সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ব্যবহারে পিছিয়ে আরব নারীরা
আরব বিশ্বের চলতি গণজাগরণে অগ্রগামী ভূমিকা রেখেছে ফেসবুক, টুইটারসহ এ ধরনের সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলো। সচেতনতা বাড়ানো, তথ্য আদান-প্রদান ও সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করতে নিশ্চিতভাবেই প্রাথমিক মাধ্যম হিসেবে কাজ করেছে এগুলো। নাগরিক জীবন ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে এই অনলাইন মাধ্যমগুলো সক্রিয় ভূমিকা রাখলেও সেগুলোর ব্যবহারে পুরুষের তুলনায় ব্যপকহারে পিছিয়ে রয়েছে নারীরা। তৃতীয় আরব সোশ্যাল মিডিয়া
রিপোর্টে এ চিত্র উঠে এসেছে। দুবাই-ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান দুবাই স্কুল অব গভর্নমেন্টের (ডিএসজি) গভর্নেন্স অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রাম এবং জেন্ডার অ্যান্ড পাবলিক পলিসি প্রোগ্রাম যৌথভাবে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে। আরব বিশ্বের নারীদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্ষমতায়ন নিয়ে গবেষণা করে থাকে তারা।
গবেষণার জরিপ অনুযায়ী আরব নারী ও পুরুষ উভয়েই সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোকে নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে দেখে থাকেন। তবে সামাজিক যোগাযোগের এ ওয়েবসাইটগুলো ব্যবহারের দিক দিয়ে নারী ও পুরুষের মধ্যে ‘দৃশ্যমান’ ব্যবধান বিদ্যমান। জরিপে দেখা গেছে, আরব বিশ্বে মোট ফেসবুক ব্যবহারকারীর মধ্যে মাত্র এক-তৃতীয়াংশ নারী, যেখানে বিশ্বব্যাপী ফেসবুক ব্যবহারকারীদের প্রায় অর্ধেকই নারী।
সামাজিক পরিবর্তন, সামাজিক ও রাজনৈকি কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ এবং শিল্প ও বাণিজ্য খাতে উদ্যোক্তা হতে উৎসাহ প্রদানের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে যদিও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোকে গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে দেখা হয়, তার পরও জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের ৪০ শতাংশই বলেছেন, সাধারণ কর্মকাণ্ডে নারীদের সম্পৃক্ততা নতুন উদ্বেগের জন্ম দিতে পারে। তবে জরিপে ইতিবাচক যে দিকটি উঠে এসেছে, তা হলো সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোকেই আরব বিশ্বের ‘লিঙ্গ সমতাকারী’ হিসেবে দেখা যেতে পারে। কারণ এ বিষয়ে জরিপে অংশ নেওয়া নারী ও পুরুষ উভয়ের কাছ থেকে একই ধরনের প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে।
গবেষণা প্রতিবেদনটির লেখকদের একজন গভর্নেন্স অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রামের পরিচালক ফাদি সালেম জানান, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ব্যবহারে আরব বিশ্বে পুরুষের তুলনায় নারীরা স্পষ্টভাবেই পিছিয়ে রয়েছে। তবে আশার কথা হলো, ব্যবহারকারীদের প্রায় ৭০ ভাগই বয়সে তরুণ-তরুণী। এটা প্রমাণ করে, আরব বিশ্বে ইতিবাচক পরিবর্তনের লক্ষ্যে তরুণেরা সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোকে অবলম্বন হিসেবে গ্রহণ করেছে। আরব গণজাগরণের সফলতা ইঙ্গিত দেয়, আরব বিশ্বের নারীদের ক্ষমতায়নেও এই সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। খালিজ টাইমস।
গবেষণার জরিপ অনুযায়ী আরব নারী ও পুরুষ উভয়েই সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোকে নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে দেখে থাকেন। তবে সামাজিক যোগাযোগের এ ওয়েবসাইটগুলো ব্যবহারের দিক দিয়ে নারী ও পুরুষের মধ্যে ‘দৃশ্যমান’ ব্যবধান বিদ্যমান। জরিপে দেখা গেছে, আরব বিশ্বে মোট ফেসবুক ব্যবহারকারীর মধ্যে মাত্র এক-তৃতীয়াংশ নারী, যেখানে বিশ্বব্যাপী ফেসবুক ব্যবহারকারীদের প্রায় অর্ধেকই নারী।
সামাজিক পরিবর্তন, সামাজিক ও রাজনৈকি কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ এবং শিল্প ও বাণিজ্য খাতে উদ্যোক্তা হতে উৎসাহ প্রদানের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে যদিও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোকে গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে দেখা হয়, তার পরও জরিপে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের ৪০ শতাংশই বলেছেন, সাধারণ কর্মকাণ্ডে নারীদের সম্পৃক্ততা নতুন উদ্বেগের জন্ম দিতে পারে। তবে জরিপে ইতিবাচক যে দিকটি উঠে এসেছে, তা হলো সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোকেই আরব বিশ্বের ‘লিঙ্গ সমতাকারী’ হিসেবে দেখা যেতে পারে। কারণ এ বিষয়ে জরিপে অংশ নেওয়া নারী ও পুরুষ উভয়ের কাছ থেকে একই ধরনের প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে।
গবেষণা প্রতিবেদনটির লেখকদের একজন গভর্নেন্স অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রামের পরিচালক ফাদি সালেম জানান, সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ব্যবহারে আরব বিশ্বে পুরুষের তুলনায় নারীরা স্পষ্টভাবেই পিছিয়ে রয়েছে। তবে আশার কথা হলো, ব্যবহারকারীদের প্রায় ৭০ ভাগই বয়সে তরুণ-তরুণী। এটা প্রমাণ করে, আরব বিশ্বে ইতিবাচক পরিবর্তনের লক্ষ্যে তরুণেরা সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোকে অবলম্বন হিসেবে গ্রহণ করেছে। আরব গণজাগরণের সফলতা ইঙ্গিত দেয়, আরব বিশ্বের নারীদের ক্ষমতায়নেও এই সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। খালিজ টাইমস।
No comments