কত্তো বড় ডিম!
ছোট্ট এক মিষ্টি মেয়ে হ্যারিয়েট হোয়াইটেকার। বয়স মাত্র আট। রোজকার মতো সেদিন সকালেও সে উঁকি দিয়েছে মুরগির খোঁয়াড়ে। অমনি ওর চোখ ছানাবড়া। কত্তো বড় ডিম! এটা এল কোত্থেকে? পরে হ্যারিয়েট টের পেল, না কোনো ভেলকিবাজি নয়। ওদের দুই বছর বয়সী রোড আইল্যান্ড জাতের লাল মুরগি পপলসের এই কাণ্ড।
হ্যারিয়েটের আনন্দ তখন দেখে কে? সঙ্গে সঙ্গে ডিমটি বের করে রান্নাঘরে নিয়ে মাকে দেখাল ও। তিনিও অবাক। কী কাণ্ড, মুরগি পাড়ল কিনা উটপাখির মতো ইয়া বড় ডিম!
মেপে দেখা গেল ডিমটা পুরো পাঁচ ইঞ্চি লম্বা। সাধারণ ডিমের চেয়ে চার গুণ বড়। ঘেরও কম নয়, আট ইঞ্চি। ওজন সাত আউন্স।
তাক লাগানো ঘটনাটি ঘটেছে ইংল্যান্ডের পোর্টচেস্টারের রমসে এভিনিউয়ে। হ্যারিয়েট জানায়, একই জাতের আরও সাতটি মুরগি রয়েছে ওদের। কিন্তু কোনোটিই পপলসের মতো এত বড় ডিম পাড়েনি। এমনকি পপলসও এর আগে এমন ঢাউস ডিম পাড়েনি।
হ্যারিয়েট বলেছে, ‘আমার মুরগিগুলো বিভিন্ন ধরনের ডিম পেড়ে থাকে। কোনোটি গোলাকার, কোনোটি বা লম্বাটে। কিন্তু এমন বিশাল ডিম আর কখনো দেখিনি।’ স্কুলে নিয়ে বন্ধুদের ডিমটি দেখিয়েছে সে। তারাও ওর মতো অবাক হয়েছে।
হ্যারিয়েটের মা টেরেসা হোয়াইটেকার বলেন, এত বড় ডিম পেড়ে পপলস বেচারি কাহিল হয়ে পড়েছিল। এখন আবার ঠিক হয়ে গেছে। তিনি জানান, মেয়ের মুরগি পোষার শখ হওয়ায় এগুলো কিনে দেন। এর মধ্যে পপলস এই অভাবনীয় কাণ্ড ঘটাল।
হ্যারিয়েটের বাবার নাম ব্র্যাডলি। ছোট ভাই ক্লাইভ। সকালের নাশতায় ডিম পেলে ভারি খুশি হয় সে। আর হ্যারিয়েটের মুরগিগুলোও এখন রোজ ডিম দিচ্ছে। পরিবারের চাহিদা মেটানোর পর যেসব ডিম বেঁচে যায়, সেগুলো খুশি মনে পড়শিদের দেয় ও। হ্যারিয়েট ঠিক করেছে, যেসব মুরগি পুষছে, কোনোটিরই মাংস খাবে না। ও জানিয়েছে, কেবল মুরগি নয়, সব পশুপাখির প্রতিই ওর অসম্ভব মায়া।
শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
সূত্র: দ্য নিউজ, ডেইলি মেইল।
মেপে দেখা গেল ডিমটা পুরো পাঁচ ইঞ্চি লম্বা। সাধারণ ডিমের চেয়ে চার গুণ বড়। ঘেরও কম নয়, আট ইঞ্চি। ওজন সাত আউন্স।
তাক লাগানো ঘটনাটি ঘটেছে ইংল্যান্ডের পোর্টচেস্টারের রমসে এভিনিউয়ে। হ্যারিয়েট জানায়, একই জাতের আরও সাতটি মুরগি রয়েছে ওদের। কিন্তু কোনোটিই পপলসের মতো এত বড় ডিম পাড়েনি। এমনকি পপলসও এর আগে এমন ঢাউস ডিম পাড়েনি।
হ্যারিয়েট বলেছে, ‘আমার মুরগিগুলো বিভিন্ন ধরনের ডিম পেড়ে থাকে। কোনোটি গোলাকার, কোনোটি বা লম্বাটে। কিন্তু এমন বিশাল ডিম আর কখনো দেখিনি।’ স্কুলে নিয়ে বন্ধুদের ডিমটি দেখিয়েছে সে। তারাও ওর মতো অবাক হয়েছে।
হ্যারিয়েটের মা টেরেসা হোয়াইটেকার বলেন, এত বড় ডিম পেড়ে পপলস বেচারি কাহিল হয়ে পড়েছিল। এখন আবার ঠিক হয়ে গেছে। তিনি জানান, মেয়ের মুরগি পোষার শখ হওয়ায় এগুলো কিনে দেন। এর মধ্যে পপলস এই অভাবনীয় কাণ্ড ঘটাল।
হ্যারিয়েটের বাবার নাম ব্র্যাডলি। ছোট ভাই ক্লাইভ। সকালের নাশতায় ডিম পেলে ভারি খুশি হয় সে। আর হ্যারিয়েটের মুরগিগুলোও এখন রোজ ডিম দিচ্ছে। পরিবারের চাহিদা মেটানোর পর যেসব ডিম বেঁচে যায়, সেগুলো খুশি মনে পড়শিদের দেয় ও। হ্যারিয়েট ঠিক করেছে, যেসব মুরগি পুষছে, কোনোটিরই মাংস খাবে না। ও জানিয়েছে, কেবল মুরগি নয়, সব পশুপাখির প্রতিই ওর অসম্ভব মায়া।
শরিফুল ইসলাম ভূঁইয়া
সূত্র: দ্য নিউজ, ডেইলি মেইল।
No comments