পরকীয়া জালে লকেট
পরকীয়ার জন্য বাংলা ছবির প্রযোজক আর পরিচালকদের সেরা পছন্দ কে? লকেট চট্টোপাধ্যায়; আবার কে! কিন্তু কেন? সেটাই জানাবার আগে চাট্টি কথা বলি। ছবি যে ভাষারই হোক না কেন, অনেক প্রযোজক-পরিচালকই তা বানাবার আগে অভিনেত্রীদের কৌচে বসিয়ে থাকেন নানান ভাবে, তাতে আর নতুন কথা কি? এসব তো সেই শুরু থেকেই ছবি-কারখানার জলভাত ব্যাপার।
তা নিয়ে গুজগুজ-ফুসফুস হয়, কথা পাঁচকানে ওড়ে, মুখরোচক লেখালিখিও নেহাত কম হয় না। কিন্তু এই জায়গায় মার্কামারা কেউ কি থাকেন, যিনি এব্যাপারে গরম গরম কেকের মতোই বাজারে একচেটিয়া?
এসব ব্যাপারে শুধুই একজনের চাহিদা বেশ অবাস্তব ব্যাপার। বাজারে তো আর অভিনেত্রীর অভাব নেই। কাজেই পরকীয়ার জন্য পরিচালক-প্রযোজকদের অভিনেত্রীর আকাল পড়ে না। এবার যদি কেউ বাজার ধরে রাখতে পারেন, সে হল গিয়ে তাঁর হিম্মত। তা, বাংলা ছবির বাজারে এমন বুকের পাটা কার?
আবারও বলি, তিনি লকেট চট্টোপাধ্যায়! সে কি? লকেটের আবার পরকীয়া কার সঙ্গে? কার সঙ্গে নয়? সে এক লম্বা লিস্টি! সেই ফিরিস্তিতে এবার আসা যেতেই পারে। লকেট চট্টোপাধ্যায় আপাতত বাজারে বেশ ভালমতো জড়িয়ে গিয়েছেন পরকীয়ার সঙ্গে। তাও একেবারে নিয়মমাফিক!
কখনও তাঁর কাছে আসেন বিবাহিত যুবকেরা ঘরে বউকে ফেলে, তো কখনও লকেট নিজেই পথ চেয়ে বসে থাকেন মনের হলেও কাছের নয়, এমন মানুষের জন্য। অবশ্যই তা বাস্তবজীবনে নয়। এসবই সিনেমায় যেমন হয়, মানে সিনেমার গল্পই।
কিন্তু গল্প হলেও একটা ব্যাপার সত্যি- সেই গত বছর থেকে লকেটের বেশির ভাগ ছবির বিষয়ই সম্পর্কের টানাপোড়েন এবং ওই পরকীয়া। উদাহরণ চাই?
এই যেমন ২০১১ সালের অনিমেষ রায়ের ছবি ‘স্ট্রিটলাইট’। সেখানে লকেট বিবাহিতা এবং সন্তানের মাও। কিন্তু সম্পর্কের টানাপোড়েনে আটকে পড়ল মিতালি নামের চরিত্রটি। আবার, লকেটের আগামী ছবি ‘বৃষ্টি ভেজা রোদ্দুর’-এও তাই!
এই ছবির গল্পেও লকেট বিবাহবিচ্ছিনা এক মা, যার জীবনে সম্পর্কের অন্য মানে নিয়ে আসছে এক বিবাহিত পুরুষ। এরকম ছবির সংখ্যা লকেটের কেরিয়ারে বড় কম নয়। ফলে, ধাঁধাটা সেই থেকেই যাচ্ছে- পরকীয়ার জন্য লকেট-ই কেন?
আসলে পরকীয়া মানে তা তো ত্রিকোণ সম্পর্কও। যখনই চিত্রনাট্যের জন্য বাংলা ছবির প্রযোজক-পরিচালকরা বেছে নিচ্ছেন পরকীয়াকে, তখনই দরকার হয়ে পড়ছে দুই নারী আর এক পুরুষ সমীকরণ।
এক নারী, দুই পুরুষ- এই সমীকরণে খেলার মতো যথেষ্ট সাবালক বাংলা ছবি এখনও হয়নি। তো, নায়ক-নায়িকা নির্বাচনের পর দরকার হচ্ছে এমন এক অভিনেত্রী, বয়সের খাতিরে যিনি স্বচ্ছন্দভাবে মানিয়ে যান পরকীয়ার ক্ষেত্রে। নিদেনপক্ষে ছিটেফোঁটা ম্যাচিওরিটি না থাকলে পরকীয়া চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। সমাজই সেই চাপ তৈরি করে।
তো, এই দাবি মেনে নিলে লকেট চট্টোপাধ্যায় ছাড়া বাংলা ছবি কারখানায় আর কেই বা আছেন, যিনি একইসঙ্গে বুদ্ধিদীপ্ত অভিনয় এবং ম্যাচিওরিটি দুটোই তুলে ধরতে পারেন?
ফলে যত দিন যাচ্ছে, লকেট আটকে পড়ছেন পরকীয়াজালে। এর ওপর আবার আছে টাইপকাস্ট-এর সমস্যা। যিনি যে চরিত্র ভাল করতে পারেন, ভারতে সেই অভিনেতার কাছে শুধু সেই চরিত্রই আসতে থাকে।
লকেটও আপাতত এই পরিস্থির শিকার!
ফলে, লকেটের জীবনে এখন কেবল আর কেবল পরকীয়া। উপায় কী? একবার পরকীয়াজালে ধরা দিলে বেরিয়ে আসা কি আর যায়?
এসব ব্যাপারে শুধুই একজনের চাহিদা বেশ অবাস্তব ব্যাপার। বাজারে তো আর অভিনেত্রীর অভাব নেই। কাজেই পরকীয়ার জন্য পরিচালক-প্রযোজকদের অভিনেত্রীর আকাল পড়ে না। এবার যদি কেউ বাজার ধরে রাখতে পারেন, সে হল গিয়ে তাঁর হিম্মত। তা, বাংলা ছবির বাজারে এমন বুকের পাটা কার?
আবারও বলি, তিনি লকেট চট্টোপাধ্যায়! সে কি? লকেটের আবার পরকীয়া কার সঙ্গে? কার সঙ্গে নয়? সে এক লম্বা লিস্টি! সেই ফিরিস্তিতে এবার আসা যেতেই পারে। লকেট চট্টোপাধ্যায় আপাতত বাজারে বেশ ভালমতো জড়িয়ে গিয়েছেন পরকীয়ার সঙ্গে। তাও একেবারে নিয়মমাফিক!
কখনও তাঁর কাছে আসেন বিবাহিত যুবকেরা ঘরে বউকে ফেলে, তো কখনও লকেট নিজেই পথ চেয়ে বসে থাকেন মনের হলেও কাছের নয়, এমন মানুষের জন্য। অবশ্যই তা বাস্তবজীবনে নয়। এসবই সিনেমায় যেমন হয়, মানে সিনেমার গল্পই।
কিন্তু গল্প হলেও একটা ব্যাপার সত্যি- সেই গত বছর থেকে লকেটের বেশির ভাগ ছবির বিষয়ই সম্পর্কের টানাপোড়েন এবং ওই পরকীয়া। উদাহরণ চাই?
এই যেমন ২০১১ সালের অনিমেষ রায়ের ছবি ‘স্ট্রিটলাইট’। সেখানে লকেট বিবাহিতা এবং সন্তানের মাও। কিন্তু সম্পর্কের টানাপোড়েনে আটকে পড়ল মিতালি নামের চরিত্রটি। আবার, লকেটের আগামী ছবি ‘বৃষ্টি ভেজা রোদ্দুর’-এও তাই!
এই ছবির গল্পেও লকেট বিবাহবিচ্ছিনা এক মা, যার জীবনে সম্পর্কের অন্য মানে নিয়ে আসছে এক বিবাহিত পুরুষ। এরকম ছবির সংখ্যা লকেটের কেরিয়ারে বড় কম নয়। ফলে, ধাঁধাটা সেই থেকেই যাচ্ছে- পরকীয়ার জন্য লকেট-ই কেন?
আসলে পরকীয়া মানে তা তো ত্রিকোণ সম্পর্কও। যখনই চিত্রনাট্যের জন্য বাংলা ছবির প্রযোজক-পরিচালকরা বেছে নিচ্ছেন পরকীয়াকে, তখনই দরকার হয়ে পড়ছে দুই নারী আর এক পুরুষ সমীকরণ।
এক নারী, দুই পুরুষ- এই সমীকরণে খেলার মতো যথেষ্ট সাবালক বাংলা ছবি এখনও হয়নি। তো, নায়ক-নায়িকা নির্বাচনের পর দরকার হচ্ছে এমন এক অভিনেত্রী, বয়সের খাতিরে যিনি স্বচ্ছন্দভাবে মানিয়ে যান পরকীয়ার ক্ষেত্রে। নিদেনপক্ষে ছিটেফোঁটা ম্যাচিওরিটি না থাকলে পরকীয়া চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। সমাজই সেই চাপ তৈরি করে।
তো, এই দাবি মেনে নিলে লকেট চট্টোপাধ্যায় ছাড়া বাংলা ছবি কারখানায় আর কেই বা আছেন, যিনি একইসঙ্গে বুদ্ধিদীপ্ত অভিনয় এবং ম্যাচিওরিটি দুটোই তুলে ধরতে পারেন?
ফলে যত দিন যাচ্ছে, লকেট আটকে পড়ছেন পরকীয়াজালে। এর ওপর আবার আছে টাইপকাস্ট-এর সমস্যা। যিনি যে চরিত্র ভাল করতে পারেন, ভারতে সেই অভিনেতার কাছে শুধু সেই চরিত্রই আসতে থাকে।
লকেটও আপাতত এই পরিস্থির শিকার!
ফলে, লকেটের জীবনে এখন কেবল আর কেবল পরকীয়া। উপায় কী? একবার পরকীয়াজালে ধরা দিলে বেরিয়ে আসা কি আর যায়?
No comments