চার দলের রোডমার্চ-মাঠের অনুমতি না পেলে চট্টগ্রাম নগরজুড়ে জনসভা
বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোটের রোডমার্চের শেষ দিনে ৯ জানুয়ারি চট্টগ্রামে জনসভা করার জন্য এখনো মাঠ ব্যবহারের অনুমতি পায়নি চারদলীয় জোট। মাঠ ব্যবহারের অনুমতি পাওয়া না গেলে নগরজুড়ে জনসভা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা। রোডমার্চ সফল করতে চট্টগ্রামের স্টেশন রোডের একটি হোটেলে গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় চার দলের প্রস্তুতি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও রোডমার্চ আয়োজনে গঠিত
কমিটির প্রধান সমন্বয়ক এম কে আনোয়ার সভা শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ২০ ডিসেম্বর রেলমন্ত্রীর কাছে পলোগ্রাউন্ড মাঠ ব্যবহারের অনুমতি চেয়েছি। এখনো আমাদের ফলাফল জানানো হয়নি। সরকার অনুমতি না দিলে ওই দিন গোটা নগরে খালেদা জিয়ার জনসভা হবে।’
প্রস্তুতি সভার একটি সূত্র জানিয়েছে, মাঠ ব্যবহারের অনুমতি পাওয়া না গেলে চট্টগ্রামে হরতাল দেওয়ার জন্য স্থানীয় জামায়াতে ইসলামীর নেতারা দাবি করেছেন। সভায় উপস্থিত কয়েকজন বিএনপির নেতাও এই দাবিকে সমর্থন করেছেন। কিন্তু মহানগর বিএনপির সভাপতি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এখনই হরতালের মতো কর্মসূচিতে না যাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আগামী ৮ জানুয়ারি ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে রোডমার্চ শুরু হবে। ওই দিন খালেদা জিয়া চান্দিনা ও কুমিল্লার দুটি পথসভা এবং ফেনীর জনসভায় ভাষণ দেবেন। পরদিন বিকেলে চট্টগ্রামে চার দলের সমাবেশে তাঁর বক্তৃতা করার কথা।
বিএনপির নেতারা জানিয়েছেন, নগরের আউটার স্টেডিয়াম অথবা পলোগ্রাউন্ড মাঠ ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে তাঁরা আবেদন করেছেন। তবে আউটার স্টেডিয়ামের নিয়ন্ত্রণ সেনাবাহিনীর কাছে। তাই সরকারের নির্দেশ ছাড়া আউটার স্টেডিয়ামের অনুমতি পাওয়া যাবে না বলে তাঁরা মনে করছেন। রেলওয়ের মালিকানাধীন পলোগ্রাউন্ড মাঠের জন্য রেলমন্ত্রীর কাছে আবেদন করা হয়েছে।
আমীর খসরু বলেন, ‘সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত গণতন্ত্রের কথা বলেন। তাঁর কাছে মাঠের আবেদন করা হয়েছে। তিনি এখনো কিছু জানাননি। আমরা তাঁর সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’
সূত্র জানায়, প্রস্তুতি সভায় কেন্দ্রীয় নেতারা ছাড়াও বৃহত্তর চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও তিন পার্বত্য জেলার ৩৫ জন নেতা বক্তব্য দেন। সভায় জামায়াতের সাংসদ শামসুল ইসলাম সরকারকে চাপে রাখতে রোডমার্চের আগেই হরতালসহ কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার পক্ষে মত দেন। তাঁর এই বক্তব্যকে সমর্থন দেন বিএনপির সাবেক সাংসদ মো. শাহজাহান। তবে হরতালের বিরোধিতা করেন আমীর খসরু ও গোলাম আকবর খোন্দকার। তাঁরা বলেন, রোডমার্চের আগে এ ধরনের কর্মসূচি দেওয়া উচিত হবে না। রোডমার্চকে উৎসবমুখর করতে লাখ লাখ মানুষের সমাগম ঘটানোর পক্ষে তাঁরা মত দেন।
প্রস্তুতি সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সহসভাপতি এম মোরশেদ খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর মোহাম্মদ নাছিরউদ্দিন ও রুহুল আলম চৌধুরী, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক, সাংসদ বরকত উল্লা ও জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, উত্তর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আসলাম চৌধুরী প্রমুখ।
প্রস্তুতি সভার একটি সূত্র জানিয়েছে, মাঠ ব্যবহারের অনুমতি পাওয়া না গেলে চট্টগ্রামে হরতাল দেওয়ার জন্য স্থানীয় জামায়াতে ইসলামীর নেতারা দাবি করেছেন। সভায় উপস্থিত কয়েকজন বিএনপির নেতাও এই দাবিকে সমর্থন করেছেন। কিন্তু মহানগর বিএনপির সভাপতি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী এখনই হরতালের মতো কর্মসূচিতে না যাওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আগামী ৮ জানুয়ারি ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে রোডমার্চ শুরু হবে। ওই দিন খালেদা জিয়া চান্দিনা ও কুমিল্লার দুটি পথসভা এবং ফেনীর জনসভায় ভাষণ দেবেন। পরদিন বিকেলে চট্টগ্রামে চার দলের সমাবেশে তাঁর বক্তৃতা করার কথা।
বিএনপির নেতারা জানিয়েছেন, নগরের আউটার স্টেডিয়াম অথবা পলোগ্রাউন্ড মাঠ ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে তাঁরা আবেদন করেছেন। তবে আউটার স্টেডিয়ামের নিয়ন্ত্রণ সেনাবাহিনীর কাছে। তাই সরকারের নির্দেশ ছাড়া আউটার স্টেডিয়ামের অনুমতি পাওয়া যাবে না বলে তাঁরা মনে করছেন। রেলওয়ের মালিকানাধীন পলোগ্রাউন্ড মাঠের জন্য রেলমন্ত্রীর কাছে আবেদন করা হয়েছে।
আমীর খসরু বলেন, ‘সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত গণতন্ত্রের কথা বলেন। তাঁর কাছে মাঠের আবেদন করা হয়েছে। তিনি এখনো কিছু জানাননি। আমরা তাঁর সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’
সূত্র জানায়, প্রস্তুতি সভায় কেন্দ্রীয় নেতারা ছাড়াও বৃহত্তর চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও তিন পার্বত্য জেলার ৩৫ জন নেতা বক্তব্য দেন। সভায় জামায়াতের সাংসদ শামসুল ইসলাম সরকারকে চাপে রাখতে রোডমার্চের আগেই হরতালসহ কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার পক্ষে মত দেন। তাঁর এই বক্তব্যকে সমর্থন দেন বিএনপির সাবেক সাংসদ মো. শাহজাহান। তবে হরতালের বিরোধিতা করেন আমীর খসরু ও গোলাম আকবর খোন্দকার। তাঁরা বলেন, রোডমার্চের আগে এ ধরনের কর্মসূচি দেওয়া উচিত হবে না। রোডমার্চকে উৎসবমুখর করতে লাখ লাখ মানুষের সমাগম ঘটানোর পক্ষে তাঁরা মত দেন।
প্রস্তুতি সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সহসভাপতি এম মোরশেদ খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মীর মোহাম্মদ নাছিরউদ্দিন ও রুহুল আলম চৌধুরী, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক, সাংসদ বরকত উল্লা ও জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, উত্তর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আসলাম চৌধুরী প্রমুখ।
No comments