বহে কাল নিরবধি-স্বাভাবিক মৃত্যু নিশ্চিত করুন by এম আবদুল হাফিজ
স্বাধীনতার অব্যবহিত পরের অস্বস্তিকর দিনগুলোতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রাবাসে একসঙ্গে দুটি খুনের ঘটনা ঘটেছিল। আমার এটুকু মনে আছে যে স্তম্ভিত সংবাদপত্র জগৎ পরদিন একটি অভিন্ন শিরোনামে এই পৈশাচিক খুনের ঘটনাটি ছেপেছিল। শিরোনামটি ছিল : স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই।
মাত্র ক'দিন পূর্বে অন্তত : একটি সংবাদপত্রে এই শিরোনামটি দেখেছি। অস্বাভাবিক এবং অপমৃত্যুর আধিক্য আওয়ামী শাসনের বিগত তিন বছরে কারো দৃষ্টি এড়ায়নি। এমন কত মৃত্যু এ দেশে এই সময়কালে ঘটেছে, তার কোনো সঠিক পরিসংখ্যান নেই এবং তেমন কোনো পরিসংখ্যান রাখাও সম্ভব নয়। কদাচিৎ এমন কোনো দিন অতিক্রান্ত হয় যখন সংবাদপত্রে অপমৃত্যুর বীভৎস চিত্র দেখিনি বা টেলিভিশন চ্যানেলে সংবাদ পাঠক বা উপস্থাপকের নিরুদ্বিগ্ন কণ্ঠে দু'চার, দশ, বিশ বা তারও বেশি মানুষের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন কারণে অপমৃত্যুর সংবাদ শুনিনি।
এর মধ্যে চাঞ্চল্যকর অপমৃত্যু কম নয়। অপমৃত্যুর কি কোনো সর্বজনসম্মত সংজ্ঞা আছে? স্বাভাবিক মৃত্যুই বা কি? দেশবাসীর কর্মজীবনের পরিসর বা পরিধি অনেক বিস্তৃত। এই পরিসরে কোথায় কোন সময়ে তার ঘাতক_তা ছিনতাইকারীই হোক, যন্ত্রদানব বাস-ট্রাকই হোক বা নিজের আত্মহননের কোনো অজ্ঞাত আবেগই হোক_কোথায় কিভাবে ওত পেতে আছে আমরা কেউ জানি না। সাংবাদিকের দায়িত্ব পালনরত একজন তাঁর পা হারানোর মধ্য দিয়ে নিয়ন্ত্রণহীন সড়ক ব্যবস্থার মাশুল দিয়েছেন। আরেকজন তো তাঁর জীবনহানির মধ্য দিয়ে আরো মহার্ঘ্য মাশুল দিয়েছেন। মৃত্যু তা যেভাবেই ঘটুক মানুষের জীবনের একটি মাইলফলক ঘটনা এবং তা যাকেই পাকড়াও করুক সেও অন্তত কিছু সময়ের জন্য কিছু লোকের কাছে রীতিমতো একটি খবর। কৈশোরে ব্রোজেন মিত্রের একটি ছোট গল্প পড়েছিলাম : দুইবার রাজা। একটি মানুষ সে যত তুচ্ছই হোক জীবনে অন্তত দুবার সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে; যখন সে বিয়ের টোপর পরে এবং সবাই তার আনন্দের শরিক হয়। আবার যখন পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়, সেই বিদায়ঘন মুহূর্তে একজন অনাত্মীয়ও তার জন্য অশ্রুপাত করে।
কিন্তু সব জ্ঞাত-অজ্ঞাত অস্বাভাবিকতাকে ছাপিয়ে সংবাদের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এলেন সাংবাদিক সাগর সরওয়ার এবং তাঁর সাংবাদিক স্ত্রী মেহেরুন রুনি। কেননা অস্বাভাবিক মৃত্যুর ক্লাইমেঙ্ েএঁদের অবস্থান। মানুষের এমনও করুণ মৃত্যু হয়, যার কোনো স্পষ্ট কারণ নেই, এমনকি এ দেশের জাঁদরেল গোয়েন্দারা পর্যন্ত হিমশিম খাচ্ছে এর রহস্য উদ্ঘাটনে। স্বয়ং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অপ্রস্তুত অনুভব করছেন। নানা সমস্যায় জড়িয়ে থাকা একজন বিরক্ত প্রধানমন্ত্রীও বেসামাল উক্তি না করে পারেননি।
দেশের মানুষের নিরাপত্তা কোথায় সংরক্ষিত হবে_শয়নকক্ষে না অন্যত্র কোথাও তা নির্ধারিত হয় অনেক অনেক ফ্যাক্টরের মধ্য দিয়ে। কিন্তু তার জন্য বিশেষ কোনো স্পট পাহারা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। নিরাপত্তা দেশবাসীর মৌলিক অধিকারগুলোর অন্যতম। কোনো সরকার বা শাসক যদি তার শাসনশৈলী দিয়ে সারা দেশের নিরাপত্তাকে নিশ্চিত করে থাকেন তাহলে রুনি-সাগরকে শয়নকক্ষেই বেঘোরে মরতে হয় না। এই বিশাল প্রযুক্তির যুগে যখন বাংলাদেশকে প্রযুক্তিনির্ভর ডিজিটাল করতে ব্যাপক তৎপরতা চলছে, সেখানে একজন অদৃশ্য ঘাতকের কাছে হার মানা কি যৌক্তিক? তবু দৃশ্যত হার মানতেই হচ্ছে। নিরাপত্তার কোনো পরিবেশই সৃষ্টি হয়নি এ দেশে। যদি কোনো পরিবেশ সৃষ্টি হয়ে থাকে তা বরং নিরাপত্তার প্রতিকূলে। এই পরিবেশ প্রচণ্ড ভোগবাদের। তার জন্য প্রচুর অর্থ চাই। নির্বিবাদ অন্য অনেক কিছু চাই। এ দেশে আর কিছু না হোক এমন একটি শ্রেণীর উৎপত্তি হয়েছে। সৃষ্টি হয়েছে নারী জীবনের অসহায়ত্ব। সম্প্রতি সংবাদপত্রে পড়েছি, একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন শিক্ষিকাকে দেশত্যাগ করতে হয়েছে তাঁর ঊর্ধ্বতনের লোলুপ দৃষ্টি থেকে নিজেকে রক্ষার্থে।
এমন অসহায়ত্ব বা ভোগবাদ কি সৃষ্টি হতে পারে সরকারি আনুকূল্য না থাকলে! সরকারকে রাজনৈতিক কারণেই অনেক অন্যায় ও অনিয়মকে প্রশ্রয় দিতে হয়, আপস-সমঝোতা করতে হয়। তেমনিভাবেই চাঞ্চল্যকর নিরাপত্তাহীনতা_তা খুন, হত্যা, গুম, অপহরণের বিস্তার ঘটে। এগুলোর এত বেশি ডাইমেনশন থাকে এবং সেগুলো এত বেশি বহুমাত্রিক বা দুর্বোধ্য যে মান বাঁচাতে অনেক সময় 'জজ মিয়ার' উৎপত্তিও ঘটাতে হয়।
কিন্তু চাইলেই যেনতেনভাবে বা উপায়ে তা চাপা দেওয়া যায় না। যদি দোষী আদৌ শনাক্ত না হয় অন্যায়ের শিকার দুর্ঘটনা বা হত্যার শিকার যাঁরা তাঁদের স্বজন ও সহমর্মীরা কিন্তু সরকার বা দায়িত্বে থাকা কর্তৃত্ব সম্বন্ধে একটি ধারণা যা প্রায়ই সঠিক পেয়েই যায়। বুঝতে হবে যে মৃত্যু একটি কঠিন বাস্তবতা, যা অনুভূতি থেকে কিছুতেই মুছে ফেলা যায় না; কিন্তু তা যদি আবার অস্বাভাবিক হয়। স্বজন, আত্মীয় বা সহমর্মীরা তাদের প্রজ্ঞা দিয়ে, উপলব্ধি দিয়ে বা নিছক অনুমান দিয়ে সত্যকে ধরে ফেলতে সক্ষম_যদিওবা সে সক্ষমতা অনেক সময়েই ঝুঁকিপূর্ণ।
সাগর-রুনি দম্পতির অপমৃত্যু অবশ্যই একটি বিরাট ট্র্যাজেডি। কিন্তু আমার কাছে আরো বিয়োগান্ত লাগে পরিচয়হীন, পরিসংখ্যানহীন বা যার জন্য শিয়রে শোকসন্তপ্ত কেউ নেই, যা অনেকগুণ অধিক ট্র্যাজিক মনে হয়। একটি শ্রেণী আছে যাদের জন্য শোকের অশ্রু বহমান, আরেকটি শ্রেণী আছে যাদের নিয়ে ভাববার কেউ নেই। তারা শুধু একটি অনভিপ্রেত দুর্ঘটনার অংশ। কবিগুরুর কথায়_ /'সিন্ধু বারোয়াঁয় লাগে তান/সমস্ত আকাশে বাজে/অনাদিকালের বিরহ বেদনা'/'অথচ হঠাৎ খবর পাই মনে/আকবর বাদশার সঙ্গে/হরিপদ কেরানির কোন ভেদ নেই'/মানুষের অস্বাভাবিক মৃত্যু, দুর্ভাগ্য বা ললাট লিখনের খণ্ডনের ব্যাপারে শোকের গভীরতা একই রকম। এসব ক্ষেত্রে কি কাউকে আলাদা করে দেখা যায়> আমাদের সমগ্র সমাজের বিবর্ণ চেহারা, নিরাপত্তার অভাব বা আমাদের ব্যস্ততার মাঝে মাঝে হৃদয় মোচড়ানো বেদনা_এর বিহিত সরকারই তার যোগ্যতার পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করে অস্বাভাবিক বা অপমৃত্যুর উৎসগুলোকে বন্ধ করতে পারে।
লেখক : সাবেক মহাপরিচালক, বিআইআইএসএস ও কলামিস্ট
এর মধ্যে চাঞ্চল্যকর অপমৃত্যু কম নয়। অপমৃত্যুর কি কোনো সর্বজনসম্মত সংজ্ঞা আছে? স্বাভাবিক মৃত্যুই বা কি? দেশবাসীর কর্মজীবনের পরিসর বা পরিধি অনেক বিস্তৃত। এই পরিসরে কোথায় কোন সময়ে তার ঘাতক_তা ছিনতাইকারীই হোক, যন্ত্রদানব বাস-ট্রাকই হোক বা নিজের আত্মহননের কোনো অজ্ঞাত আবেগই হোক_কোথায় কিভাবে ওত পেতে আছে আমরা কেউ জানি না। সাংবাদিকের দায়িত্ব পালনরত একজন তাঁর পা হারানোর মধ্য দিয়ে নিয়ন্ত্রণহীন সড়ক ব্যবস্থার মাশুল দিয়েছেন। আরেকজন তো তাঁর জীবনহানির মধ্য দিয়ে আরো মহার্ঘ্য মাশুল দিয়েছেন। মৃত্যু তা যেভাবেই ঘটুক মানুষের জীবনের একটি মাইলফলক ঘটনা এবং তা যাকেই পাকড়াও করুক সেও অন্তত কিছু সময়ের জন্য কিছু লোকের কাছে রীতিমতো একটি খবর। কৈশোরে ব্রোজেন মিত্রের একটি ছোট গল্প পড়েছিলাম : দুইবার রাজা। একটি মানুষ সে যত তুচ্ছই হোক জীবনে অন্তত দুবার সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে; যখন সে বিয়ের টোপর পরে এবং সবাই তার আনন্দের শরিক হয়। আবার যখন পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়, সেই বিদায়ঘন মুহূর্তে একজন অনাত্মীয়ও তার জন্য অশ্রুপাত করে।
কিন্তু সব জ্ঞাত-অজ্ঞাত অস্বাভাবিকতাকে ছাপিয়ে সংবাদের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এলেন সাংবাদিক সাগর সরওয়ার এবং তাঁর সাংবাদিক স্ত্রী মেহেরুন রুনি। কেননা অস্বাভাবিক মৃত্যুর ক্লাইমেঙ্ েএঁদের অবস্থান। মানুষের এমনও করুণ মৃত্যু হয়, যার কোনো স্পষ্ট কারণ নেই, এমনকি এ দেশের জাঁদরেল গোয়েন্দারা পর্যন্ত হিমশিম খাচ্ছে এর রহস্য উদ্ঘাটনে। স্বয়ং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অপ্রস্তুত অনুভব করছেন। নানা সমস্যায় জড়িয়ে থাকা একজন বিরক্ত প্রধানমন্ত্রীও বেসামাল উক্তি না করে পারেননি।
দেশের মানুষের নিরাপত্তা কোথায় সংরক্ষিত হবে_শয়নকক্ষে না অন্যত্র কোথাও তা নির্ধারিত হয় অনেক অনেক ফ্যাক্টরের মধ্য দিয়ে। কিন্তু তার জন্য বিশেষ কোনো স্পট পাহারা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। নিরাপত্তা দেশবাসীর মৌলিক অধিকারগুলোর অন্যতম। কোনো সরকার বা শাসক যদি তার শাসনশৈলী দিয়ে সারা দেশের নিরাপত্তাকে নিশ্চিত করে থাকেন তাহলে রুনি-সাগরকে শয়নকক্ষেই বেঘোরে মরতে হয় না। এই বিশাল প্রযুক্তির যুগে যখন বাংলাদেশকে প্রযুক্তিনির্ভর ডিজিটাল করতে ব্যাপক তৎপরতা চলছে, সেখানে একজন অদৃশ্য ঘাতকের কাছে হার মানা কি যৌক্তিক? তবু দৃশ্যত হার মানতেই হচ্ছে। নিরাপত্তার কোনো পরিবেশই সৃষ্টি হয়নি এ দেশে। যদি কোনো পরিবেশ সৃষ্টি হয়ে থাকে তা বরং নিরাপত্তার প্রতিকূলে। এই পরিবেশ প্রচণ্ড ভোগবাদের। তার জন্য প্রচুর অর্থ চাই। নির্বিবাদ অন্য অনেক কিছু চাই। এ দেশে আর কিছু না হোক এমন একটি শ্রেণীর উৎপত্তি হয়েছে। সৃষ্টি হয়েছে নারী জীবনের অসহায়ত্ব। সম্প্রতি সংবাদপত্রে পড়েছি, একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন শিক্ষিকাকে দেশত্যাগ করতে হয়েছে তাঁর ঊর্ধ্বতনের লোলুপ দৃষ্টি থেকে নিজেকে রক্ষার্থে।
এমন অসহায়ত্ব বা ভোগবাদ কি সৃষ্টি হতে পারে সরকারি আনুকূল্য না থাকলে! সরকারকে রাজনৈতিক কারণেই অনেক অন্যায় ও অনিয়মকে প্রশ্রয় দিতে হয়, আপস-সমঝোতা করতে হয়। তেমনিভাবেই চাঞ্চল্যকর নিরাপত্তাহীনতা_তা খুন, হত্যা, গুম, অপহরণের বিস্তার ঘটে। এগুলোর এত বেশি ডাইমেনশন থাকে এবং সেগুলো এত বেশি বহুমাত্রিক বা দুর্বোধ্য যে মান বাঁচাতে অনেক সময় 'জজ মিয়ার' উৎপত্তিও ঘটাতে হয়।
কিন্তু চাইলেই যেনতেনভাবে বা উপায়ে তা চাপা দেওয়া যায় না। যদি দোষী আদৌ শনাক্ত না হয় অন্যায়ের শিকার দুর্ঘটনা বা হত্যার শিকার যাঁরা তাঁদের স্বজন ও সহমর্মীরা কিন্তু সরকার বা দায়িত্বে থাকা কর্তৃত্ব সম্বন্ধে একটি ধারণা যা প্রায়ই সঠিক পেয়েই যায়। বুঝতে হবে যে মৃত্যু একটি কঠিন বাস্তবতা, যা অনুভূতি থেকে কিছুতেই মুছে ফেলা যায় না; কিন্তু তা যদি আবার অস্বাভাবিক হয়। স্বজন, আত্মীয় বা সহমর্মীরা তাদের প্রজ্ঞা দিয়ে, উপলব্ধি দিয়ে বা নিছক অনুমান দিয়ে সত্যকে ধরে ফেলতে সক্ষম_যদিওবা সে সক্ষমতা অনেক সময়েই ঝুঁকিপূর্ণ।
সাগর-রুনি দম্পতির অপমৃত্যু অবশ্যই একটি বিরাট ট্র্যাজেডি। কিন্তু আমার কাছে আরো বিয়োগান্ত লাগে পরিচয়হীন, পরিসংখ্যানহীন বা যার জন্য শিয়রে শোকসন্তপ্ত কেউ নেই, যা অনেকগুণ অধিক ট্র্যাজিক মনে হয়। একটি শ্রেণী আছে যাদের জন্য শোকের অশ্রু বহমান, আরেকটি শ্রেণী আছে যাদের নিয়ে ভাববার কেউ নেই। তারা শুধু একটি অনভিপ্রেত দুর্ঘটনার অংশ। কবিগুরুর কথায়_ /'সিন্ধু বারোয়াঁয় লাগে তান/সমস্ত আকাশে বাজে/অনাদিকালের বিরহ বেদনা'/'অথচ হঠাৎ খবর পাই মনে/আকবর বাদশার সঙ্গে/হরিপদ কেরানির কোন ভেদ নেই'/মানুষের অস্বাভাবিক মৃত্যু, দুর্ভাগ্য বা ললাট লিখনের খণ্ডনের ব্যাপারে শোকের গভীরতা একই রকম। এসব ক্ষেত্রে কি কাউকে আলাদা করে দেখা যায়> আমাদের সমগ্র সমাজের বিবর্ণ চেহারা, নিরাপত্তার অভাব বা আমাদের ব্যস্ততার মাঝে মাঝে হৃদয় মোচড়ানো বেদনা_এর বিহিত সরকারই তার যোগ্যতার পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করে অস্বাভাবিক বা অপমৃত্যুর উৎসগুলোকে বন্ধ করতে পারে।
লেখক : সাবেক মহাপরিচালক, বিআইআইএসএস ও কলামিস্ট
No comments