হলুদ সাংবাদিকতার অভিযোগে প্রথম আলোকে ডেসটিনির লিগ্যাল নোটিশ!!
হলুদ সাংবাদিকতার অভিযোগে প্রথম আলোসহ চার দৈনিক পত্রিকাকে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছে ডেসটিনি গ্রুপ। ডেসটিনি গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রফিকুল আমিনের পক্ষে ‘ল ম্যাট্রিক্স’ নামক এক আইন প্রতিষ্ঠানের ব্যারিস্টার মিজান সায়ীদ প্রথম আলোর সম্পাদক ও প্রকাশ মতিউর রহমান, মুদ্রক ট্রান্সক্রাফট লিমিটেড ও প্রতিবেদক ফখরুল ইসলাম বরাবর এ নোটিশ দেন।
নোটিশে ৪ এপ্রিল থেকে পরবর্তী চার দিনের মধ্যে প্রথম পাতায় লিগ্যাল নোটিশের বক্তব্য ছাপার তাগিদ দিয়ে বলা হয়েছে, অন্যথায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এমনকি প্রয়োজনে মানিহানি ও ক্ষতিপূরণের আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও বলা হয়েছে নোটিশে। একই সঙ্গে নতুন করে বানোয়াট প্রতিবেদন না ছাপানার জন্যও সতর্ক করা হয়েছে।
নোটিশটিতে গত ৩০ মার্চ প্রথমআলোয় প্রকাশিত ‘ডেসটিনি অবৈধ ব্যাংকিং করছে’, ৩১ মার্চ প্রকাশিত ‘দেশজুড়ে প্রতারণার ফাঁদ ডেসটিনির’ ও ১ এপ্রিল প্রকাশিত ‘বৃক্ষ রোপণের নামেও অর্থ সংগ্রহ করছে ডেসটিনি’ শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানানো হয়।
নোটিশে ডেসটিনি গ্রুপ ও এর বিভিন্ন ব্যবসায়িক তৎপরতা সম্পর্কে লেখা এসব প্রতিবেদনের তথ্য ও ভাষাকে মিথ্যা, কাল্পনিক, অশোভন, মানহানিকর ও উদ্দেশ্যমূলক আখ্যা দেওয়া হয়।
আরো বলা হয়, এসব প্রতিবেদনে ডেসটিনি গ্রুপ ও এর চেয়ারম্যানের কষ্টার্জিত ব্যবসায়িক সুনামকে হেয় করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। ডেসটিনির বিরুদ্ধে তোলা এসব তথাকথিত অভিযোগের কোন ভিত্তি নেই। এসব অভিযোগ তথ্য ও আইনগতভাবেও প্রতিষ্ঠিত নয়। এমনকি বাংলাদেশ ব্যাংকও সরেজমিন বিশেষ পরিদর্শন কার্যক্রমে এসব অভিযোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেনি।
এমন বানোয়াট তথ্য সমৃদ্ধ প্রতিবেদনের কারণে ডেসটিনি ও এর সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। এসব প্রতিবেদন কেবল ডেসটিনি গ্রুপের সুনামের জন্যই ক্ষতিকর নয়, এর সঙ্গে জড়িত অসংখ্য মানুষের নৈতিক মনোবলের ওপর আঘাতও বটে।
বিশেষ কোন মহলের স্বার্থ রক্ষায় হলুদ সাংবাদিকতার সব অপকৌশল প্রয়োগ করে এসব প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এসবের মাধ্যমে পেশাগত আচারণবিধিও ভাঙ্গা হয়েছে।
এছাড়া দৈনিক যুগান্তর, নয়াদিগন্ত ও যায়যায়দিন পত্রিকায়ও অনেকটা একই ধরনের লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন ডেসটিনি গ্রুপের আইনজীবী।
Add caption |
এমনকি প্রয়োজনে মানিহানি ও ক্ষতিপূরণের আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও বলা হয়েছে নোটিশে। একই সঙ্গে নতুন করে বানোয়াট প্রতিবেদন না ছাপানার জন্যও সতর্ক করা হয়েছে।
নোটিশটিতে গত ৩০ মার্চ প্রথমআলোয় প্রকাশিত ‘ডেসটিনি অবৈধ ব্যাংকিং করছে’, ৩১ মার্চ প্রকাশিত ‘দেশজুড়ে প্রতারণার ফাঁদ ডেসটিনির’ ও ১ এপ্রিল প্রকাশিত ‘বৃক্ষ রোপণের নামেও অর্থ সংগ্রহ করছে ডেসটিনি’ শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানানো হয়।
নোটিশে ডেসটিনি গ্রুপ ও এর বিভিন্ন ব্যবসায়িক তৎপরতা সম্পর্কে লেখা এসব প্রতিবেদনের তথ্য ও ভাষাকে মিথ্যা, কাল্পনিক, অশোভন, মানহানিকর ও উদ্দেশ্যমূলক আখ্যা দেওয়া হয়।
আরো বলা হয়, এসব প্রতিবেদনে ডেসটিনি গ্রুপ ও এর চেয়ারম্যানের কষ্টার্জিত ব্যবসায়িক সুনামকে হেয় করার অপচেষ্টা করা হয়েছে। ডেসটিনির বিরুদ্ধে তোলা এসব তথাকথিত অভিযোগের কোন ভিত্তি নেই। এসব অভিযোগ তথ্য ও আইনগতভাবেও প্রতিষ্ঠিত নয়। এমনকি বাংলাদেশ ব্যাংকও সরেজমিন বিশেষ পরিদর্শন কার্যক্রমে এসব অভিযোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেনি।
এমন বানোয়াট তথ্য সমৃদ্ধ প্রতিবেদনের কারণে ডেসটিনি ও এর সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। এসব প্রতিবেদন কেবল ডেসটিনি গ্রুপের সুনামের জন্যই ক্ষতিকর নয়, এর সঙ্গে জড়িত অসংখ্য মানুষের নৈতিক মনোবলের ওপর আঘাতও বটে।
বিশেষ কোন মহলের স্বার্থ রক্ষায় হলুদ সাংবাদিকতার সব অপকৌশল প্রয়োগ করে এসব প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। এসবের মাধ্যমে পেশাগত আচারণবিধিও ভাঙ্গা হয়েছে।
এছাড়া দৈনিক যুগান্তর, নয়াদিগন্ত ও যায়যায়দিন পত্রিকায়ও অনেকটা একই ধরনের লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন ডেসটিনি গ্রুপের আইনজীবী।
No comments