হাসিনা-শারমেন আলোচনা-নিরাপত্তা সহযোগিতা বাড়ানোর মার্কিন অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
সন্ত্রাসবাদ দমন ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের সঙ্গে নিরাপত্তা সহযোগিতা বাড়ানোর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনীতিবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ওয়েন্ডি শারমেন গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ওবামা প্রশাসনের এ অবস্থান তুলে ধরেছেন।
তিনি এদিন সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গণভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময়ের আলোচনায় শেখ হাসিনাও সন্ত্রাসবাদ দমনে যুক্তরাষ্ট্রের মতো বন্ধুপ্রতিম দেশের সহযোগিতার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা বাসস ও ইউএনবি জানায়, বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের আলোচনার বিষয়ে অবহিত করেন।
বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদের উপস্থিতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অতীতে দেশে সন্ত্রাস ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রায় পুরোপুরিভাবে সন্ত্রাসের মূলোৎপাটন করা গেছে। তিনি সন্ত্রাসবাদ দমনে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার ওপর গুরুত্ব দেন।
শেখ হাসিনা এ সময় বলেন, বাংলাদেশ আঞ্চলিক সহযোগিতা এবং প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে বিশ্বাসী।
সন্ত্রাসবাদ দমনে সহযোগিতা প্রসঙ্গে মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি বলেন, সন্ত্রাসবাদ দমনের পাশাপাশি আঞ্চলিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র।
এ সময় গণতন্ত্রের জন্য আওয়ামী লীগের সংগ্রামের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা আশাবাদ ব্যক্ত করেন আগামী নির্বাচন অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য প্রক্রিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে। তিনি দাবি করেন, সরকার নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করেছে। বর্তমান সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ব্যাপারে কোনো অভিযোগ ওঠেনি।
ওয়েন্ডি শারমেন বলেন, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য প্রক্রিয়ায় অনুষ্ঠিত হোক এটাই দেখতে চায় মার্কিন প্রশাসন। এ ছাড়া ওবামা প্রশাসন বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্ককে আরও জোরদার করতে চায়।
মার্কিন কংগ্রেসের বিশেষায়িত উন্নয়ন তহবিলের সহায়তা পেতে বাংলাদেশকে মিলেনিয়াম চ্যালেঞ্জ অ্যাকাউন্টের (এমসিএ) অন্তর্ভুক্ত করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাকসহ বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত সুবিধা দিতেও ওবামা প্রশাসনের সহযোগিতা চান।
দুই দিনের সফরে গতকাল দুপুরে ঢাকায় আসেন ওয়েন্ডি শারমেন। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, তিনি ১ এপ্রিল দক্ষিণ এশিয়ার তিন দেশ সফর শুরু করেন। চার দিনের ভারত সফরের পর ৪ এপ্রিল তিনি নেপাল যান। সেখানে দুই দিনের সফর শেষে গতকাল ঢাকায় এসেছেন। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় ওয়াশিংটনের উদ্দেশে বাংলাদেশ ছাড়ার মধ্য দিয়ে শেষ হবে তাঁর দক্ষিণ এশিয়া সফর।
বার্তা সংস্থা বাসস ও ইউএনবি জানায়, বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের আলোচনার বিষয়ে অবহিত করেন।
বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদের উপস্থিতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অতীতে দেশে সন্ত্রাস ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রায় পুরোপুরিভাবে সন্ত্রাসের মূলোৎপাটন করা গেছে। তিনি সন্ত্রাসবাদ দমনে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তার ওপর গুরুত্ব দেন।
শেখ হাসিনা এ সময় বলেন, বাংলাদেশ আঞ্চলিক সহযোগিতা এবং প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে বিশ্বাসী।
সন্ত্রাসবাদ দমনে সহযোগিতা প্রসঙ্গে মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি বলেন, সন্ত্রাসবাদ দমনের পাশাপাশি আঞ্চলিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র।
এ সময় গণতন্ত্রের জন্য আওয়ামী লীগের সংগ্রামের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা আশাবাদ ব্যক্ত করেন আগামী নির্বাচন অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য প্রক্রিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে। তিনি দাবি করেন, সরকার নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করেছে। বর্তমান সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ব্যাপারে কোনো অভিযোগ ওঠেনি।
ওয়েন্ডি শারমেন বলেন, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও বিশ্বাসযোগ্য প্রক্রিয়ায় অনুষ্ঠিত হোক এটাই দেখতে চায় মার্কিন প্রশাসন। এ ছাড়া ওবামা প্রশাসন বাংলাদেশ-মার্কিন সম্পর্ককে আরও জোরদার করতে চায়।
মার্কিন কংগ্রেসের বিশেষায়িত উন্নয়ন তহবিলের সহায়তা পেতে বাংলাদেশকে মিলেনিয়াম চ্যালেঞ্জ অ্যাকাউন্টের (এমসিএ) অন্তর্ভুক্ত করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাকসহ বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত সুবিধা দিতেও ওবামা প্রশাসনের সহযোগিতা চান।
দুই দিনের সফরে গতকাল দুপুরে ঢাকায় আসেন ওয়েন্ডি শারমেন। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, তিনি ১ এপ্রিল দক্ষিণ এশিয়ার তিন দেশ সফর শুরু করেন। চার দিনের ভারত সফরের পর ৪ এপ্রিল তিনি নেপাল যান। সেখানে দুই দিনের সফর শেষে গতকাল ঢাকায় এসেছেন। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় ওয়াশিংটনের উদ্দেশে বাংলাদেশ ছাড়ার মধ্য দিয়ে শেষ হবে তাঁর দক্ষিণ এশিয়া সফর।
No comments