দেখ দেখ দেখ রে অফিসের বাহার by মাহফুজ রহমান
জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল তাদের লন্ডন অফিসের একটা তলা নতুন করে সাজিয়েছে গেল বছরের ডিসেম্বরে। নবরূপ ধারণ করা ওই অফিস দেখে মনে জাগে সংশয়—অফিস নাকি বুড়োদের ‘ডে-কেয়ার সেন্টার’ এটা? ‘এল-ফোর’ নামের ওই ফ্লোরে একদম আলাদা পরিবেশে কাজ করছেন ৩৫০ জন কর্মী।
ইন্টেরিয়র ডিজাইনের নিত্যনতুন এবং মুখ হাঁ করে দেওয়া কেরামতি সত্যিই অভূতপূর্ব।
মিটিং রুমের সোফাগুলো দেখতে যেমন বাহারি, তেমনি বাহারি অফিসটির করিডরগুলো। দেখে মনে হবে যেন কোনো মহাকাশযানের ভেতরের মায়াবী নীল করিডর! আছে বিলিয়ার্ড এবং ভিডিও গেম খেলার সুব্যবস্থা। আছে চারটি ফ্রি-রেস্তোরাঁ। কফি ল্যাবে মেলে ১৯ স্বাদের কফি। কেবল খেলেই তো হবে না, শরীরটাকেও রাখতে হবে ফিট। তাই জিমের ব্যবস্থাও রেখেছে গুগল। শব্দনিরোধী রুম আছে গান শোনার জন্য। টিভি রুম তো আছেই ঢাউস স্ক্রিনের টিভিসমেত। অফিসে থাকতে থাকতে যেন হাঁপ ধরে না যায়, তাই অফিসের মেঝেতে বিছিয়ে দেওয়া আছে সবুজ ঘাসের কার্পেট। বাইচের নৌকা আছে—দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর জন্য!
গুগলের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যাটোস বললেন, ‘দুনিয়ার সব বাঘা ইঞ্জিনিয়ার কর্মরত আমাদের এখানে। তাই আমরা চাই, তাঁদের খুব ভালো একটা কাজের পরিবেশ দিতে। সুন্দর এবং সৃজনশীল একটা পরিবেশ দেয় নতুন উদ্যম, ভালো কাজের প্রেরণা।’ ডেইলি মেইল অবলম্বনে
মিটিং রুমের সোফাগুলো দেখতে যেমন বাহারি, তেমনি বাহারি অফিসটির করিডরগুলো। দেখে মনে হবে যেন কোনো মহাকাশযানের ভেতরের মায়াবী নীল করিডর! আছে বিলিয়ার্ড এবং ভিডিও গেম খেলার সুব্যবস্থা। আছে চারটি ফ্রি-রেস্তোরাঁ। কফি ল্যাবে মেলে ১৯ স্বাদের কফি। কেবল খেলেই তো হবে না, শরীরটাকেও রাখতে হবে ফিট। তাই জিমের ব্যবস্থাও রেখেছে গুগল। শব্দনিরোধী রুম আছে গান শোনার জন্য। টিভি রুম তো আছেই ঢাউস স্ক্রিনের টিভিসমেত। অফিসে থাকতে থাকতে যেন হাঁপ ধরে না যায়, তাই অফিসের মেঝেতে বিছিয়ে দেওয়া আছে সবুজ ঘাসের কার্পেট। বাইচের নৌকা আছে—দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর জন্য!
গুগলের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যাটোস বললেন, ‘দুনিয়ার সব বাঘা ইঞ্জিনিয়ার কর্মরত আমাদের এখানে। তাই আমরা চাই, তাঁদের খুব ভালো একটা কাজের পরিবেশ দিতে। সুন্দর এবং সৃজনশীল একটা পরিবেশ দেয় নতুন উদ্যম, ভালো কাজের প্রেরণা।’ ডেইলি মেইল অবলম্বনে
No comments