কলকাতা শিল্প ও বাণিজ্য মেলায় বাংলাদেশি পণ্যের ব্যাপক চাহিদা by অমর সাহা
কলকাতায় চলতি ডিসেম্বর মাসে আয়োজিত দুটি মেলায় বাংলাদেশি পণ্যের ব্যাপক চাহিদা লক্ষ করা গেছে। এ দুটি মেলায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন স্থানীয় ব্যক্তিদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে, তেমনি কলকাতাবাসী প্রচুর পরিমাণে বাংলাদেশি পণ্য কিনতে পেরে দারুণ খুশি। এ দুটি মেলার একটি আয়োজন হয়েছিল কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন চত্বরে। আর অন্যটি কলকাতার বিজ্ঞাননগর প্রাঙ্গণে। এর মধ্যে বাংলাদেশের
স্বাধীনতা অর্জনের ৪০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কলকাতা উপ-হাইকমিশন আয়োজন করে পাঁচ দিনব্যাপী ‘বাংলাদেশ উৎসব’-এর, যা চলে ১৬ থেকে ২০ ডিসেম্বর। আর বিজ্ঞাননগর প্রাঙ্গণে ১৫ থেকে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে ‘দশম ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল মেগা ট্রেড ফেয়ার’ শীর্ষক বাণিজ্য মেলা। এই মেলা এবার ১০ বছরে পা দিয়েছে। বেঙ্গল চেম্বার অব কমার্স ও জিএস মার্কেটিং অ্যাসোসিয়েটস যৌথভাবে ১১ দিনব্যাপী এ মেলার আয়োজন করে।
মেলায় বাংলাদেশসহ ১০টি দেশ যোগ দেয়। অন্য দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে: থাইল্যান্ড, তুরস্ক, পাকিস্তান, মিসর, কেনিয়া, ঘানা, নেপাল, মিয়ানমার ও ইরান। বাংলাদেশের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) উদ্যোগে এ মেলায় ৫৯টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান যোগ দেয়।
মেলার প্রথম দিন থেকেই বাংলাদেশের স্টলগুলোতে প্রচুর ভিড় জমে যায়। কলকাতার মানুষ আগ্রহ ভরে বাংলাদেশি পণ্য দেখেন এবং কেনেন। তাঁরা বিশেষ করে, বাংলাদেশের মেলামিন সামগ্রী, জামদানি শাড়ি, তৈরি পোশাক, কোমলপানীয়, খাদ্যসামগ্রী, প্রসাধনী, কুটিরশিল্পজাত পণ্যের স্টলগুলোতে যেন উপচে পড়েন।
এদিকে, বিজয় দিবস উপলক্ষে কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে আয়োজিত মেলায় ঐতিহ্যবাহী পণ্য নিয়ে ২৬টি প্রতিষ্ঠান যোগ দেয়।
বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর উপপরিচালক মহম্মদ আবদুর রউফ ও কলকাতা উপ-হাইকমিশনে নিযুক্ত বাণিজ্যসচিব মো. ওমর ফারুক প্রথম আলোকে জানান, এবারের মেলায় বাংলাদেশের পণ্যের ব্যাপক চাহিদা ও বিক্রি দেখে তাঁরা সন্তুষ্ট। মেলার সুবাদে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কলকাতায় পণ্য রপ্তানির আদেশ পেয়েছে বলে তাঁরা উল্লেখ করেন।
মেলায় বাংলাদেশসহ ১০টি দেশ যোগ দেয়। অন্য দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে: থাইল্যান্ড, তুরস্ক, পাকিস্তান, মিসর, কেনিয়া, ঘানা, নেপাল, মিয়ানমার ও ইরান। বাংলাদেশের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) উদ্যোগে এ মেলায় ৫৯টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান যোগ দেয়।
মেলার প্রথম দিন থেকেই বাংলাদেশের স্টলগুলোতে প্রচুর ভিড় জমে যায়। কলকাতার মানুষ আগ্রহ ভরে বাংলাদেশি পণ্য দেখেন এবং কেনেন। তাঁরা বিশেষ করে, বাংলাদেশের মেলামিন সামগ্রী, জামদানি শাড়ি, তৈরি পোশাক, কোমলপানীয়, খাদ্যসামগ্রী, প্রসাধনী, কুটিরশিল্পজাত পণ্যের স্টলগুলোতে যেন উপচে পড়েন।
এদিকে, বিজয় দিবস উপলক্ষে কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে আয়োজিত মেলায় ঐতিহ্যবাহী পণ্য নিয়ে ২৬টি প্রতিষ্ঠান যোগ দেয়।
বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর উপপরিচালক মহম্মদ আবদুর রউফ ও কলকাতা উপ-হাইকমিশনে নিযুক্ত বাণিজ্যসচিব মো. ওমর ফারুক প্রথম আলোকে জানান, এবারের মেলায় বাংলাদেশের পণ্যের ব্যাপক চাহিদা ও বিক্রি দেখে তাঁরা সন্তুষ্ট। মেলার সুবাদে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কলকাতায় পণ্য রপ্তানির আদেশ পেয়েছে বলে তাঁরা উল্লেখ করেন।
No comments