ট্রেনের ধাক্কায় একই পরিবারের ছয়জন নিহত
নাটোরের বাসুদেবপুর রেলস্টেশন-সংলগ্ন বামনগ্রাম লেভেল ক্রসিংয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার আন্তনগর ট্রেনের ধাক্কায় একটি যাত্রীবাহী ভটভটির (শ্যালো যন্ত্রচালিত যান) ছয়জন আরোহী নিহত ও চারজন আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিরা সবাই একই পরিবারের সদস্য। একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে তাঁরা বাড়ি ফিরছিলেন।
আহত ব্যক্তিদের নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন: নাটোর সদর উপজেলার খাজুরা গ্রামের সুলতান হোসেন (৪৫), তাঁর মা সুরজান বেওয়া (৭০), বোন কুলসুম বেগম (২৫), ভাই সাইদুর রহমানের স্ত্রী লাভলী বেগম, তাঁর ছেলে সজীব (৭) ও মেয়ে লাবণী খাতুন (২)।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত ব্যক্তিদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বিকেল সাড়ে চারটার দিকে যাত্রীবাহী ভটভটিটি বামনগ্রাম লেভেল ক্রসিং পার হচ্ছিল। এ সময় ঢাকা থেকে দিনাজপুরগামী আন্তনগর একতা এক্সপ্রেস ট্রেন ভটভটিকে ধাক্কা দেয়। এতে ভটভটি প্রায় ১০০ হাত দূরে ছিটকে পড়ে। ট্রেনটি নিরাপদে দুর্ঘটনাস্থল অতিক্রম করার পরপরই স্থানীয় মানুষ দ্রুত হতাহত ব্যক্তিদের উদ্ধারে এগিয়ে আসে। ঘটনাস্থলেই নিহত হন পাঁচজন। নাটোর সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান লাভলী বেগম।
সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভটভটির চালক নওশাদ হোসেন সাংবাদিকদের জানান, যাত্রীরা সবাই একই পরিবারের সদস্য। তাঁরা একটি বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে বাড়ি ফিরছিলেন।
নওশাদ হোসেন বলেন, ‘রেললাইনে ওঠার পর আচমকা ট্রেনটি এসে আমার ভটভটিকে ধাক্কা দেয়। এরপর কী হয়েছে কিছুই বলতে পারব না।’
সান্তাহার রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান জানান, দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। লেভেল ক্রসিংয়ে কোনো গেট ছিল না।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন: নাটোর সদর উপজেলার খাজুরা গ্রামের সুলতান হোসেন (৪৫), তাঁর মা সুরজান বেওয়া (৭০), বোন কুলসুম বেগম (২৫), ভাই সাইদুর রহমানের স্ত্রী লাভলী বেগম, তাঁর ছেলে সজীব (৭) ও মেয়ে লাবণী খাতুন (২)।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত ব্যক্তিদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বিকেল সাড়ে চারটার দিকে যাত্রীবাহী ভটভটিটি বামনগ্রাম লেভেল ক্রসিং পার হচ্ছিল। এ সময় ঢাকা থেকে দিনাজপুরগামী আন্তনগর একতা এক্সপ্রেস ট্রেন ভটভটিকে ধাক্কা দেয়। এতে ভটভটি প্রায় ১০০ হাত দূরে ছিটকে পড়ে। ট্রেনটি নিরাপদে দুর্ঘটনাস্থল অতিক্রম করার পরপরই স্থানীয় মানুষ দ্রুত হতাহত ব্যক্তিদের উদ্ধারে এগিয়ে আসে। ঘটনাস্থলেই নিহত হন পাঁচজন। নাটোর সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান লাভলী বেগম।
সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভটভটির চালক নওশাদ হোসেন সাংবাদিকদের জানান, যাত্রীরা সবাই একই পরিবারের সদস্য। তাঁরা একটি বিয়ের অনুষ্ঠান শেষে বাড়ি ফিরছিলেন।
নওশাদ হোসেন বলেন, ‘রেললাইনে ওঠার পর আচমকা ট্রেনটি এসে আমার ভটভটিকে ধাক্কা দেয়। এরপর কী হয়েছে কিছুই বলতে পারব না।’
সান্তাহার রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান জানান, দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। লেভেল ক্রসিংয়ে কোনো গেট ছিল না।
No comments