ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সদস্য সংগ্রহ অভিযান by পাভেল হায়দার চৌধুরী
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগে ছাত্রশিবির ও ছাত্রদলের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সদস্য সংগ্রহ অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে। চলতি জুলাই থেকে এই সংগ্রহ অভিযান শুরু হবে। সারা দেশে পাঁচ লাখ প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ করার টার্গেট ধরা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ শীর্ষ পর্যায়ের নেতারাও ছাত্রলীগে 'অনুপ্রবেশকারী' রয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন একাধিকবার। বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের বেশির ভাগই এখনো সংগঠনের প্রাথমিক সদস্য নন। প্রাথমিক সদস্য না হয়েই নেতা হয়ে গেছেন বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির অর্ধশতাধিক নেতা। সদস্য পদ দেওয়ার ক্ষেত্রে দীর্ঘ বিরতির কারণে বেশির ভাগ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর প্রাথমিক সদস্য পদ নেই বলে জানান ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতা। সহসভাপতি ও সম্পাদকমণ্ডলীর বেশ কয়েকজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে জানান, তাঁরা ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্য পদ নেননি। তাই প্রাথমিক সদস্য পদ পূরণ না করেও যাঁরা সংগঠনের বিভিন্ন পদে রয়েছেন তাঁদেরও এর আওতায় আনা হবে।
সারা দেশে ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্য পদ সর্বশেষ দেওয়া হয় ২০০৩ সালের শেষের দিকে। এরপর আর সদস্য ফরম ছাপানো হয়নি। এরপর যারা ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিটে নেতা নির্বাচিত হয়েছেন তাঁদের অনেকেরই সংগঠনে প্রাথমিক সদস্য পদ নেই। ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের ৫(ক) ধারায় প্রতি সেশনে সদস্য পদ হালনাগাদ করার কথা বলা হলেও এর কার্যকারিতা নেই।
শিবির ও ছাত্রদলের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে আগামী জুলাই থেকে এই কার্যক্রম শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি এ এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ। তিনি বলেন, সংগঠনকে বিতর্ক ও বদনামমুক্ত করতে নতুন সদস্য নেওয়া হচ্ছে।
সারা দেশের ওয়ার্ড থেকে শুরু করে কেন্দ্র পর্যন্ত বেশির ভাগ নেতা-কর্মীরই প্রাথমিক সদস্য পদ না থাকায় নানা সময়ে বিভিন্ন ধরনের বদনামের অংশীদার হতে হচ্ছে দেশের ঐতিহ্যবাহী বৃহত্তম এ ছাত্র সংগঠনটিকে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ রাসেল জানান, ইতিমধ্যে পাঁচ লাখ সদস্য ফরম ছাপাতে দেওয়া হয়েছে। শিগগির সারা দেশের জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে একযোগে ছাত্রলীগের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের বেশির ভাগই এখনো সংগঠনের প্রাথমিক সদস্য নন। প্রাথমিক সদস্য না হয়েই নেতা হয়ে গেছেন বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির অর্ধশতাধিক নেতা। সদস্য পদ দেওয়ার ক্ষেত্রে দীর্ঘ বিরতির কারণে বেশির ভাগ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীর প্রাথমিক সদস্য পদ নেই বলে জানান ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের একাধিক নেতা। সহসভাপতি ও সম্পাদকমণ্ডলীর বেশ কয়েকজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে জানান, তাঁরা ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্য পদ নেননি। তাই প্রাথমিক সদস্য পদ পূরণ না করেও যাঁরা সংগঠনের বিভিন্ন পদে রয়েছেন তাঁদেরও এর আওতায় আনা হবে।
সারা দেশে ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্য পদ সর্বশেষ দেওয়া হয় ২০০৩ সালের শেষের দিকে। এরপর আর সদস্য ফরম ছাপানো হয়নি। এরপর যারা ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিটে নেতা নির্বাচিত হয়েছেন তাঁদের অনেকেরই সংগঠনে প্রাথমিক সদস্য পদ নেই। ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের ৫(ক) ধারায় প্রতি সেশনে সদস্য পদ হালনাগাদ করার কথা বলা হলেও এর কার্যকারিতা নেই।
শিবির ও ছাত্রদলের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে আগামী জুলাই থেকে এই কার্যক্রম শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি এ এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ। তিনি বলেন, সংগঠনকে বিতর্ক ও বদনামমুক্ত করতে নতুন সদস্য নেওয়া হচ্ছে।
সারা দেশের ওয়ার্ড থেকে শুরু করে কেন্দ্র পর্যন্ত বেশির ভাগ নেতা-কর্মীরই প্রাথমিক সদস্য পদ না থাকায় নানা সময়ে বিভিন্ন ধরনের বদনামের অংশীদার হতে হচ্ছে দেশের ঐতিহ্যবাহী বৃহত্তম এ ছাত্র সংগঠনটিকে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ রাসেল জানান, ইতিমধ্যে পাঁচ লাখ সদস্য ফরম ছাপাতে দেওয়া হয়েছে। শিগগির সারা দেশের জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে একযোগে ছাত্রলীগের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু হবে।
No comments