অবরোধে অচল রাজধানী, যানজট গরমে নাভিশ্বাস
আবারও রাজধানীর মূল সড়কের গুরুত্বপূর্ণ দুটি জায়গায় অবরোধ করা হলো। আবারও দিনভর ভোগান্তি পোহাল রাজধানীবাসী। তবে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের দুর্ভোগ ছিল চরমে। উচ্ছেদের প্রতিবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার মহাখালীতে বিমানবন্দর সড়ক প্রায় চার ঘণ্টা অবরোধ করে রাখে করাইল বস্তির বাসিন্দারা।
ফলে উত্তরা, গুলশান-বনানীর সঙ্গে ঢাকার দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
আর সাতক্ষীরায় সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে রাজধানীর দক্ষিণাংশে ব্যস্ততম সংযোগ শাহবাগ মোড় তিন ঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এতে বাণিজ্যিক কেন্দ্র মতিঝিলসহ রাজধানীর মূলত পূর্ব-পশ্চিমের যোগাযোগ স্থবির হয়ে যায়। দীর্ঘ সময়ের অবরোধের কারণে আস্তে আস্তে পুরো রাজধানী যানজটে অচল হয়ে যায়। চৈত্রের প্রখর রোদে ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানবাহনে আটকে থেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকে। রোদ মাথায় নিয়ে হেঁটে গন্তব্যে যেতে দেখা গেছে অনেককে।
বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বলে এমনিতে রাজধানীতে যানজট বেড়ে যায়। এর সঙ্গে দুটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সড়ক অবরোধের কারণে সৃষ্ট যানজটে দুর্ভোগ কয়েক গুণ বেড়ে যায়। গত ২৮ মার্চও দুটি সড়ক অবরোধ ও দুই স্থানে সড়ক দখল করে সমাবেশ করায় ঢাকা প্রায় অচল হয়ে পড়েছিল।
করাইল বস্তি উচ্ছেদের প্রতিবাদে বস্তির বাসিন্দারা সকাল আটটা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত প্রথমে মহাখালী-গুলশান সড়ক এবং পরে বিমানবন্দর সড়ক অবরোধ করে রাখে। বস্তিবাসীরা ফার্মগেট-বিমানবন্দর সড়কের মহাখালী ফ্লাইওভার থেকে চেয়ারম্যানবাড়ি পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।
বিক্ষোভকারীদের হাতে থাকা ব্যানারে লেখা ছিল: ‘করাইল বস্তি উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন’। আলোর সন্ধানে ও আলোর নিশান সিডিসি ক্লাস্টার নামের সংগঠনকে আয়োজক হিসেবে উল্লেখ করা হয়। সহযোগিতায় ছিল ইউপিপিআর প্রকল্প ও সহযোগী সংগঠন। আবার করাইল বস্তি রক্ষা আন্দোলনের নামে গতকাল বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মিছিল, মিটিং ও মানববন্ধন কর্মসূচির উদ্যোক্তা হিসেবে বাংলাদেশ বস্তিবাসী ইউনিয়ন, এনবিইউএস, এনডিবিইউএস ও বস্তিবাসী অধিকার সুরক্ষা কমিটির নাম উল্লেখ করা হয়।
বনানী বাসস্ট্যান্ডে যানজটে আটকা পড়া একটি বিমা কোম্পানির বিপণন কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘১২ ঘণ্টার দিনের সাত-আট ঘণ্টা রাস্তাতেই শেষ। গরম আর যানজট যেন জীবনীশক্তিই নষ্ট করে ফেলছে।’
আর সাতক্ষীরায় সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে রাজধানীর দক্ষিণাংশে ব্যস্ততম সংযোগ শাহবাগ মোড় তিন ঘণ্টা অবরোধ করে রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এতে বাণিজ্যিক কেন্দ্র মতিঝিলসহ রাজধানীর মূলত পূর্ব-পশ্চিমের যোগাযোগ স্থবির হয়ে যায়। দীর্ঘ সময়ের অবরোধের কারণে আস্তে আস্তে পুরো রাজধানী যানজটে অচল হয়ে যায়। চৈত্রের প্রখর রোদে ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানবাহনে আটকে থেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকে। রোদ মাথায় নিয়ে হেঁটে গন্তব্যে যেতে দেখা গেছে অনেককে।
বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বলে এমনিতে রাজধানীতে যানজট বেড়ে যায়। এর সঙ্গে দুটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সড়ক অবরোধের কারণে সৃষ্ট যানজটে দুর্ভোগ কয়েক গুণ বেড়ে যায়। গত ২৮ মার্চও দুটি সড়ক অবরোধ ও দুই স্থানে সড়ক দখল করে সমাবেশ করায় ঢাকা প্রায় অচল হয়ে পড়েছিল।
করাইল বস্তি উচ্ছেদের প্রতিবাদে বস্তির বাসিন্দারা সকাল আটটা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত প্রথমে মহাখালী-গুলশান সড়ক এবং পরে বিমানবন্দর সড়ক অবরোধ করে রাখে। বস্তিবাসীরা ফার্মগেট-বিমানবন্দর সড়কের মহাখালী ফ্লাইওভার থেকে চেয়ারম্যানবাড়ি পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।
বিক্ষোভকারীদের হাতে থাকা ব্যানারে লেখা ছিল: ‘করাইল বস্তি উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন’। আলোর সন্ধানে ও আলোর নিশান সিডিসি ক্লাস্টার নামের সংগঠনকে আয়োজক হিসেবে উল্লেখ করা হয়। সহযোগিতায় ছিল ইউপিপিআর প্রকল্প ও সহযোগী সংগঠন। আবার করাইল বস্তি রক্ষা আন্দোলনের নামে গতকাল বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মিছিল, মিটিং ও মানববন্ধন কর্মসূচির উদ্যোক্তা হিসেবে বাংলাদেশ বস্তিবাসী ইউনিয়ন, এনবিইউএস, এনডিবিইউএস ও বস্তিবাসী অধিকার সুরক্ষা কমিটির নাম উল্লেখ করা হয়।
বনানী বাসস্ট্যান্ডে যানজটে আটকা পড়া একটি বিমা কোম্পানির বিপণন কর্মকর্তা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘১২ ঘণ্টার দিনের সাত-আট ঘণ্টা রাস্তাতেই শেষ। গরম আর যানজট যেন জীবনীশক্তিই নষ্ট করে ফেলছে।’
No comments