পটুয়াখালীতে নানা রোগে ২২ দিনে ৬০০ শিশু আক্রান্ত
পটুয়াখালীতে গত ২২ দিনে ভাইরাসজনিত জ্বর, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টে ৬০০ শিশু আক্রান্ত হয়েছে। আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা বেশি হওয়ায় পটুয়াখালী সদর হাসপাতালের বারান্দা ও ওয়ার্ডের মেঝেতে শিশুদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, পটুয়াখালী ২৫০ শয্যার সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে শয্যার সংখ্যা ২৫টি। শিশু রোগীদের চাপ থাকায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিজেদের উদ্যোগে শয্যাসংখ্যা বাড়িয়ে ৬২টি করেছে। গত সোমবার সকালে হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, বাড়ানোর পরেও শয্যায় জায়গা হয়নি অনেক শিশুর। তাই ওই শিশুদের নিয়ে তাদের মায়েরা ওয়ার্ডের মেঝেতে আশ্রয় নিয়েছেন। হাসপাতালের রেজিস্ট্রার সূত্রে জানা গেছে, গত সোমবার ১৬৩টি শিশু ভাইরাসজনিত জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সদর হাসপাতালে শিশুদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য চিকিৎসকের তিনটি পদ থাকলেও সিনিয়র কনসালট্যান্টের দুটি পদ শূন্য রয়েছে। বর্তমানে একজন জুনিয়র কনসালট্যান্ট কর্মরত আছেন। কর্মরত কনসালট্যান্ট মোস্তাফিজুর রহমান জানান, হঠাৎ করে ঠান্ডা পড়ায় ভাইরাসজনিত জ্বরের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। পাঁচ বছরের কম বয়সের শিশুরাই ভাইরাসজনিত জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে বেশি।
সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক রেজা মো. জামান জানান, একজন চিকিৎসক দিয়ে শিশুদের চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। তাই হাসপাতালের অন্য বিভাগের চিকিৎসকদেরও শিশু ওয়ার্ডে সেবা দিতে পাঠানো হচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সদর হাসপাতালে শিশুদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য চিকিৎসকের তিনটি পদ থাকলেও সিনিয়র কনসালট্যান্টের দুটি পদ শূন্য রয়েছে। বর্তমানে একজন জুনিয়র কনসালট্যান্ট কর্মরত আছেন। কর্মরত কনসালট্যান্ট মোস্তাফিজুর রহমান জানান, হঠাৎ করে ঠান্ডা পড়ায় ভাইরাসজনিত জ্বরের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। পাঁচ বছরের কম বয়সের শিশুরাই ভাইরাসজনিত জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে বেশি।
সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক রেজা মো. জামান জানান, একজন চিকিৎসক দিয়ে শিশুদের চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। তাই হাসপাতালের অন্য বিভাগের চিকিৎসকদেরও শিশু ওয়ার্ডে সেবা দিতে পাঠানো হচ্ছে।
No comments