এশিয়া কাপের যাত্রা শুরু
পূর্বনির্ধারিত সময়ে ঢাকাতেই হবে আগামী এশিয়া কাপ ক্রিকেট, এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) গত সভায় হয়ে গেছে এই সিদ্ধান্ত। কাল ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক যাত্রাও শুরু হয়ে গেল এশিয়া কাপের। ঢাকার মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে আগামী বছরের ১২ মার্চ শুরু হবে ১১তম এশিয়া কাপের আসর। বাংলাদেশে এর আগে এশিয়া কাপ হয়েছে দুবার, ১৯৮৮ ও ২০০০ সালে। ২০১২ সালের এশিয়া কাপ আয়োজনে আগ্রহীদের
তালিকায় হংকং আর দুবাই থাকলেও রাজস্ব আয়ের কথা চিন্তা করে ভেন্যু হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে বাংলাদেশকে। এশিয়া কাপে এবার মোট প্রাইজমানি ২ লাখ মার্কিন ডলার। এর মধ্যে চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ৬০ হাজার ডলার ও রানার্সআপ দল ৩০ হাজার ডলার। এ ছাড়া গ্রুপ পর্বের ম্যাচ জিতলে ১০ হাজার ডলার, প্রতি ম্যাচের ম্যান অব দ্য ম্যাচ ৫ হাজার ডলার, ফাইনালের ম্যান অব দ্য ম্যাচ সাড়ে ৭ হাজার ডলার ও ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট পাবে সাড়ে ১২ হাজার ডলার।
সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন এসিসির প্রধান নির্বাহী সৈয়দ আশরাফুল হক। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন এসিসি ও বিসিবির প্রধান আ হ ম মুস্তফা কামাল, বিসিবির প্রধান নির্বাহী মনজুর আহমেদ ও মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস।
এশিয়া কাপই এসিসির আয়ের মূল উৎস। সেজন্য খরচ যতটা সম্ভব কম করতে চায় সংস্থাটি। এ কারণেই টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো হবে শুধু মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে। থাকবে না ডিআরএস পদ্ধতিও। টুর্নামেন্টের সব ম্যাচই দিবারাত্রির। আয়োজক হিসেবে এই টুর্নামেন্ট থেকে বিসিবির ২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি আয় হবে বলে মনে করছেন এসিসির প্রধান নির্বাহী। সঙ্গে টুর্নামেন্টের গেট মানিও জমা পড়বে বিসিবির কোষাগারে।
এশিয়া কাপে অংশ নেওয়া চার দেশ বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা তাদের সম্ভাব্য সেরা দলই টুর্নামেন্টে পাঠাবে বলে নিশ্চিত করেছেন সৈয়দ আশরাফুল হক। সঙ্গে জানিয়েছেন, মূল এশিয়া কাপের পাশাপাশি ভবিষ্যতে বয়সভিত্তিক এবং ‘এ’ দলের এশিয়া কাপও আয়োজন করবেন তাঁরা, “আগামী জুনে আমরা অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ আয়োজন করব। চারটি টেস্ট খেলুড়ে দেশের সঙ্গে টেস্ট না খেলা সেরা চারটি দলও খেলবে তাতে। এ ছাড়া অক্টোবরে মেয়েদের এশিয়া কাপ ও ২০১৩ সালে ‘এ’ দলের এশিয়া কাপ আয়োজনের চিন্তাভাবনাও আছে আমাদের।”
কিন্তু আসল এশিয়া কাপই যেখানে নিয়মিত হয় না, সেখানে এসব এশিয়া কাপের নিশ্চয়তা কতটুকু? সৈয়দ আশরাফুল হক ব্যাখ্যা করেছেন এশিয়া কাপ নিয়মিত না হওয়ার কারণ, ‘এফটিপি করার সময় প্রথমে চিন্তা করা হয় আইসিসির টুর্নামেন্টগুলোর কথা। এরপর সময় দিতে হয় দ্বিপাক্ষিক সিরিজগুলোকে। তারপর গিয়ে এশিয়া কাপ। এশিয়া কাপকে সময় দেওয়ার আগেই এফটিপির সব সময় শেষ হয়ে যায়। তা ছাড়া টেস্ট খেলুড়ে দলগুলোও এখন খুব ব্যস্ত।’
এই ব্যস্ততার কারণেই এশিয়া কাপ এখন চার দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। ‘এশিয়ার চারটা টেস্ট খেলুড়ে দেশ আমাদের ১০ দিনের বেশি সময় দিতে চায় না। এর মধ্যেই আমাদের সাতটা ম্যাচ করতে হয়। চাইলেও তাই বেশি দল নিয়ে টুর্নামেন্ট করা যায় না’—বলেছেন এসিসির প্রধান নির্বাহী।
এশিয়া কাপের সূচি
১২ মার্চ বাংলাদেশ-পাকিস্তান
১৩ মার্চ ভারত-শ্রীলঙ্কা
১৫ মার্চ পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা
১৬ মার্চ ভারত-বাংলাদেশ
১৮ মার্চ ভারত-পাকিস্তান
২০ মার্চ শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ
২২ মার্চ ফাইনাল
সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন এসিসির প্রধান নির্বাহী সৈয়দ আশরাফুল হক। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন এসিসি ও বিসিবির প্রধান আ হ ম মুস্তফা কামাল, বিসিবির প্রধান নির্বাহী মনজুর আহমেদ ও মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস।
এশিয়া কাপই এসিসির আয়ের মূল উৎস। সেজন্য খরচ যতটা সম্ভব কম করতে চায় সংস্থাটি। এ কারণেই টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো হবে শুধু মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে। থাকবে না ডিআরএস পদ্ধতিও। টুর্নামেন্টের সব ম্যাচই দিবারাত্রির। আয়োজক হিসেবে এই টুর্নামেন্ট থেকে বিসিবির ২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি আয় হবে বলে মনে করছেন এসিসির প্রধান নির্বাহী। সঙ্গে টুর্নামেন্টের গেট মানিও জমা পড়বে বিসিবির কোষাগারে।
এশিয়া কাপে অংশ নেওয়া চার দেশ বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা তাদের সম্ভাব্য সেরা দলই টুর্নামেন্টে পাঠাবে বলে নিশ্চিত করেছেন সৈয়দ আশরাফুল হক। সঙ্গে জানিয়েছেন, মূল এশিয়া কাপের পাশাপাশি ভবিষ্যতে বয়সভিত্তিক এবং ‘এ’ দলের এশিয়া কাপও আয়োজন করবেন তাঁরা, “আগামী জুনে আমরা অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ আয়োজন করব। চারটি টেস্ট খেলুড়ে দেশের সঙ্গে টেস্ট না খেলা সেরা চারটি দলও খেলবে তাতে। এ ছাড়া অক্টোবরে মেয়েদের এশিয়া কাপ ও ২০১৩ সালে ‘এ’ দলের এশিয়া কাপ আয়োজনের চিন্তাভাবনাও আছে আমাদের।”
কিন্তু আসল এশিয়া কাপই যেখানে নিয়মিত হয় না, সেখানে এসব এশিয়া কাপের নিশ্চয়তা কতটুকু? সৈয়দ আশরাফুল হক ব্যাখ্যা করেছেন এশিয়া কাপ নিয়মিত না হওয়ার কারণ, ‘এফটিপি করার সময় প্রথমে চিন্তা করা হয় আইসিসির টুর্নামেন্টগুলোর কথা। এরপর সময় দিতে হয় দ্বিপাক্ষিক সিরিজগুলোকে। তারপর গিয়ে এশিয়া কাপ। এশিয়া কাপকে সময় দেওয়ার আগেই এফটিপির সব সময় শেষ হয়ে যায়। তা ছাড়া টেস্ট খেলুড়ে দলগুলোও এখন খুব ব্যস্ত।’
এই ব্যস্ততার কারণেই এশিয়া কাপ এখন চার দলের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। ‘এশিয়ার চারটা টেস্ট খেলুড়ে দেশ আমাদের ১০ দিনের বেশি সময় দিতে চায় না। এর মধ্যেই আমাদের সাতটা ম্যাচ করতে হয়। চাইলেও তাই বেশি দল নিয়ে টুর্নামেন্ট করা যায় না’—বলেছেন এসিসির প্রধান নির্বাহী।
এশিয়া কাপের সূচি
১২ মার্চ বাংলাদেশ-পাকিস্তান
১৩ মার্চ ভারত-শ্রীলঙ্কা
১৫ মার্চ পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা
১৬ মার্চ ভারত-বাংলাদেশ
১৮ মার্চ ভারত-পাকিস্তান
২০ মার্চ শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ
২২ মার্চ ফাইনাল
No comments