মোটরসাইকেলটি চুরি হলো যেভাবে
শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালার গাড়ি রাখার জায়গায় দাঁড়িয়ে মুঠোফোনে কথা বলছিলেন টি-শার্ট পরা লোকটি। ভাবভঙ্গিতে মনে হচ্ছিল, তিনি খুবই ব্যস্ত। লোকটিকে পাশ কাটিয়ে একজন মোটরসাইকেল রাখলেন সেখানে। কিছুক্ষণ পরই ব্যস্ত লোকটি মোটরসাইকেলটি নিয়ে পালিয়ে যান। আসলে লোকটি ছিল চোর।
শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালার পার্কিং থেকে গত বুধবার প্রথম আলোর ফটোসাংবাদিক জাহিদুল করিমের মোটরসাইকেলটি চুরি হয়ে গিয়েছে। চুরির দৃশ্যটি ধারণ হয়েছে ভবনের গাড়ি রাখার জায়গা ও ফটকে লাগানো ক্লোজড সার্কিট (সিসি) ক্যামেরায়।
ধারণ হওয়া ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, সন্ধ্যা ছয়টা ৪৭ মিনিটে জাহিদুল মোটরসাইকেলটি রেখে চলে যান। তখন সেখানে টি-শার্ট পরা লোকটি মুঠোফোনে কথা বলছিলেন। লোকটি কথা বলতে বলতে বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করতে থাকেন। সন্ধ্যা সাতটা সাত মিনিটে লোকটি ৩০ সেকেন্ডের জন্য মোটরসাইকেল রাখার স্থানটিতে গিয়ে আবার বেরিয়ে আসেন। এর এক মিনিটের মধ্যে আরেকজন লোক লাল রঙের হিরো হোন্ডা স্প্লেন্ডার প্লাস মোটরসাইকেলটি বের করে নিয়ে চলে যান, পেছনে উঠে বসেন টি-শার্ট পরা লোকটি। শিল্পকলার প্রধান ফটকে লাগানো ক্যামেরার চিত্রেও তাঁদের দুজনের বেরিয়ে যাওয়ার দৃশ্যটি ধরা পড়ে।
এ বিষয়ে জাহিদুল রমনা থানায় একটি মামলা করেছেন। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, কর্তব্য পালনের জন্য তিনি সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমীতে যান। একাডেমীতে মোটরসাইকেল রেখে ছবি তোলার জন্য দোতলায় যান। ১৫ মিনিট পর এসে দেখেন মোটরসাইকেলটি নেই।
এ বিষয়ে রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম বলেন, তাঁরা খোঁজাখুঁজি করেও মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করতে পারেননি।
শিল্পকলার একাধিক নিরাপত্তাকর্মী জানিয়েছেন, গত দুই মাসে ওই স্থান থেকে অন্তত চারটি মোটরসাইকেল চুরি হয়েছে। সেখানে প্রতিদিনই বিশেষ করে, সন্ধ্যার দিকে অনেক মোটরসাইকেল আসে। তাঁদের পক্ষে খেয়াল রাখা সম্ভব হয় না কোন মোটরসাইকেলের মালিক কে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, শিল্পকলা একাডেমীর গাড়ি রাখার জায়গা, প্রধান ফটকসহ কয়েকটি জায়গায় পর্যবেক্ষণ ক্যামেরা লাগানো রয়েছে। কিন্তু যেখানে ক্যামেরার ছবি দেখা যায়, সেই পর্যবেক্ষণ কক্ষটি সব সময়ই তালা মারা থাকে এবং সেখানে কেউ থাকে না।
ধারণ হওয়া ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, সন্ধ্যা ছয়টা ৪৭ মিনিটে জাহিদুল মোটরসাইকেলটি রেখে চলে যান। তখন সেখানে টি-শার্ট পরা লোকটি মুঠোফোনে কথা বলছিলেন। লোকটি কথা বলতে বলতে বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করতে থাকেন। সন্ধ্যা সাতটা সাত মিনিটে লোকটি ৩০ সেকেন্ডের জন্য মোটরসাইকেল রাখার স্থানটিতে গিয়ে আবার বেরিয়ে আসেন। এর এক মিনিটের মধ্যে আরেকজন লোক লাল রঙের হিরো হোন্ডা স্প্লেন্ডার প্লাস মোটরসাইকেলটি বের করে নিয়ে চলে যান, পেছনে উঠে বসেন টি-শার্ট পরা লোকটি। শিল্পকলার প্রধান ফটকে লাগানো ক্যামেরার চিত্রেও তাঁদের দুজনের বেরিয়ে যাওয়ার দৃশ্যটি ধরা পড়ে।
এ বিষয়ে জাহিদুল রমনা থানায় একটি মামলা করেছেন। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, কর্তব্য পালনের জন্য তিনি সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমীতে যান। একাডেমীতে মোটরসাইকেল রেখে ছবি তোলার জন্য দোতলায় যান। ১৫ মিনিট পর এসে দেখেন মোটরসাইকেলটি নেই।
এ বিষয়ে রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম বলেন, তাঁরা খোঁজাখুঁজি করেও মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করতে পারেননি।
শিল্পকলার একাধিক নিরাপত্তাকর্মী জানিয়েছেন, গত দুই মাসে ওই স্থান থেকে অন্তত চারটি মোটরসাইকেল চুরি হয়েছে। সেখানে প্রতিদিনই বিশেষ করে, সন্ধ্যার দিকে অনেক মোটরসাইকেল আসে। তাঁদের পক্ষে খেয়াল রাখা সম্ভব হয় না কোন মোটরসাইকেলের মালিক কে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, শিল্পকলা একাডেমীর গাড়ি রাখার জায়গা, প্রধান ফটকসহ কয়েকটি জায়গায় পর্যবেক্ষণ ক্যামেরা লাগানো রয়েছে। কিন্তু যেখানে ক্যামেরার ছবি দেখা যায়, সেই পর্যবেক্ষণ কক্ষটি সব সময়ই তালা মারা থাকে এবং সেখানে কেউ থাকে না।
No comments