বাজারে নতুন
বেলা অবেলার গল্প
লেখক: সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
প্রকাশক: প্রথমা প্রকাশন
দাম: ২৮০ টাকা
লেখক: সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
প্রকাশক: প্রথমা প্রকাশন
দাম: ২৮০ টাকা
বেলা-অবেলার চক্রে আবর্তিত আমাদের জীবন। এই জীবনে সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা জড়াজড়ি করে থাকে এবং সেগুলোর অভিঘাতে তৈরি হয় গল্প, প্রতিদিন। সব গল্প আমরা হয়তো মনে রাখি না; কিন্তু যেগুলো রাখি, সেগুলোতে জীবনের খণ্ড মুহূর্তগুলো আলাদা একটা দ্যুতি ও মহিমা নিয়ে দাঁড়িয়ে যায়। গল্পগুলো হতে পারে প্রাপ্তির অথবা অপ্রাপ্তির, অথবা এ দুয়ের মাঝখানে থাকা অভিজ্ঞতার। বেলা-অবেলার এ রকম ১৩টি গল্প নিয়ে বেলা অবেলার গল্প।
নকশালবাড়ি
একটি মূল্যায়ন
লেখক: সুনীতি কুমার ঘোষ
প্রকাশক: পিপলস বুক সোসাইটি
দাম: ৫০০ টাকা
নকশালবাড়ি আন্দোলন ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের ইতিহাসে অতি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। অসাধারণ বীরত্ব ও অসংখ্য আত্মবলিদানে ভরপুর এ আন্দোলন ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনে নতুন প্রাণের সঞ্চার ঘটিয়েছে; সন্ধান ঘটিয়েছে একটি নতুন দিশার। আন্দোলনের জানা-অজানা বিভিন্ন তথ্য মিলবে এ গ্রন্থে।
গুরু নানক
লেখক: শ্রীলাল মেনন
প্রকাশক: পেঙ্গুইন বুকস
দাম: ৩০০ টাকা
শিখবাদের প্রতিষ্ঠাতা গুরু নানক। তাঁর জন্ম ১৪৬৯ সালে পাকিস্তানের লাহোরের একটি ছোট গ্রামে। প্রচলিত ধ্যান-ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে তিনি শিখধর্মের প্রবর্তন করেছিলেন। আর দশজনের মতো একই পথে গা না ভাসিয়ে বিচক্ষণতার সঙ্গে তিনি নতুন নতুন ভাবনার জন্ম দিয়েছেন। ব্যক্তিগত জীবনে কেমন ছিলেন এ মানুষ, তাঁর মতবাদের প্রভাবসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিখ্যাত লেখক শ্রীলাল মেনন লিখেছেন গুরু নানক বইটি।
সূত্র: প্রথমা প্রকাশন, আজিজ সুপার মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।
সংগীত
আমি তার ছলনায় ভুলবো না
বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পীদের মধ্যে অন্যতম ফেরদৌস আরা। তাঁর গাওয়া বিভিন্ন গান জনপ্রিয় হয়েছে। এবার তিনি গেয়েছেন আমি তার ছলনায় ভুলবো না নামের একটি গানের অ্যালবামে। এ অ্যালবামে হারানো দিনের বিভিন্ন গান নতুন করে গেয়েছেন শিল্পী। এ অ্যালবামে ‘তোমারে লেগেছে এত যে ভালো’, ‘মধুমালতি ডাকে আয়’, ‘আর ডেকো না সেই মধু নামে’সহ পুরোনো দিনের ১২টি গান পাওয়া যাবে।
সূত্র: সুরের মেলা, আজিজ সুপার মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।
চলচ্চিত্র
ধ্রুবতারা
পরিচালক: চাষী নজরুল ইসলাম
এ চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে নন্দিত কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুনের লেখা একটি গল্প অবলম্বনে। মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি পরিবারের টানাপোড়েনের কাহিনি এখানে ফুটে উঠেছে। স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় আমাদের দেশের পারিপার্শিক অবস্থা যেমন ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, তেমনি যুদ্ধের দামামার পাশাপাশি প্রেম-ভালোবাসাও দেখা যাবে এখানে। এ ছাড়া হিংসা-বিদ্বেষের যে বিষবাষ্প সামাজিক জীবনকে গ্রাস করেছিল, তা সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে এ চলচ্চিত্রে।
দি হেল্প
পরিচালক: টেইট টেলর।
গল্পের পটভূমি ষাটের দশকের মিসিসিপি। স্কেটার নামের সদ্য কলেজ শেষ করা মেয়ে ফিরে এসেছে দক্ষিণের সমাজে। মনে বিরাট ইচ্ছে, একজন লেখক হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালাবে। বিষয় হিসেবে সে বেছে নেয় ওই সময়ের নাগরিক অধিকার প্রসঙ্গ। একজন কালো গৃহপরিচারিকার দৃষ্টিকোণ থেকে ঘটনা বর্ণনার সিদ্ধান্ত নেয় সে। শ্বেতাঙ্গ পরিবারে কাজ করতে গিয়ে কী ধরনের আচরণের শিকার হচ্ছে ওই মেয়েটি?
সূত্র: মুভি প্লাস, রাইফেলস স্কয়ার, ঢাকা।
যা কিছু প্রথম
যা কিছু প্রথম, তা সব সময়ই প্রথম। হতে পারে, প্রথম আবিষ্কৃত তথ্যটা হয়তো পরে দেখা গেল, প্রথম নয়; তারও আগে কিছু আছে। কিন্তু সেটিও হবে প্রথম। কাজেই প্রথম চিরকালই প্রথম।
দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র
সারা বিশ্বের অনেক দেশের সামরিক প্রতিরক্ষা-ব্যবস্থায় দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুসঙ্গ। অনেক দেশই দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করে গর্ববোধ করে থাকে। কিন্তু পৃথিবীর প্রথম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র কবে, কোথায়, কী অবস্থায় তৈরি হয়েছিল, তা কি সবাই জানে!
ওয়ের্নহার ফন ব্রাউন নামের এক জার্মান ব্যক্তি ছিলেন রকেট-সংক্রান্ত প্রযুক্তির একনিষ্ঠ অনুসারী। তাঁর ধ্যান-জ্ঞানই ছিল রকেট বিজ্ঞান। তিনিই প্রথম ১৯৪২ সালে জার্মান সেনাবাহিনীর প্রযুক্তিবিদ হিসেবে কাজ করার সময় দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন। তাঁর উদ্ভাবিত দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রটির আঘাত হানার ক্ষমতা ছিল ১৯২ কিলোমিটার। জার্মানির উত্তর উপকূলীয় অঞ্চল পিনেমিউদে থেকে উৎক্ষেপিত প্রথম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রটি আঘাত হানে বাল্টিক সাগরে। পৃথিবীর প্রথম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রটির জ্বালানি ছিল তরল অক্সিজেন ও ইথাইল অ্যালকোহল।
দ্য পেঙ্গুইন বুক অব ফার্স্ট অবলম্বনে নাইর ইকবাল
নকশালবাড়ি
একটি মূল্যায়ন
লেখক: সুনীতি কুমার ঘোষ
প্রকাশক: পিপলস বুক সোসাইটি
দাম: ৫০০ টাকা
নকশালবাড়ি আন্দোলন ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনের ইতিহাসে অতি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। অসাধারণ বীরত্ব ও অসংখ্য আত্মবলিদানে ভরপুর এ আন্দোলন ভারতের কমিউনিস্ট আন্দোলনে নতুন প্রাণের সঞ্চার ঘটিয়েছে; সন্ধান ঘটিয়েছে একটি নতুন দিশার। আন্দোলনের জানা-অজানা বিভিন্ন তথ্য মিলবে এ গ্রন্থে।
গুরু নানক
লেখক: শ্রীলাল মেনন
প্রকাশক: পেঙ্গুইন বুকস
দাম: ৩০০ টাকা
শিখবাদের প্রতিষ্ঠাতা গুরু নানক। তাঁর জন্ম ১৪৬৯ সালে পাকিস্তানের লাহোরের একটি ছোট গ্রামে। প্রচলিত ধ্যান-ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে তিনি শিখধর্মের প্রবর্তন করেছিলেন। আর দশজনের মতো একই পথে গা না ভাসিয়ে বিচক্ষণতার সঙ্গে তিনি নতুন নতুন ভাবনার জন্ম দিয়েছেন। ব্যক্তিগত জীবনে কেমন ছিলেন এ মানুষ, তাঁর মতবাদের প্রভাবসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিখ্যাত লেখক শ্রীলাল মেনন লিখেছেন গুরু নানক বইটি।
সূত্র: প্রথমা প্রকাশন, আজিজ সুপার মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।
সংগীত
আমি তার ছলনায় ভুলবো না
বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পীদের মধ্যে অন্যতম ফেরদৌস আরা। তাঁর গাওয়া বিভিন্ন গান জনপ্রিয় হয়েছে। এবার তিনি গেয়েছেন আমি তার ছলনায় ভুলবো না নামের একটি গানের অ্যালবামে। এ অ্যালবামে হারানো দিনের বিভিন্ন গান নতুন করে গেয়েছেন শিল্পী। এ অ্যালবামে ‘তোমারে লেগেছে এত যে ভালো’, ‘মধুমালতি ডাকে আয়’, ‘আর ডেকো না সেই মধু নামে’সহ পুরোনো দিনের ১২টি গান পাওয়া যাবে।
সূত্র: সুরের মেলা, আজিজ সুপার মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।
চলচ্চিত্র
ধ্রুবতারা
পরিচালক: চাষী নজরুল ইসলাম
এ চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে নন্দিত কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুনের লেখা একটি গল্প অবলম্বনে। মুক্তিযুদ্ধের সময় একটি পরিবারের টানাপোড়েনের কাহিনি এখানে ফুটে উঠেছে। স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় আমাদের দেশের পারিপার্শিক অবস্থা যেমন ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, তেমনি যুদ্ধের দামামার পাশাপাশি প্রেম-ভালোবাসাও দেখা যাবে এখানে। এ ছাড়া হিংসা-বিদ্বেষের যে বিষবাষ্প সামাজিক জীবনকে গ্রাস করেছিল, তা সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে এ চলচ্চিত্রে।
দি হেল্প
পরিচালক: টেইট টেলর।
গল্পের পটভূমি ষাটের দশকের মিসিসিপি। স্কেটার নামের সদ্য কলেজ শেষ করা মেয়ে ফিরে এসেছে দক্ষিণের সমাজে। মনে বিরাট ইচ্ছে, একজন লেখক হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালাবে। বিষয় হিসেবে সে বেছে নেয় ওই সময়ের নাগরিক অধিকার প্রসঙ্গ। একজন কালো গৃহপরিচারিকার দৃষ্টিকোণ থেকে ঘটনা বর্ণনার সিদ্ধান্ত নেয় সে। শ্বেতাঙ্গ পরিবারে কাজ করতে গিয়ে কী ধরনের আচরণের শিকার হচ্ছে ওই মেয়েটি?
সূত্র: মুভি প্লাস, রাইফেলস স্কয়ার, ঢাকা।
যা কিছু প্রথম
যা কিছু প্রথম, তা সব সময়ই প্রথম। হতে পারে, প্রথম আবিষ্কৃত তথ্যটা হয়তো পরে দেখা গেল, প্রথম নয়; তারও আগে কিছু আছে। কিন্তু সেটিও হবে প্রথম। কাজেই প্রথম চিরকালই প্রথম।
দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র
সারা বিশ্বের অনেক দেশের সামরিক প্রতিরক্ষা-ব্যবস্থায় দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুসঙ্গ। অনেক দেশই দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করে গর্ববোধ করে থাকে। কিন্তু পৃথিবীর প্রথম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র কবে, কোথায়, কী অবস্থায় তৈরি হয়েছিল, তা কি সবাই জানে!
ওয়ের্নহার ফন ব্রাউন নামের এক জার্মান ব্যক্তি ছিলেন রকেট-সংক্রান্ত প্রযুক্তির একনিষ্ঠ অনুসারী। তাঁর ধ্যান-জ্ঞানই ছিল রকেট বিজ্ঞান। তিনিই প্রথম ১৯৪২ সালে জার্মান সেনাবাহিনীর প্রযুক্তিবিদ হিসেবে কাজ করার সময় দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন। তাঁর উদ্ভাবিত দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রটির আঘাত হানার ক্ষমতা ছিল ১৯২ কিলোমিটার। জার্মানির উত্তর উপকূলীয় অঞ্চল পিনেমিউদে থেকে উৎক্ষেপিত প্রথম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রটি আঘাত হানে বাল্টিক সাগরে। পৃথিবীর প্রথম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রটির জ্বালানি ছিল তরল অক্সিজেন ও ইথাইল অ্যালকোহল।
দ্য পেঙ্গুইন বুক অব ফার্স্ট অবলম্বনে নাইর ইকবাল
No comments