানের কাছে টেলিটকের প্রধান কার্যালয়সংলগ্ন, উত্তরায় সেক্টর-৩-এ এবি সুপার মার্কেট, ধানমণ্ডি ৩ নম্বর রোডে ড. রেফাতুল্লাহর হ্যাপি আর্কেড, ৫৯/২ পুরানা পল্টনের সুরমা টাওয়ার, মিরপুর ১০-এর আখন্দ টাওয়ার, ফার্মগেটে বড়বাজার শপিং কমপ্লেক্স, রমনার বিটিসিএল কম্পাউন্ড, যাত্রাবাড়ীর নওয়াব স্টোন টাওয়ার এবং টঙ্গীর টিএসএস ভবন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, বিটিআরসি, বিটিসিএলসহ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে যেসব কর্মকর্তা তাঁদের মোবাইল ফোনে টেলিটকের সিম ব্যবহার করছিলেন তাঁদের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সোমবার রাতে এ বিপর্যয় ঘটে। তবে যেসব গ্রাহক নিয়মিত টেলিটকের সিম ব্যবহার করে না, প্রয়োজনে ব্যবহার করবে বলে রেখে দিয়েছিল, তারা হয়তো এখনো বিষয়টি বুঝতে পারেনি।
প্রসঙ্গত, টেলিটকের গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ১৪ লাখ। গত ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টেলিটকের মাধ্যমে দেশে প্রথমবারের মতো থ্রিজি মোবাইল প্রযুক্তিসেবার পরীক্ষামূলক বাণিজ্যিক ব্যবহার উদ্বোধন করেন এবং পরদিন ১৫ অক্টোবর থেকে ঢাকায় সিম বিক্রি শুরু হয়। চীন সরকার টেলিটকের থ্রিজি প্রযুক্তি চালু ও বর্তমান ২.৫জি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে সহায়তা দিচ্ছে।
টেলিটকের জিএম (মার্কেটিং অ্যান্ড সেলস) মো. হাবিবুর রহমান গতকাল কালের কণ্ঠকে জানান, প্রথম দিকের গ্রাহক, যাদের সিমে 'বি-মোবাইল' পরিচিতি ছিল, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাদের সিমই অকার্যকর হয়ে গেছে। এই গ্রাহকরা কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে এলে বিনা খরচে তাদের সিম প্রতিস্থাপন করে দেওয়া হবে। নতুন যে সিম তাদের দেওয়া হবে তা আগের সিমের চেয়ে বেশি ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এবং এটি দ্রুত থ্রিজিতে মাইগ্রেশন করা যাবে।
হাবিবুর রহমান জানান, ঢাকায় টেলিটকের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারগুলো হলো বনানী কবরস্থানের কাছে টেলিটকের প্রধান কার্যালয়সংলগ্ন, উত্তরায় সেক্টর-৩-এ এবি সুপার মার্কেট, ধানমণ্ডি ৩ নম্বর রোডে ড. রেফাতুল্লাহর হ্যাপি আর্কেড, ৫৯/২ পুরানা পল্টনের সুরমা টাওয়ার, মিরপুর ১০-এর আখন্দ টাওয়ার, ফার্মগেটে বড়বাজার শপিং কমপ্লেক্স, রমনার বিটিসিএল কম্পাউন্ড, যাত্রাবাড়ীর নওয়াব স্টোন টাওয়ার এবং টঙ্গীর টিএসএস ভবন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়, বিটিআরসি, বিটিসিএলসহ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে যেসব কর্মকর্তা তাঁদের মোবাইল ফোনে টেলিটকের সিম ব্যবহার করছিলেন তাঁদের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সোমবার রাতে এ বিপর্যয় ঘটে। তবে যেসব গ্রাহক নিয়মিত টেলিটকের সিম ব্যবহার করে না, প্রয়োজনে ব্যবহার করবে বলে রেখে দিয়েছিল, তারা হয়তো এখনো বিষয়টি বুঝতে পারেনি।
প্রসঙ্গত, টেলিটকের গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ১৪ লাখ। গত ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টেলিটকের মাধ্যমে দেশে প্রথমবারের মতো থ্রিজি মোবাইল প্রযুক্তিসেবার পরীক্ষামূলক বাণিজ্যিক ব্যবহার উদ্বোধন করেন এবং পরদিন ১৫ অক্টোবর থেকে ঢাকায় সিম বিক্রি শুরু হয়। চীন সরকার টেলিটকের থ্রিজি প্রযুক্তি চালু ও বর্তমান ২.৫জি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে সহায়তা দিচ্ছে।
No comments