‘মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার চলবে’-অমর্ত্য সেন ও শেখ হাসিনাকে বাংলা একাডেমীর ফেলোশিপ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলবে। একাত্তরের মানবতাবিরোধীদের যখন যেখানে পাওয়া যাবে, তাদের বিচার-প্রক্রিয়ার আওতায় আনা হবে। প্রধানমন্ত্রী গতকাল শুক্রবার বাংলা একাডেমীর ৩৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা ও ফেলোশিপ প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ফেলোশিপ দেওয়া হয়। খবর বাসস ও ইউএনবির।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর হত্যাকাণ্ডের পেছনে কী কারণ ছিল, তা তিনি বুঝতে পারছেন। পাকিস্তানি বাহিনী তাদের মনিবের গোলাম ছিল মাত্র। তারা কেবল তাদের মনিবের আদেশ পালন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তবে এটি দুর্ভাগ্যজনক, এই মাটির কিছু সন্তান পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে যোগ দিয়ে হত্যা, লুট, ধর্ষণ ও ঘরবাড়ি জ্বালিয়েছে। রাজাকার, আলবদর, আলশামস এ ধরনের অন্যায় ও ঘৃণ্য কাজ করে পুরো জাতিকে কলঙ্কিত করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বাংলা একাডেমীকে সব আন্দোলন-সংগ্রামে জাতির প্রেরণার উত্স উল্লেখ করে বলেন, ‘আমরা বিশ্বের একমাত্র জাতি, যাদের মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে।’
ফেলোশিপ গ্রহণ করে প্রধানমন্ত্রী নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের সঙ্গে তাঁকে সম্মানিত করায় বাংলা একাডেমী কর্তৃপক্ষকে কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, আমি একজন সাধারণ বাঙালি নারী। আমি এই বিরল সম্মান লাভের কথা কখনোই ভাবিনি।’
নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেন বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ ভাষা উল্লেখ করে বলেন, ‘অন্য ভাষা থেকে শব্দ, ধ্বনি ও প্রকাশভঙ্গি গ্রহণে এর ক্ষমতা প্রশংসনীয়। শিক্ষা, বুদ্ধিবৃত্তির চর্চা, ভাষা ও সংস্কৃতি এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানের নানা ক্ষেত্রে বাংলাদেশ দ্রুত অগ্রগতি অর্জন করছে।’
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাংলা একাডেমীর পরিচালক শামসুজ্জামান খান বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তবে এটি দুর্ভাগ্যজনক, এই মাটির কিছু সন্তান পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে যোগ দিয়ে হত্যা, লুট, ধর্ষণ ও ঘরবাড়ি জ্বালিয়েছে। রাজাকার, আলবদর, আলশামস এ ধরনের অন্যায় ও ঘৃণ্য কাজ করে পুরো জাতিকে কলঙ্কিত করেছে।
প্রধানমন্ত্রী বাংলা একাডেমীকে সব আন্দোলন-সংগ্রামে জাতির প্রেরণার উত্স উল্লেখ করে বলেন, ‘আমরা বিশ্বের একমাত্র জাতি, যাদের মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে।’
ফেলোশিপ গ্রহণ করে প্রধানমন্ত্রী নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের সঙ্গে তাঁকে সম্মানিত করায় বাংলা একাডেমী কর্তৃপক্ষকে কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, আমি একজন সাধারণ বাঙালি নারী। আমি এই বিরল সম্মান লাভের কথা কখনোই ভাবিনি।’
নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেন বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ ভাষা উল্লেখ করে বলেন, ‘অন্য ভাষা থেকে শব্দ, ধ্বনি ও প্রকাশভঙ্গি গ্রহণে এর ক্ষমতা প্রশংসনীয়। শিক্ষা, বুদ্ধিবৃত্তির চর্চা, ভাষা ও সংস্কৃতি এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানের নানা ক্ষেত্রে বাংলাদেশ দ্রুত অগ্রগতি অর্জন করছে।’
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাংলা একাডেমীর পরিচালক শামসুজ্জামান খান বক্তব্য দেন।
No comments