রাজনীতিতে ভারতের চেয়ে বাংলাদেশের নারীরা এগিয়ে
রাজনীতিতে বাংলাদেশের নারীরা ভারতের চেয়ে এগিয়ে আছেন। শুধু তা-ই নয়, বিশ্বের অন্যতম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতের চেয়ে রাজনৈতিক দিক থেকে পাকিস্তান, এমনকি নেপালের নারীরাও এগিয়ে আছেন। বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্র উন্নয়নে কাজ করা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ইন্টার-পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
আইপিইউর তথ্য অনুযায়ী, ভারতের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ লোকসভার সদস্যদের মধ্যে মাত্র ১১ শতাংশ নারী। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় নারী সদস্য ৬০ জন। আর উচ্চকক্ষ রাজ্যসভার সদস্যদের মধ্যে নারীর উপস্থিতি আরও কম, ১০ দশমিক ৭ শতাংশ। এখানে ২৪০ সদস্যের মধ্যে নারীর সংখ্যা ২৪ জন। লোকসভায় দুটি ও রাজ্যসভায় পাঁচটি আসন শূন্য রয়েছে। পার্লামেন্টে নারীর উপস্থিতির সংখ্যা বিবেচনায় করা র্যাংকিংয়ে ভারতের অবস্থান ১০৫তম।
বিপরীতে বাংলাদেশে ৩৫০ আসনের জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনই ৫০টি। এর বাইরে অবশিষ্ট ৩০০ আসনেও নারীরা সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন। বর্তমান সংসদে সরাসরি নির্বাচন করে জয়ী হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়াসহ ১৯ জন নারী। এই হিসাবে জাতীয় সংসদে নারী সদস্যের সংখ্যা মোট ৬৯ জন, যা মোট সদস্য সংখ্যার ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ। আইপিইউর র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ৬৫তম।
র্যাংকিংয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে এগিয়ে নেপাল। নেপাল ২০তম, পাকিস্তান ৫২তম, শ্রীলঙ্কা ১২৯তম ও মিয়ানমার ১৩৪তম অবস্থানে রয়েছে। সূত্র: পিটিআই ও আইপিইউ ওয়েবসাইট।
বিপরীতে বাংলাদেশে ৩৫০ আসনের জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনই ৫০টি। এর বাইরে অবশিষ্ট ৩০০ আসনেও নারীরা সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন। বর্তমান সংসদে সরাসরি নির্বাচন করে জয়ী হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়াসহ ১৯ জন নারী। এই হিসাবে জাতীয় সংসদে নারী সদস্যের সংখ্যা মোট ৬৯ জন, যা মোট সদস্য সংখ্যার ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ। আইপিইউর র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ৬৫তম।
র্যাংকিংয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে এগিয়ে নেপাল। নেপাল ২০তম, পাকিস্তান ৫২তম, শ্রীলঙ্কা ১২৯তম ও মিয়ানমার ১৩৪তম অবস্থানে রয়েছে। সূত্র: পিটিআই ও আইপিইউ ওয়েবসাইট।
No comments