নজর কাড়লেন দুই নতুন
নতুনের আবাহনেই শুরু হলো বছরের শেষ দুটি টেস্ট। শুরু করেছিলেন এড কাওয়ান। কাল মেলবোর্নে টেস্ট অভিষেকেই ৬৮ রান করেছেন অস্ট্রেলীয় ওপেনার। কয়েক ঘণ্টা পর ডারবানে শ্রীলঙ্কা-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচে অভিষেক হলো মার্চেন্ট ডি ল্যাং ও দিনেশ চান্ডিমালের। দক্ষিণ আফ্রিকার ফাস্ট বোলার ডি ল্যাংয়ের শুরুটাও হলো স্বপ্নের মতো। তিন বলের মধ্যেই দুই উইকেট। ইনিংসে ৪ উইকেট। আজ আরেকটি উইকেট পেলেই অভিষেকেই ৫ উইকেট পাওয়ার
অষ্টম কীর্তিটি গড়বেন ল্যাং। অন্যদিকে ১৬২ রানেই ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলা শ্রীলঙ্কাকে ম্যাচে ফিরিয়েছে চান্ডিমালের ঝলমলে ৫৮ রান।
চান্ডিমালের তারুণ্য আর থিলান সামারাবীরার অভিজ্ঞতা দিয়েই বিপর্যয় এড়ায় সফরকারীরা। ষষ্ঠ উইকেটে এই দুজনের জুটিতে আসে ১১১ রান। চান্ডিমাল মাত্র ৮৬ বলে ৭ চারে করেন ৫৮। অন্যদিকে ধৈর্যের প্রতিমূর্তি হয়ে ২১৮ বলে ৮৬ রান করে অপরাজিত এই সিরিজ দিয়েই দলে ফেরা সামারাবীরা। প্রথম দিন শেষে শ্রীলঙ্কার রান ২৮৯/৭।
টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছিলেন লঙ্কান অধিনায়ক তিলকারত্নে দিলশান। নিজের সিদ্ধান্তের যথার্থতা প্রমাণে ব্যাট করছিলেন সাহসের সঙ্গেই। ৮ ওভারে ৩৫ রান তুলে ফেলেছিলেন পারানাভিতানাকে সঙ্গী করে। এর পরই ডি ল্যাংয়ের জোড়া আঘাত। টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট পেয়েছেন ডি ল্যাং। ইনিংসের নবম ওভারের শেষ বলে পারানাভিতানাকে ও এক বল পরেই সাঙ্গাকারাকে বাউচারের হাতে ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন ২১ বছর বয়সী ডি ল্যাং।
এরপর মনে হচ্ছিল ফিফটিটা পেয়েই যাচ্ছেন দিলশান। কিন্তু ইমরান তাহিরের হাঁটুসমান উচ্চতার এক ফুল টসকে উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করতে গিয়ে ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কোয়ার লেগে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন অধিনায়ক। দলের রান তখন ৮৪। এর পর ১১৭ রানের মাথায় আউট মাহেলা জয়াবর্ধনে। ৩১ রানে আউট হওয়ার আগে অবশ্য নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টে ১০ হাজার রান পুরো করেছেন ৯৯৯৯ রান নিয়ে ম্যাচ শুরু করা সাবেক অধিনায়ক। সূত্র: টেন ক্রিকেট।
চান্ডিমালের তারুণ্য আর থিলান সামারাবীরার অভিজ্ঞতা দিয়েই বিপর্যয় এড়ায় সফরকারীরা। ষষ্ঠ উইকেটে এই দুজনের জুটিতে আসে ১১১ রান। চান্ডিমাল মাত্র ৮৬ বলে ৭ চারে করেন ৫৮। অন্যদিকে ধৈর্যের প্রতিমূর্তি হয়ে ২১৮ বলে ৮৬ রান করে অপরাজিত এই সিরিজ দিয়েই দলে ফেরা সামারাবীরা। প্রথম দিন শেষে শ্রীলঙ্কার রান ২৮৯/৭।
টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছিলেন লঙ্কান অধিনায়ক তিলকারত্নে দিলশান। নিজের সিদ্ধান্তের যথার্থতা প্রমাণে ব্যাট করছিলেন সাহসের সঙ্গেই। ৮ ওভারে ৩৫ রান তুলে ফেলেছিলেন পারানাভিতানাকে সঙ্গী করে। এর পরই ডি ল্যাংয়ের জোড়া আঘাত। টেস্ট ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট পেয়েছেন ডি ল্যাং। ইনিংসের নবম ওভারের শেষ বলে পারানাভিতানাকে ও এক বল পরেই সাঙ্গাকারাকে বাউচারের হাতে ক্যাচ দিতে বাধ্য করেন ২১ বছর বয়সী ডি ল্যাং।
এরপর মনে হচ্ছিল ফিফটিটা পেয়েই যাচ্ছেন দিলশান। কিন্তু ইমরান তাহিরের হাঁটুসমান উচ্চতার এক ফুল টসকে উড়িয়ে সীমানা ছাড়া করতে গিয়ে ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কোয়ার লেগে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন অধিনায়ক। দলের রান তখন ৮৪। এর পর ১১৭ রানের মাথায় আউট মাহেলা জয়াবর্ধনে। ৩১ রানে আউট হওয়ার আগে অবশ্য নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টে ১০ হাজার রান পুরো করেছেন ৯৯৯৯ রান নিয়ে ম্যাচ শুরু করা সাবেক অধিনায়ক। সূত্র: টেন ক্রিকেট।
No comments