টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে রপ্তানি বাড়ছে by আব্দুল কুদ্দুস
কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারে বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে। বিশেষ করে সে দেশে বাংলাদেশের ডিম ও আলুর চাহিদা বেশ বেড়েছে। অন্যদিকে এই বন্দর দিয়ে মিয়ানমার থেকে পণ্য আমদানিও বেড়েছে। তবে আমদানি-রপ্তানি বাড়ার পরও সরকারের রাজস্ব আয় বাড়েনি। বরং গত নভেম্বরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দুই কোটি টাকা কম রাজস্ব আয় অর্জিত হয়েছে। টেকনাফ স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা বলছেন, চোরাইপথে মিয়ানমার থেকে
পণ্য আমদানি হওয়ায় শুধু ব্যবসায়ীরাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন না, সরকারও বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে। আলু ও ডিমের চাহিদা: মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে ডিম উৎপাদনের তেমন খামার গড়ে না ওঠায় এবং এ বছর আলুর আবাদ কম হওয়ায় সেখানে এ দেশের ডিম ও আলুর চাহিদা বাড়ছে। সে কারণে এ দুটি পণ্যের রপ্তানিও বেড়েছে।
টেকনাফ স্থলবন্দরের কাস্টমস সুপার আনোয়ার মাসুম প্রথম আলোকে বলেন, নভেম্বরে এ বন্দর দিয়ে দুটি চালানে চার লাখ আট হাজার ২০৫ টাকার সাড়ে চার টন ডিম রপ্তানি হয়েছে। একই সময় পাঁচটি চালানে ছয় লাখ ২৫ হাজার ৯১৪ টাকার ১০৩ টন আলু মিয়ানমারে রপ্তানি হয়। এ মাসে ডিম ও আলু রপ্তানির পরিমাণ দ্বিগুণ হতে পারে।
কক্সবাজার পোলট্রি ফার্ম মালিক কল্যাণ সমিতির সভাপতি খোরশেদ আলম বলেন, মিয়ানমারে ডিম রপ্তানি বাড়ানো গেলে কক্সবাজারের আট উপজেলার এক হাজার ৫৩টি খামারের উৎপাদনও বেড়ে যাবে।
নভেম্বর মাসে মিয়ানমার থেকে ১৭ কোটি ১৫ লাখ টাকার পণ্য আমদানির বিপরীতে সরকারের রাজস্ব আয় হয় চার কোটি ৮০ লাখ ২৩ হাজার ৭০৮ টাকা। তবে এই আয় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দুই কোটি টাকা কম। লক্ষ্যমাত্রা ছিল সাত কোটি দুই লাখ টাকা।
টেকনাফ স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এহতেশামুল হক বাহাদুর বলেন, চোরাইপথে পণ্য আসার কারণেই সরকারের রাজস্ব আয় কমছে।
এদিকে ১৮ ডিসেম্বর কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের এক যৌথসভায় বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশ থেকে সিমেন্ট, বিস্কুট, ওষুধ, লোহা, টিন ও কোমলপানীয়র রপ্তানি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নূরুল আলম নিজামী বলেন, ডিম, আলু ছাড়াও এই স্থলবন্দর দিয়ে সিমেন্ট, বিস্কুট, ওষুধ, লোহা, ঢেউটিন ও কোমলপানীয় মিয়ানমারে রপ্তানির উদ্যোগ চলছে।
টেকনাফ স্থলবন্দরের কাস্টমস সুপার আনোয়ার মাসুম প্রথম আলোকে বলেন, নভেম্বরে এ বন্দর দিয়ে দুটি চালানে চার লাখ আট হাজার ২০৫ টাকার সাড়ে চার টন ডিম রপ্তানি হয়েছে। একই সময় পাঁচটি চালানে ছয় লাখ ২৫ হাজার ৯১৪ টাকার ১০৩ টন আলু মিয়ানমারে রপ্তানি হয়। এ মাসে ডিম ও আলু রপ্তানির পরিমাণ দ্বিগুণ হতে পারে।
কক্সবাজার পোলট্রি ফার্ম মালিক কল্যাণ সমিতির সভাপতি খোরশেদ আলম বলেন, মিয়ানমারে ডিম রপ্তানি বাড়ানো গেলে কক্সবাজারের আট উপজেলার এক হাজার ৫৩টি খামারের উৎপাদনও বেড়ে যাবে।
নভেম্বর মাসে মিয়ানমার থেকে ১৭ কোটি ১৫ লাখ টাকার পণ্য আমদানির বিপরীতে সরকারের রাজস্ব আয় হয় চার কোটি ৮০ লাখ ২৩ হাজার ৭০৮ টাকা। তবে এই আয় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দুই কোটি টাকা কম। লক্ষ্যমাত্রা ছিল সাত কোটি দুই লাখ টাকা।
টেকনাফ স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এহতেশামুল হক বাহাদুর বলেন, চোরাইপথে পণ্য আসার কারণেই সরকারের রাজস্ব আয় কমছে।
এদিকে ১৮ ডিসেম্বর কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের এক যৌথসভায় বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশ থেকে সিমেন্ট, বিস্কুট, ওষুধ, লোহা, টিন ও কোমলপানীয়র রপ্তানি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নূরুল আলম নিজামী বলেন, ডিম, আলু ছাড়াও এই স্থলবন্দর দিয়ে সিমেন্ট, বিস্কুট, ওষুধ, লোহা, ঢেউটিন ও কোমলপানীয় মিয়ানমারে রপ্তানির উদ্যোগ চলছে।
No comments