সমাবেশে ইমরান খান-ক্ষমতায় গেলে ৯০ দিনের মধ্যে দুর্নীতি নির্মূল করব
পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার ও রাজনীতিবিদ ইমরান খান বলেছেন, তাঁর দল ক্ষমতায় গেলে ৯০ দিনের মধ্যে দেশ থেকে দুর্নীতি নির্মূল করা হবে। গত রোববার করাচি নগরে এক বিশাল সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদক জানান, করাচির সমাবেশে লক্ষাধিক লোকের সমাগম ঘটে। ইমরান খান যখন সমাবেশস্থলে পৌঁছান, তখন হাজার হাজার মানুষ তাঁকে দলীয় পতাকা ও হাত নেড়ে অভিবাদন জানান।
সমাবেশ চলাকালে বন্দরনগর করাচির আশপাশের সড়কগুলোতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে প্রায় ১০ ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে।
সমাবেশে ইমরান খান বলেন, ‘আমি নতুন ও মর্যাদাসম্মত পাকিস্তান সৃষ্টিতে আপনাদের প্রতি অঙ্গীকার করছি। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আপনারাও আমার সঙ্গে যোগ দিন।’
সামরিক বাহিনী ইমরান খানকে নীরবে সমর্থন দিচ্ছে—এমন গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়ে ইমরান খান বলেন, ‘আমি একজন সৎ ক্রিকেটার ছিলাম এবং কখনোই ম্যাচ পাতাইনি। আমি অঙ্গীকার করছি, রাজনৈতিক ক্যারিয়ারেও আমি কোনো ম্যাচ পাতাব না।’
ইমরান খান অন্যায় ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তাঁর রাজনৈতিক প্রচারণাকে ‘ভালো সুনামি’ উল্লেখ করে বলেন, ‘আমরা একবার ক্ষমতায় গেলে ৯০ দিনের মধ্যে দুর্নীতি নির্মূল করব। দুর্নীতি ও দুর্নীতিগ্রস্ত লোকদের আমরা বিন্দুমাত্র ছাড় দেব না।’
১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে পাকিস্তান দলের নেতৃত্ব দিয়ে ইমরান খান শিরোপা এনে দেন। এরপর ১৯৯৬ সালে তেহরিক-ই-ইনসাফ নামের একটি দল গঠনের মাধ্যমে রাজনৈতিক অঙ্গনে পা রাখেন।
ইমরান খান পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) বিরুদ্ধে প্রচারণা শুরু করেছেন। পাশাপাশি তিনি দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের নেতৃত্বাধীন বিরোধী দল পাকিস্তান মুসলিম লিগের বিরুদ্ধেও প্রচারণা চালাচ্ছেন।
গত অক্টোবরে লাহোরেও ইমরান খানের দুর্নীতিবিরোধী সমাবেশে লক্ষাধিক লোকের সমাগম ঘটে। ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী মানুষকে ইমরান খানের দলে যোগদানে উৎসাহ দিতে ফেসবুক ও টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। এরই মধ্যে মুঠোফোনে বার্তা পাঠানোর মাধ্যমে প্রায় ছয় লাখ মানুষ ইমরান খানের দলে যোগ দিয়েছেন। এএফপি।
সমাবেশে ইমরান খান বলেন, ‘আমি নতুন ও মর্যাদাসম্মত পাকিস্তান সৃষ্টিতে আপনাদের প্রতি অঙ্গীকার করছি। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আপনারাও আমার সঙ্গে যোগ দিন।’
সামরিক বাহিনী ইমরান খানকে নীরবে সমর্থন দিচ্ছে—এমন গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়ে ইমরান খান বলেন, ‘আমি একজন সৎ ক্রিকেটার ছিলাম এবং কখনোই ম্যাচ পাতাইনি। আমি অঙ্গীকার করছি, রাজনৈতিক ক্যারিয়ারেও আমি কোনো ম্যাচ পাতাব না।’
ইমরান খান অন্যায় ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে তাঁর রাজনৈতিক প্রচারণাকে ‘ভালো সুনামি’ উল্লেখ করে বলেন, ‘আমরা একবার ক্ষমতায় গেলে ৯০ দিনের মধ্যে দুর্নীতি নির্মূল করব। দুর্নীতি ও দুর্নীতিগ্রস্ত লোকদের আমরা বিন্দুমাত্র ছাড় দেব না।’
১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে পাকিস্তান দলের নেতৃত্ব দিয়ে ইমরান খান শিরোপা এনে দেন। এরপর ১৯৯৬ সালে তেহরিক-ই-ইনসাফ নামের একটি দল গঠনের মাধ্যমে রাজনৈতিক অঙ্গনে পা রাখেন।
ইমরান খান পাকিস্তানের ক্ষমতাসীন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) বিরুদ্ধে প্রচারণা শুরু করেছেন। পাশাপাশি তিনি দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের নেতৃত্বাধীন বিরোধী দল পাকিস্তান মুসলিম লিগের বিরুদ্ধেও প্রচারণা চালাচ্ছেন।
গত অক্টোবরে লাহোরেও ইমরান খানের দুর্নীতিবিরোধী সমাবেশে লক্ষাধিক লোকের সমাগম ঘটে। ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সী মানুষকে ইমরান খানের দলে যোগদানে উৎসাহ দিতে ফেসবুক ও টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রচারণা চালানো হচ্ছে। এরই মধ্যে মুঠোফোনে বার্তা পাঠানোর মাধ্যমে প্রায় ছয় লাখ মানুষ ইমরান খানের দলে যোগ দিয়েছেন। এএফপি।
No comments