শেয়ারবাজারে মূল্যসূচক ও লেনদেন দুই-ই কমেছে
দেশের শেয়ারবাজারে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল সোমবার দরপতন ঘটেছে। খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব বড়দিন উপলক্ষে গত রোববার শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ ছিল। গতকাল লেনদেন শেষে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক কমেছে প্রায় ৭৭ পয়েন্ট। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে প্রায় ২০২ পয়েন্ট। বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কেউ কেউ
গতকালের এই পতনকে স্বাভাবিক ও মূল্য সংশোধন বলে আখ্যায়িত করেছেন। তাঁদের মতে, টানা তিন-চার দিন ঊর্ধ্বগতির পর অনেকের মাঝে মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা তৈরি হবে, এটা খুবই স্বাভাবিক। যেমনটি গতকাল ঘটেছে।
আবার কেউ কেউ শেয়ারবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালোটাকার বিনিয়োগসংক্রান্ত একটি খবরকে এই পতনের জন্য দায়ী করেছেন।
দেশের একটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত এ-সংক্রান্ত খবরে বলা হয়েছে, ‘শেয়ারবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগের শর্তহীন সুযোগ থাকছে না।’ যদিও গতকাল বিকেল পর্যন্ত এ খবরের কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিভিন্ন সূত্রে খবর নিয়ে জানা গেছে, সংস্থাটি তাদের আগের অবস্থানেই রয়েছে। অর্থাৎ আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ অনুযায়ী সংস্থাটি শেয়ারবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগের উৎস নিয়ে কোনো ধরনের প্রশ্ন করবে না। এর আগে এ বিষয়ে এনবিআর স্পষ্টীকরণ ব্যাখ্যা দিয়েছিল। শিগগিরই আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত সাপেক্ষে আরেকটি স্পষ্টীকরণ ব্যাখ্যা দেওয়া হবে বলে এনবিআর সূত্রগুলো জানিয়েছে।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দরপতনে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ভীত হওয়ার যৌক্তিক কোনো কারণ নেই।
গতকাল দরপতন দিয়েই ঢাকার বাজারে লেনদেন শুরু হয়। প্রথম দেড় ঘণ্টার মধ্যে কয়েক দফায় মূল্যসূচকের উত্থান-পতন ঘটে। এতে একপর্যায়ে সূচক ধনাত্মক হয়। কিন্তু দুপুরের পর আবার তা ঋণাত্মক হয়ে যায়। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ১৫৫ পয়েন্টে।
একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনও। দিন শেষে ঢাকার বাজারে প্রায় ৩৬১ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৪১ কোটি টাকা কম। গতকাল ডিএসইতে মোট ২৬০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২১৮টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৩৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল আটটির দাম। গত বৃহস্পতিবার ডিএসইতে প্রায় ৫০২ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।
সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৫৭১ পয়েন্টে। চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হওয়া ১৮৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬০টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ২২টির আর অপরিবর্তিত ছিল দুটির দাম। এদিন সিএসইতে ৩৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা কম।
আবার কেউ কেউ শেয়ারবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালোটাকার বিনিয়োগসংক্রান্ত একটি খবরকে এই পতনের জন্য দায়ী করেছেন।
দেশের একটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত এ-সংক্রান্ত খবরে বলা হয়েছে, ‘শেয়ারবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগের শর্তহীন সুযোগ থাকছে না।’ যদিও গতকাল বিকেল পর্যন্ত এ খবরের কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিভিন্ন সূত্রে খবর নিয়ে জানা গেছে, সংস্থাটি তাদের আগের অবস্থানেই রয়েছে। অর্থাৎ আয়কর অধ্যাদেশ, ১৯৮৪ অনুযায়ী সংস্থাটি শেয়ারবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগের উৎস নিয়ে কোনো ধরনের প্রশ্ন করবে না। এর আগে এ বিষয়ে এনবিআর স্পষ্টীকরণ ব্যাখ্যা দিয়েছিল। শিগগিরই আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত সাপেক্ষে আরেকটি স্পষ্টীকরণ ব্যাখ্যা দেওয়া হবে বলে এনবিআর সূত্রগুলো জানিয়েছে।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দরপতনে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ভীত হওয়ার যৌক্তিক কোনো কারণ নেই।
গতকাল দরপতন দিয়েই ঢাকার বাজারে লেনদেন শুরু হয়। প্রথম দেড় ঘণ্টার মধ্যে কয়েক দফায় মূল্যসূচকের উত্থান-পতন ঘটে। এতে একপর্যায়ে সূচক ধনাত্মক হয়। কিন্তু দুপুরের পর আবার তা ঋণাত্মক হয়ে যায়। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক কমে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ১৫৫ পয়েন্টে।
একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনও। দিন শেষে ঢাকার বাজারে প্রায় ৩৬১ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৪১ কোটি টাকা কম। গতকাল ডিএসইতে মোট ২৬০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২১৮টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৩৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল আটটির দাম। গত বৃহস্পতিবার ডিএসইতে প্রায় ৫০২ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।
সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৫৭১ পয়েন্টে। চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হওয়া ১৮৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬০টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ২২টির আর অপরিবর্তিত ছিল দুটির দাম। এদিন সিএসইতে ৩৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা কম।
No comments