বন্য প্রাণীরা যেভাবে ভূমিকম্পের আগাম বার্তা বোঝে
জীবজন্তু সম্ভবত ভূপৃষ্ঠের পানির রাসায়নিক পরিবর্তনের বিষয়টি বুঝতে পারে। সম্ভবত এর মাধ্যমেই তারা ধারণা করতে পারে, কখন ভূমিকম্প আঘাত হানবে। একদল বিজ্ঞানী গবেষণা করে এ দাবি করেছেন।
২০০৯ সালে ইতালিতে ভূমিকম্প হয়। ওই ভূমিকম্পের কয়েক দিন আগে এল’অ্যাকুইলা এলাকার একটি পুকুর থেকে অনেক ব্যাঙ চলে যায়। এ বিষয়টি নিয়ে তখন থেকে গবেষণা শুরু করেন বিজ্ঞানীরা।
ওই গবেষণার আলোকে বিজ্ঞানীরা বলেন, জীবজন্তুর বিভিন্ন ধরনের আচরণ সমন্বিত করে ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়া যেতে পারে। বিজ্ঞানীদের এ গবেষণা প্রতিবেদন ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব এনভায়রনমেন্টাল রিসার্চ অ্যান্ড পাবলিক হেলথে প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে চাপে পড়া শিলাখণ্ডের উপরিভাগ থেকে উঠে যাওয়া কণা অংশ পানির সঙ্গে মিশে কীভাবে বিক্রিয়া করে, তার বর্ণনা দেওয়া হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ভূপৃষ্ঠের পানিতে বা পানির কাছাকাছি বাস করে এমন জীবজন্তু পানির রাসায়নিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে দারুণ স্পর্শকাতর। আর ভূমিকম্পের আগে চাপে পড়া শিলাখণ্ডের উপরিভাগের কণা উঠে গিয়ে পানির সঙ্গে বিক্রিয়া করতে পারে। চূড়ান্ত ভূমিকম্পের আগে ভূপৃষ্ঠের পানির সঙ্গে এসব কণা বিক্রিয়া করলে পানির সংস্পর্শে থাকা জীবজন্তু তা ধরে ফেলতে পারে। তাই জীবজন্তুর আচরণ সমন্বিত করে ভূমিকম্পের আগাম বার্তা দেওয়ার কাজ করা যেতে পারে।
গবেষক দলের প্রধান ফ্রাইডম্যান ফ্রেয়ান্ড বলেন, ‘আমাদের এ গবেষণার বিষয়টি জীববিজ্ঞানী ও ভূতত্ত্ববিদদের একসঙ্গে কাজ করার উ ৎ সাহ জোগাবে বলে আশা করছি। তাঁরা একসঙ্গে কাজ করে জীবজন্তুর আচরণের মাধ্যমে কীভাবে ভূমিকম্পের আগাম বার্তা দেওয়ার কাজ করা যায়, তা আমাদের নিশ্চিত করবেন।’
২০০৯ সালে ইতালিতে ভূমিকম্প হয়। ওই ভূমিকম্পের কয়েক দিন আগে এল’অ্যাকুইলা এলাকার একটি পুকুর থেকে অনেক ব্যাঙ চলে যায়। এ বিষয়টি নিয়ে তখন থেকে গবেষণা শুরু করেন বিজ্ঞানীরা।
ওই গবেষণার আলোকে বিজ্ঞানীরা বলেন, জীবজন্তুর বিভিন্ন ধরনের আচরণ সমন্বিত করে ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়া যেতে পারে। বিজ্ঞানীদের এ গবেষণা প্রতিবেদন ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব এনভায়রনমেন্টাল রিসার্চ অ্যান্ড পাবলিক হেলথে প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে চাপে পড়া শিলাখণ্ডের উপরিভাগ থেকে উঠে যাওয়া কণা অংশ পানির সঙ্গে মিশে কীভাবে বিক্রিয়া করে, তার বর্ণনা দেওয়া হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ভূপৃষ্ঠের পানিতে বা পানির কাছাকাছি বাস করে এমন জীবজন্তু পানির রাসায়নিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে দারুণ স্পর্শকাতর। আর ভূমিকম্পের আগে চাপে পড়া শিলাখণ্ডের উপরিভাগের কণা উঠে গিয়ে পানির সঙ্গে বিক্রিয়া করতে পারে। চূড়ান্ত ভূমিকম্পের আগে ভূপৃষ্ঠের পানির সঙ্গে এসব কণা বিক্রিয়া করলে পানির সংস্পর্শে থাকা জীবজন্তু তা ধরে ফেলতে পারে। তাই জীবজন্তুর আচরণ সমন্বিত করে ভূমিকম্পের আগাম বার্তা দেওয়ার কাজ করা যেতে পারে।
গবেষক দলের প্রধান ফ্রাইডম্যান ফ্রেয়ান্ড বলেন, ‘আমাদের এ গবেষণার বিষয়টি জীববিজ্ঞানী ও ভূতত্ত্ববিদদের একসঙ্গে কাজ করার উ ৎ সাহ জোগাবে বলে আশা করছি। তাঁরা একসঙ্গে কাজ করে জীবজন্তুর আচরণের মাধ্যমে কীভাবে ভূমিকম্পের আগাম বার্তা দেওয়ার কাজ করা যায়, তা আমাদের নিশ্চিত করবেন।’
No comments