নতুন মূল্যসূচক প্রবর্তন-আগে হবে লেনদেনযোগ্য শেয়ারের সংজ্ঞা নির্ধারণ
শুধু লেনদেনযোগ্য (ফ্রি-ফ্লোট) শেয়ারের ভিত্তিতে দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই নতুন মূল্যসূচক চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। তবে নতুন মূল্যসূচক চালুর আগে ‘লেনদেনযোগ্য’ শেয়ারের সংজ্ঞা নির্ধারণে এসইসির সদস্য আরিফ খানকে আহ্বায়ক করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে ১৫ দিনের মধ্যে কমিশনের কাছে তাদের প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। কমিটিতে এসইসির
সদস্য ছাড়াও ডিএসই, সিএসই ও সিডিবিএলের প্রতিনিধিও রাখা হয়েছে। মূল্যসূচক পুনর্বিন্যাস নিয়ে গতকাল সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই), চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) ও সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) প্রতিনিধিদের সঙ্গে সভা করে এসইসি। কমিশনের চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সংস্থাটির সব সদস্য ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভা শেষে এসইসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লেনদেনযোগ্য শেয়ারের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক মানের মূল্যসূচক চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির এক সদস্য প্রথম আলোকে বলেন, ‘নতুন সূচক চালুর আগে আমরা “লেনদেনযোগ্য” শেয়ারের সংজ্ঞা নির্ধারণ করব। এরপর যদি দেখা যায়, দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক নির্ণয়ের বর্তমান পদ্ধতির সঙ্গে তা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, তাহলে দুই বাজারেই নতুন সূচক চালু করতে হবে।’
তবে ডিএসইর মূল্যসূচকে বড় ধরনের ভুল থাকার কারণে মূল্যসূচক পুনর্বিন্যাস করার বিষয়টি বিবেচনায় আনা হয়।
ডিএসইর সূচক পরিমাপে যে ভুল হয়েছে, সিএসইতে সে ধরনের কোনো ভুল নেই। কাজেই সিএসইতে মূল্যসূচক পরিবর্তন করার বিষয়টির যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে পারে।
অন্যদিকে যেহেতু এত দিন ধরে লেনদেনযোগ্য শেয়ারের কোনো সংজ্ঞা ছিল না, তাই দুই বাজারেই বিক্রয়যোগ্য সব শেয়ারকে লেনদেনযোগ্য শেয়ার হিসেবে গণনায় ধরা হচ্ছে।
এর আগে এসইসির নির্বাহী পরিচালক এ টি এম তারিকুজ্জামানকে প্রধান করে ‘মূল্যসূচক পুনর্গঠনে’ গঠিত তিন সদস্যের কমিটিও নতুন সূচক চালুর আগে লেনদেনযোগ্য শেয়ারকে সংজ্ঞায়িত করার সুপারিশ করেছিল। একই সঙ্গে ওই কমিটি ‘উদ্যোক্তা’কেও সংজ্ঞায়িত করার কথা বলেছে।
কমিটি ভুল মূল্যসূচকের পরিবর্তে এক হাজার পয়েন্টকে ভিত্তি ধরে নতুন বছর থেকে নতুন সূচক চালুর সুপারিশ করে। গতকালের সভা শেষে এসইসি নতুন সূচক চালু ও লেনদেনযোগ্য শেয়ারকে সংজ্ঞায়িত করার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে এক হাজার পয়েন্টকে ভিত্তি ধরে এটি করা হবে কি না, বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি।
এসইসি সূত্র জানায়, নতুন সূচকের আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত করতে ভারত, পািকস্তানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সূচক গণনার পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা নেওয়া হবে।
সভা শেষে এসইসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লেনদেনযোগ্য শেয়ারের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক মানের মূল্যসূচক চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির এক সদস্য প্রথম আলোকে বলেন, ‘নতুন সূচক চালুর আগে আমরা “লেনদেনযোগ্য” শেয়ারের সংজ্ঞা নির্ধারণ করব। এরপর যদি দেখা যায়, দুই স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক নির্ণয়ের বর্তমান পদ্ধতির সঙ্গে তা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, তাহলে দুই বাজারেই নতুন সূচক চালু করতে হবে।’
তবে ডিএসইর মূল্যসূচকে বড় ধরনের ভুল থাকার কারণে মূল্যসূচক পুনর্বিন্যাস করার বিষয়টি বিবেচনায় আনা হয়।
ডিএসইর সূচক পরিমাপে যে ভুল হয়েছে, সিএসইতে সে ধরনের কোনো ভুল নেই। কাজেই সিএসইতে মূল্যসূচক পরিবর্তন করার বিষয়টির যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে পারে।
অন্যদিকে যেহেতু এত দিন ধরে লেনদেনযোগ্য শেয়ারের কোনো সংজ্ঞা ছিল না, তাই দুই বাজারেই বিক্রয়যোগ্য সব শেয়ারকে লেনদেনযোগ্য শেয়ার হিসেবে গণনায় ধরা হচ্ছে।
এর আগে এসইসির নির্বাহী পরিচালক এ টি এম তারিকুজ্জামানকে প্রধান করে ‘মূল্যসূচক পুনর্গঠনে’ গঠিত তিন সদস্যের কমিটিও নতুন সূচক চালুর আগে লেনদেনযোগ্য শেয়ারকে সংজ্ঞায়িত করার সুপারিশ করেছিল। একই সঙ্গে ওই কমিটি ‘উদ্যোক্তা’কেও সংজ্ঞায়িত করার কথা বলেছে।
কমিটি ভুল মূল্যসূচকের পরিবর্তে এক হাজার পয়েন্টকে ভিত্তি ধরে নতুন বছর থেকে নতুন সূচক চালুর সুপারিশ করে। গতকালের সভা শেষে এসইসি নতুন সূচক চালু ও লেনদেনযোগ্য শেয়ারকে সংজ্ঞায়িত করার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে এক হাজার পয়েন্টকে ভিত্তি ধরে এটি করা হবে কি না, বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি।
এসইসি সূত্র জানায়, নতুন সূচকের আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিত করতে ভারত, পািকস্তানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সূচক গণনার পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা নেওয়া হবে।
No comments