টে লি ফো নে না গ রি ক ম ন্ত ব্য-সংসদে বসে সমাধানে আসুন
প্রিয় পাঠক, তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে বিপরীত অবস্থানে সরকার ও বিরোধী দল: আপনার মন্তব্য কী? প্রশ্নে টেলিফোন মন্তব্যগুলোর কিছু অংশ গত পরশু ছাপা হয়েছে। বাকি অংশ ছাপা হলো আজ। আ ফ ম নজিবুদ উল্লাহ খান, মুক্তিযোদ্ধা, কুষ্টিয়া
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা রাজনৈতিক সংকটের একটি বিতর্কিত সমাধান। একে বাতিল করতে হলে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের আলোকেই করতে হবে। কারণ, যখন গ্রহণ করা হয়, তখন সচেতন গণমানুষের দাবি ছিল এটা। কোনো বিচারালয়ের আলোকে এটা বাতিল না করে রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মিলিত সম্মতির আলোকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
জি এম মোস্তাফিজুর রহমান,
চিকিৎসক, নিকেতন, ঢাকা
আদালতের রায় অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা রাখার সুযোগ নেই। এ কথাটা হয়তো বা সঠিক। সংসদের অতগুলো আসন নিয়ে যে দল এখন ক্ষমতায় আছে, তারা যদি বিরোধী দলকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে, সেটা ব্যর্থতা। বিচার মানেই ‘তালগাছ আমার’ হলে তাদের এই প্রহসনে কেউ সায় দেবে না।
দেওয়ান সুরুজ, ব্যবসায়ী, চাঁদপুর
বর্তমান সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা মানছে না, কিন্তু অতীতে তারা আন্দোলন করেছিল বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ছাড়া তারা রাজপথ ছাড়বে না। তাহলে এখন তাদের সমস্যা কী?
সুমন, ব্যবসায়ী, নোয়াখালী
সরকার কিছু বিষয়কে আড়াল করার জন্য এ ধরনের অযৌক্তিক বিষয় নিয়ে টানাহেঁচড়া করছে। লিমন, শেয়ারবাজার ও অন্যান্য সংকটকে আড়াল করা প্রচেষ্টা বলে মনে করি।
সওকাতুল আলম, চাকরিজীবী, বাংলামোটর, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য প্রথম আন্দোলনটা করেছিল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। দুই দল মিলেই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
রাহেনা সুলতানা, চাকরিজীবী, উত্তরা
প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রীকে কোনো স্বার্থ ছাড়াই তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আলোচনায় বসতে হবে। সুষ্ঠু সমাধানের জন্য তাঁদের আলোচনায় বসার কোনো বিকল্প নেই।
আবুল আবেদিন, সাংবাদিক, কুমিল্লা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা থাকুক, এটি সবাই চায়। বর্তমান সরকারের প্রায় ৮০ শতাংশ সমর্থকও চায়। তবে কেন অযথা এই বিতর্ক।
মো. মোতাসিম বিল্লাহ, চাকরিজীবী, রহিমানগর, চাঁদপুর
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রশ্নে সরকার ও বিরোধী দলের বিপরীত অবস্থান অনাকাঙ্ক্ষিত। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আদালতের সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে। তাহলে সংসদে আলোচনা করার মতো কোনো নাটকীয়তার প্রয়োজন পড়ে না।
মো. সামসুল আলম, চাকরিজীবী, সদরঘাট, ঢাকা
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা রাখা খুবই জরুরি। বর্তমান সরকারকে এ ব্যবস্থা বাতিলের হীন সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হবে। আমরা সাধারণ জনগণ আর কোনো ওয়ান-ইলেভেন দেখতে চাই না।
সুমন, চাকরিজীবী, চট্টগ্রাম
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হলে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
হাকিম মিয়া, ব্যবসায়ী, মালিবাগ, ঢাকা
সরকার আদালতের দোহাই দিয়ে যেসব কথা বলছে, এটা ভাঁওতাবাজি ছাড়া কিছু নয়। এ ধরনের সিদ্ধান্ত তাদের ও দেশের জন্য ক্ষতিকর।
সামদানী আরিফ, শিক্ষার্থী, ঢাকা
আমরা আর কোনো ওয়ান-ইলেভেন দেখতে চাই না। চাই সমঝোতা, সুষ্ঠু নির্বাচন ও শান্তি।
মো. মিজানুর রহমান, চাকরিজীবী, মানিকগঞ্জ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা একটি অগণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থা। বিগত দিনগুলোয় এ ব্যবস্থার মাধ্যমে অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ সৃষ্টি হয়েছিল। এর মাধ্যমে স্বৈরাচারী মনোভাব গড়ে ওঠে।
এস এম ইমরান, শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
আজ তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে যে বিরোধিতা, এর একটা উদ্দেশ্য ক্ষমতায় যাওয়া। যেহেতু আদালত এটিকে বাতিল করেছেন, তাই এই বিতর্কিত ব্যবস্থা না রাখাই ভালো। নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করাই হচ্ছে সমস্যার সমাধান।
বিশ্বজিৎ সেন, কবি, চট্টগ্রাম
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা থাকবে কি থাকবে না, তা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে আইনপ্রণেতারাই সিদ্ধান্ত নেবেন। হরতাল কিংবা মিডিয়ায় বক্তব্যের মাধ্যমে কখনো আইন প্রণয়ন করা সম্ভব নয়। দুই পক্ষের প্রতি অনুরোধ, সংসদে বসেই সমাধান বের করুন।
নাইমুর রশিদ, শিক্ষার্থী, ডুমুরিয়া, খুলনা
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা রাখা উচিত। বাংলাদেশে এ ব্যবস্থা দেখে বিশ্বের কিছু দেশ তা চালু করেছে। এ ব্যবস্থা থাকবে সুনির্দিষ্ট নীতিমালার মাধ্যমে।
আরিফ আহমেদ, প্রভাষক, কুষ্টিয়া
দেশের জন্য যদি রাজনীতি হয়, দেশের জন্য যদি গণতন্ত্র হয়, তাহলে দেশের মঙ্গল কামনা করে জনগণের শান্তির জন্য দুই দলের নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এসে সংসদে বসে দ্রুত আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত।
এস এ শিপন, অধ্যাপক, নারায়ণগঞ্জ
গত দুই দশকে আমাদের দেশের রাজনীতিবিদেরা এমন কোনো কারিশমা দেখাননি যে তাঁদের ওপর আস্থা রাখা যায়। তাই সাধারণ জনগণ কোনো দলের অধীনে নয় বরং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই নির্বাচন চায়।
সৈয়দ আবদুল মতিন, ব্যবসায়ী, ধানমন্ডি, ঢাকা
আমি চাইছি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যেন থাকে। কারণ, এ ব্যবস্থা ছাড়া দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।
কায়সার রশীদ, প্রবাসী
নির্বাচন অবশ্যই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে হওয়া উচিত। দুই দলের কোনো প্রকার দলাদলিতে না গিয়ে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন করা উচিত।
তাসমিনা, গৃহিণী, মোহাম্মদপুর, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অবশ্যই বহাল থাকা উচিত। নির্বাচন কমিশন যতই শক্তিশালী করা হোক না কেন, প্রশাসনে যেহেতু দলীয়করণ হয়, সেহেতু অবশ্যই তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকা উচিত।
মো. আলাউদ্দিন, শিক্ষক, নবাবগঞ্জ, ঢাকা
বিএনপি প্রথমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা চাইনি, কিন্তু আওয়ামী লীগই আন্দোলন করেছিল এ ব্যবস্থার জন্য। এখন হয়েছে বিপরীত, যা আওয়ামী লীগ চাইছে না, বিএনপি চাইছে। তাহলে এটা কী? তারা কি দেশের স্বার্থে রাজনীতি করছে, নাকি নিজেদের স্বার্থে? তারা কি জনগণের ভালো চায়?
দীন ইসলাম, শাহীনবাগ নাখালপাড়া, অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা
আমি আওয়ামী লীগের সমর্থক এবং ভোটও দিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী যে উক্তি করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রশ্নে, সাধারণ নাগরিক হিসেবে এ কথা মানতে রাজি নই। আমরা বিশ্বাস করি, সংসদই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। সংসদেই সুন্দরভাবে মীমাংসা হতে পারে। এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে সরকারের জনপ্রিয়তা ক্ষুণ্ন হবে।
সাকির আহমেদ, শিক্ষার্থী, এমসি কলেজ, সিলেট
হরতালে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ জনগণ। স্বাধীন দেশে আমরা কোনো হরতাল চাই না।জি এম মোস্তাফিজুর রহমান,
চিকিৎসক, নিকেতন, ঢাকা
আদালতের রায় অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা রাখার সুযোগ নেই। এ কথাটা হয়তো বা সঠিক। সংসদের অতগুলো আসন নিয়ে যে দল এখন ক্ষমতায় আছে, তারা যদি বিরোধী দলকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে, সেটা ব্যর্থতা। বিচার মানেই ‘তালগাছ আমার’ হলে তাদের এই প্রহসনে কেউ সায় দেবে না।
দেওয়ান সুরুজ, ব্যবসায়ী, চাঁদপুর
বর্তমান সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা মানছে না, কিন্তু অতীতে তারা আন্দোলন করেছিল বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ছাড়া তারা রাজপথ ছাড়বে না। তাহলে এখন তাদের সমস্যা কী?
সুমন, ব্যবসায়ী, নোয়াখালী
সরকার কিছু বিষয়কে আড়াল করার জন্য এ ধরনের অযৌক্তিক বিষয় নিয়ে টানাহেঁচড়া করছে। লিমন, শেয়ারবাজার ও অন্যান্য সংকটকে আড়াল করা প্রচেষ্টা বলে মনে করি।
সওকাতুল আলম, চাকরিজীবী, বাংলামোটর, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য প্রথম আন্দোলনটা করেছিল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। দুই দল মিলেই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
রাহেনা সুলতানা, চাকরিজীবী, উত্তরা
প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রীকে কোনো স্বার্থ ছাড়াই তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আলোচনায় বসতে হবে। সুষ্ঠু সমাধানের জন্য তাঁদের আলোচনায় বসার কোনো বিকল্প নেই।
আবুল আবেদিন, সাংবাদিক, কুমিল্লা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা থাকুক, এটি সবাই চায়। বর্তমান সরকারের প্রায় ৮০ শতাংশ সমর্থকও চায়। তবে কেন অযথা এই বিতর্ক।
মো. মোতাসিম বিল্লাহ, চাকরিজীবী, রহিমানগর, চাঁদপুর
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা প্রশ্নে সরকার ও বিরোধী দলের বিপরীত অবস্থান অনাকাঙ্ক্ষিত। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আদালতের সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে। তাহলে সংসদে আলোচনা করার মতো কোনো নাটকীয়তার প্রয়োজন পড়ে না।
মো. সামসুল আলম, চাকরিজীবী, সদরঘাট, ঢাকা
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা রাখা খুবই জরুরি। বর্তমান সরকারকে এ ব্যবস্থা বাতিলের হীন সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হবে। আমরা সাধারণ জনগণ আর কোনো ওয়ান-ইলেভেন দেখতে চাই না।
সুমন, চাকরিজীবী, চট্টগ্রাম
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হলে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
হাকিম মিয়া, ব্যবসায়ী, মালিবাগ, ঢাকা
সরকার আদালতের দোহাই দিয়ে যেসব কথা বলছে, এটা ভাঁওতাবাজি ছাড়া কিছু নয়। এ ধরনের সিদ্ধান্ত তাদের ও দেশের জন্য ক্ষতিকর।
সামদানী আরিফ, শিক্ষার্থী, ঢাকা
আমরা আর কোনো ওয়ান-ইলেভেন দেখতে চাই না। চাই সমঝোতা, সুষ্ঠু নির্বাচন ও শান্তি।
মো. মিজানুর রহমান, চাকরিজীবী, মানিকগঞ্জ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা একটি অগণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থা। বিগত দিনগুলোয় এ ব্যবস্থার মাধ্যমে অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ সৃষ্টি হয়েছিল। এর মাধ্যমে স্বৈরাচারী মনোভাব গড়ে ওঠে।
এস এম ইমরান, শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
আজ তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে যে বিরোধিতা, এর একটা উদ্দেশ্য ক্ষমতায় যাওয়া। যেহেতু আদালত এটিকে বাতিল করেছেন, তাই এই বিতর্কিত ব্যবস্থা না রাখাই ভালো। নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করাই হচ্ছে সমস্যার সমাধান।
বিশ্বজিৎ সেন, কবি, চট্টগ্রাম
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা থাকবে কি থাকবে না, তা সংসদে আলোচনার মাধ্যমে আইনপ্রণেতারাই সিদ্ধান্ত নেবেন। হরতাল কিংবা মিডিয়ায় বক্তব্যের মাধ্যমে কখনো আইন প্রণয়ন করা সম্ভব নয়। দুই পক্ষের প্রতি অনুরোধ, সংসদে বসেই সমাধান বের করুন।
নাইমুর রশিদ, শিক্ষার্থী, ডুমুরিয়া, খুলনা
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা রাখা উচিত। বাংলাদেশে এ ব্যবস্থা দেখে বিশ্বের কিছু দেশ তা চালু করেছে। এ ব্যবস্থা থাকবে সুনির্দিষ্ট নীতিমালার মাধ্যমে।
আরিফ আহমেদ, প্রভাষক, কুষ্টিয়া
দেশের জন্য যদি রাজনীতি হয়, দেশের জন্য যদি গণতন্ত্র হয়, তাহলে দেশের মঙ্গল কামনা করে জনগণের শান্তির জন্য দুই দলের নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এসে সংসদে বসে দ্রুত আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত।
এস এ শিপন, অধ্যাপক, নারায়ণগঞ্জ
গত দুই দশকে আমাদের দেশের রাজনীতিবিদেরা এমন কোনো কারিশমা দেখাননি যে তাঁদের ওপর আস্থা রাখা যায়। তাই সাধারণ জনগণ কোনো দলের অধীনে নয় বরং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই নির্বাচন চায়।
সৈয়দ আবদুল মতিন, ব্যবসায়ী, ধানমন্ডি, ঢাকা
আমি চাইছি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যেন থাকে। কারণ, এ ব্যবস্থা ছাড়া দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।
কায়সার রশীদ, প্রবাসী
নির্বাচন অবশ্যই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার মাধ্যমে হওয়া উচিত। দুই দলের কোনো প্রকার দলাদলিতে না গিয়ে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন করা উচিত।
তাসমিনা, গৃহিণী, মোহাম্মদপুর, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অবশ্যই বহাল থাকা উচিত। নির্বাচন কমিশন যতই শক্তিশালী করা হোক না কেন, প্রশাসনে যেহেতু দলীয়করণ হয়, সেহেতু অবশ্যই তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকা উচিত।
মো. আলাউদ্দিন, শিক্ষক, নবাবগঞ্জ, ঢাকা
বিএনপি প্রথমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা চাইনি, কিন্তু আওয়ামী লীগই আন্দোলন করেছিল এ ব্যবস্থার জন্য। এখন হয়েছে বিপরীত, যা আওয়ামী লীগ চাইছে না, বিএনপি চাইছে। তাহলে এটা কী? তারা কি দেশের স্বার্থে রাজনীতি করছে, নাকি নিজেদের স্বার্থে? তারা কি জনগণের ভালো চায়?
দীন ইসলাম, শাহীনবাগ নাখালপাড়া, অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা
আমি আওয়ামী লীগের সমর্থক এবং ভোটও দিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী যে উক্তি করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রশ্নে, সাধারণ নাগরিক হিসেবে এ কথা মানতে রাজি নই। আমরা বিশ্বাস করি, সংসদই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। সংসদেই সুন্দরভাবে মীমাংসা হতে পারে। এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে সরকারের জনপ্রিয়তা ক্ষুণ্ন হবে।
সাকির আহমেদ, শিক্ষার্থী, এমসি কলেজ, সিলেট
No comments