সাক্ষাৎকার-‘আমরাই মেলা শুরু করতে দেরি করেছি’
প্রধানমন্ত্রীর জনসভা আয়োজনের জন্য নির্ধারিত সময়ের চার দিন আগে আগামী মঙ্গলবার গোটাতে হচ্ছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। বিষয়টি ক্ষুব্ধ করে তুলেছে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের। এ নিয়ে কথা বলেছেন চিটাগং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন একরামুল হক
প্রথম আলো: প্রধানমন্ত্রীর জনসভার সুযোগ করে দিতে আপনারা তো চার দিন আগেই পলোগ্রাউন্ড মাঠ থেকে বাণিজ্য মেলা গুটিয়ে ফেলতে বলেছেন। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষায় কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন?
মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম: প্রধানমন্ত্রীর জনসভার জন্য নয়, এমনিতে ১৫ মার্চের মধ্যে রেলওয়ের কাছে মাঠ বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। আসলে আমাদের প্রস্তুতি নিতে দেরি হয়েছে। আমরা ১৫ ফেব্রুয়ারির পরিবর্তে ২৪ ফেব্রুয়ারি মেলা শুরু করেছি। এ কারণে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এর পরও আমরা মেলার সময়সীমা প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে বাড়িয়ে দিয়েছি। ব্যবসায়ীদের স্বার্থে এটা করেছি। আর মেলা চার দিন আগে শেষ হচ্ছে বলে ক্রেতাদের ভিড় অনেক বেড়ে গেছে। যেমন—গত শুক্রবার মেলায় প্রায় এক লাখ ২০ হাজারের মতো লোক এসেছে। শেষ মুহূর্তে কেনাকাটা অনেক বেড়েছে।
প্রথম আলো: মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই মেলা গুটিয়ে ফেলা চিটাগাং চেম্বারের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের নয় কি?
মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম: এটা ঠিক নয়। বরং যাঁদের কথা অনুমান করে বলছেন, তাঁরা অনেক সহযোগিতা করছেন আমাদের। তাঁদের অবস্থানই সঠিক। বরং ১৫ ফেব্রুয়ারি মেলা শুরু করতে না পারাটাই আমাদের ভুল ছিল। ভবিষ্যতে এসব আর হবে না।
প্রথম আলো: আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা বিদেশি স্টলের সংখ্যা আরও বাড়ানো যায় কি?
মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম: আমরা চিঠিপত্র দিয়ে বিদেশিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে থাকি। বিদেশিরা ঢাকার বাণিজ্য মেলাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। ওভাবে তাঁরা চট্টগ্রামেও আসেন।
বিদেশি স্টলের নতুনত্ব আনা ও স্টল বা প্যাভেলিয়ন বাড়ানোর ব্যাপারে আমাদের চেষ্টা আছে।
প্রথম আলো: দেশীয় পণ্যের প্রচার ও প্রসারে কতটুকু সফল আপনারা?
মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম: দেশের অনেকগুলো প্রতিষ্ঠানের উত্থান বাণিজ্য মেলার মাধ্যমে। যেমন—প্রাণ বা এন মোহাম্মদ প্লাস্টিক কোম্পানির পরিচিতি দেশের সীমানা পেরিয়ে বাইরে পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে। এ রকম আরও অনেক কোম্পানি বাণিজ্য মেলার মাধ্যমে পরিচিতি পেয়েছে।
প্রথম আলো: প্রধানমন্ত্রীর জনসভার সুযোগ করে দিতে আপনারা তো চার দিন আগেই পলোগ্রাউন্ড মাঠ থেকে বাণিজ্য মেলা গুটিয়ে ফেলতে বলেছেন। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষায় কোনো পদক্ষেপ নিয়েছেন?
মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম: প্রধানমন্ত্রীর জনসভার জন্য নয়, এমনিতে ১৫ মার্চের মধ্যে রেলওয়ের কাছে মাঠ বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। আসলে আমাদের প্রস্তুতি নিতে দেরি হয়েছে। আমরা ১৫ ফেব্রুয়ারির পরিবর্তে ২৪ ফেব্রুয়ারি মেলা শুরু করেছি। এ কারণে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এর পরও আমরা মেলার সময়সীমা প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে বাড়িয়ে দিয়েছি। ব্যবসায়ীদের স্বার্থে এটা করেছি। আর মেলা চার দিন আগে শেষ হচ্ছে বলে ক্রেতাদের ভিড় অনেক বেড়ে গেছে। যেমন—গত শুক্রবার মেলায় প্রায় এক লাখ ২০ হাজারের মতো লোক এসেছে। শেষ মুহূর্তে কেনাকাটা অনেক বেড়েছে।
প্রথম আলো: মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই মেলা গুটিয়ে ফেলা চিটাগাং চেম্বারের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জের নয় কি?
মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম: এটা ঠিক নয়। বরং যাঁদের কথা অনুমান করে বলছেন, তাঁরা অনেক সহযোগিতা করছেন আমাদের। তাঁদের অবস্থানই সঠিক। বরং ১৫ ফেব্রুয়ারি মেলা শুরু করতে না পারাটাই আমাদের ভুল ছিল। ভবিষ্যতে এসব আর হবে না।
প্রথম আলো: আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা বিদেশি স্টলের সংখ্যা আরও বাড়ানো যায় কি?
মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম: আমরা চিঠিপত্র দিয়ে বিদেশিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে থাকি। বিদেশিরা ঢাকার বাণিজ্য মেলাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। ওভাবে তাঁরা চট্টগ্রামেও আসেন।
বিদেশি স্টলের নতুনত্ব আনা ও স্টল বা প্যাভেলিয়ন বাড়ানোর ব্যাপারে আমাদের চেষ্টা আছে।
প্রথম আলো: দেশীয় পণ্যের প্রচার ও প্রসারে কতটুকু সফল আপনারা?
মোরশেদ মুরাদ ইব্রাহিম: দেশের অনেকগুলো প্রতিষ্ঠানের উত্থান বাণিজ্য মেলার মাধ্যমে। যেমন—প্রাণ বা এন মোহাম্মদ প্লাস্টিক কোম্পানির পরিচিতি দেশের সীমানা পেরিয়ে বাইরে পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে। এ রকম আরও অনেক কোম্পানি বাণিজ্য মেলার মাধ্যমে পরিচিতি পেয়েছে।
No comments